ডিম খাওয়ার উপকারিতা:
১। উচ্চমানের প্রোটিন সরবরাহ: একটি ডিমে ৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে যা শরীরের কোষ গঠন ও মেরামতে সাহায্য করে।
৩। মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যে সহায়ক: ডিমে থাকা কোলিন, মস্তিষ্কের কার্যক্রম ও স্মৃতিশক্তি উন্নত করে।
৫। ভিটামিন ও মিনারেল সরবরাহ: ডিমে ভিটামিন বি ১২, ডি, সেলেনিয়াম ও আয়রন রয়েছে যা শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রমে সহায়ক।
১। কোলেস্টেরল বৃদ্ধি: ডিমের কুসুমে উচ্চ পরিমাণ কোলেস্টেরল থাকে। কিছু মানুষের শরীরে এটি এলডিএল (খারাপ কোলেস্টেরল) বাড়াতে পারে।
২। হৃদরোগের ঝুঁকি: অতিরিক্ত ডিম খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে, বিশেষ করে যারা উচ্চ কোলেস্টেরল বা হৃদরোগে আক্রান্ত।
৪। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি: গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত ডিম খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
৫। অ্যালার্জি: ডিমে অ্যালার্জি থাকলে ত্বকে র্যাশ বা শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
পরামর্শ:
১। সাধারণত, একজন সুস্থ মানুষ প্রতিদিন ১টি ডিম খেতে পারেন।
২। যারা উচ্চ কোলেস্টেরল বা হৃদরোগে আক্রান্ত, তাদের সপ্তাহে ৩-৪টি ডিম খাওয়া উচিত।
৩। ডিম সিদ্ধ বা পোচ করে খাওয়া ভালো, অতিরিক্ত তেলে ভাজা এড়িয়ে চলুন।
৪। ডিমের সাথে শাকসবজি বা ফলমূল খেলে পুষ্টি বাড়ে।
সর্বোপরি, ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার, তবে পরিমাণমতো খাওয়া উচিত। স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ডিমের পরিমাণ নির্ধারণ করুন।