ঢাকা ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করোনার ওষুধ: ২ সপ্তাহের মধ্যে ট্রায়ালের ফলাফল

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৮:১৩:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জুলাই ২০২০
  • ২৯৪ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ করোনা প্রতিরোধের আশা নিয়ে বিশ্বের ৩৯টি দেশে যেসব ওষুধের ট্রায়াল চলছে তার ‘অন্তর্বর্তী ফলাফল’ দুই সপ্তাহের মধ্যে পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়াসুস।

শুক্রবার ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে গেব্রিয়াসুস বলেন, ‘৩৯টি দেশে এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার রোগীর ওপর ওষুধের ট্রায়াল চলছে। সামনের দুই সপ্তাহের ভেতর আমরা অন্তর্বর্তী ফলাফলের আশা করছি।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই ‘সলিডারিটি ট্রায়ালে’ রেমডিসিভির, লোপিনাভির/রিটোনাভির এবং লোপানিভির-সহ কয়েকটি ওষুধ পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।

ওষুধের কথা বললেও ভ্যাকসিন কবে আসতে পারে সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলছে না বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিজ্ঞানীরা।

গোটা পৃথিবীতে বিভিন্ন কোম্পানির ১৪০টি ভ্যাকসিন ট্রায়ালে আছে। এর মধ্যে প্রথম ধাপে আছে ১১টি কোম্পানি। দ্বিতীয় ধাপে আটটি। তৃতীয় ধাপে তিনটি। আর অনুমোদন পেয়েছে একটি কোম্পানি।

অনুমোদন পাওয়া কোম্পানিটি চীনের। দেশটির সেনাবাহিনীর সদস্যদের ব্যবহারের জন্য ‘বিশেষ অনুমোদন’ দেয়া হয়েছে।

কোনো প্রতিষেধক না থাকা কভিড-১৯ রোগের টিকা কিংবা ওষুধ বের করতে চীনসহ আমেরিকা এবং ব্রিটেনের মতো দেশ উঠেপড়ে লেগেছে। তিনটি দেশই বলছে, সেপ্টেম্বরের ভেতরে অন্তত যে কোনো কোম্পানির একটি ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। সেই ভ্যাকসিন পাওয়া গেলেও সাধারণ মানুষের হাতে আসতে এক বছরের বেশি সময় লেগে যাবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

করোনার ওষুধ: ২ সপ্তাহের মধ্যে ট্রায়ালের ফলাফল

আপডেট টাইম : ০৮:১৩:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জুলাই ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ করোনা প্রতিরোধের আশা নিয়ে বিশ্বের ৩৯টি দেশে যেসব ওষুধের ট্রায়াল চলছে তার ‘অন্তর্বর্তী ফলাফল’ দুই সপ্তাহের মধ্যে পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়াসুস।

শুক্রবার ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে গেব্রিয়াসুস বলেন, ‘৩৯টি দেশে এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার রোগীর ওপর ওষুধের ট্রায়াল চলছে। সামনের দুই সপ্তাহের ভেতর আমরা অন্তর্বর্তী ফলাফলের আশা করছি।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই ‘সলিডারিটি ট্রায়ালে’ রেমডিসিভির, লোপিনাভির/রিটোনাভির এবং লোপানিভির-সহ কয়েকটি ওষুধ পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।

ওষুধের কথা বললেও ভ্যাকসিন কবে আসতে পারে সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলছে না বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিজ্ঞানীরা।

গোটা পৃথিবীতে বিভিন্ন কোম্পানির ১৪০টি ভ্যাকসিন ট্রায়ালে আছে। এর মধ্যে প্রথম ধাপে আছে ১১টি কোম্পানি। দ্বিতীয় ধাপে আটটি। তৃতীয় ধাপে তিনটি। আর অনুমোদন পেয়েছে একটি কোম্পানি।

অনুমোদন পাওয়া কোম্পানিটি চীনের। দেশটির সেনাবাহিনীর সদস্যদের ব্যবহারের জন্য ‘বিশেষ অনুমোদন’ দেয়া হয়েছে।

কোনো প্রতিষেধক না থাকা কভিড-১৯ রোগের টিকা কিংবা ওষুধ বের করতে চীনসহ আমেরিকা এবং ব্রিটেনের মতো দেশ উঠেপড়ে লেগেছে। তিনটি দেশই বলছে, সেপ্টেম্বরের ভেতরে অন্তত যে কোনো কোম্পানির একটি ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। সেই ভ্যাকসিন পাওয়া গেলেও সাধারণ মানুষের হাতে আসতে এক বছরের বেশি সময় লেগে যাবে।