ঢাকা ০৭:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
দেশ ও জাতি গঠনে “দৈনিক আমার দেশ” পত্রিকার কাছে নেত্রকোণার জনগণের প্রত্যাশা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত ভুল অস্ত্রোপচার, যা ঘটেছিল প্রিয়াঙ্কা সঙ্গে সচিবালয়ে উপদেষ্টা হাসান আরিফের তৃতীয় জানাজা সম্পন্ন সাবেক সচিব ইসমাইল রিমান্ডে অবশেষে বিল পাস করে ‘শাটডাউন’ এড়াল যুক্তরাষ্ট্র চাঁদাবাজদের ধরতে অভিযান শুরু হচ্ছে: ডিএমপি কমিশনার নির্বাচনের পর নিজের নিয়মিত কাজে ফিরে যাবেন ড. ইউনূস ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, আহত ১৬ জুলাই আন্দোলন বিগত বছরগুলোর অনিয়মের সমষ্টি: ফারুকী তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ‘সড়কে নৈরাজ্যের সঙ্গে রাজনৈতিক প্রভাব জড়িত

উঠোন ভরা ধানের হাসি ‍| হোসনে আরা জাহান

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:৪৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ নভেম্বর ২০১৫
  • ৫৯২ বার

বিন্নি ধানের ভাতের মতো
গভীর মমতায়
মিলেমিশে বাঁচে ওরা
সুখেরই আশায়।
নতুন ধানের গন্ধ মাখে
সবাই মিলে গা’য়
মাঠে কিংবা অর্চনাতে
রাং-ঢোল বাজায়।
পাহাড়-নদী সূর্য-তারা
সবাই তালে তালে
হাসি মুখে যায় যে ফিরে
সেই না মহাকালে।
মেগং ফুলটি ঐ পাহাড়ে
সময় এলো ফোটার
সোনা রঙা ধানগুলোও
ঘরে ঘরে ওঠার।
নাচে গানে বাদ্য ঢোলে
নৈবেদ্য সাজে
আদুরী-খ্রাম-দামা সবই
সুরে সুরে বাজে।
সূর্য দিলো মুঠো ভরে
আলো-খাবার-জল
উঠোন ভরা ধানের হাসি
নেই তো কোনো ছল।
প্রাপ্তি স্বীকার করি যদি
শান্তি পাবো মনে
জুমনাচে ঐ তালে তালে
সবাই একই সনে।
আনন্দ আর নৈবেদ্য
সেই সে কলরব
ক্রুশবিদ্ধ হয়ে গেছে
প্রাণের অনুভব।
নিতাই নদীর জলধারা
পায়না খুঁজে আর
আগের মতো প্রাণোছোঁয়া
আদিম সংস্কার।
টলটলে ঐ সোমেশ্বরী
কংশ নদীর জল
পাহাড়িদের চোখেও দেখো
করছে টলমল।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

দেশ ও জাতি গঠনে “দৈনিক আমার দেশ” পত্রিকার কাছে নেত্রকোণার জনগণের প্রত্যাশা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

উঠোন ভরা ধানের হাসি ‍| হোসনে আরা জাহান

আপডেট টাইম : ১২:৪৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ নভেম্বর ২০১৫

বিন্নি ধানের ভাতের মতো
গভীর মমতায়
মিলেমিশে বাঁচে ওরা
সুখেরই আশায়।
নতুন ধানের গন্ধ মাখে
সবাই মিলে গা’য়
মাঠে কিংবা অর্চনাতে
রাং-ঢোল বাজায়।
পাহাড়-নদী সূর্য-তারা
সবাই তালে তালে
হাসি মুখে যায় যে ফিরে
সেই না মহাকালে।
মেগং ফুলটি ঐ পাহাড়ে
সময় এলো ফোটার
সোনা রঙা ধানগুলোও
ঘরে ঘরে ওঠার।
নাচে গানে বাদ্য ঢোলে
নৈবেদ্য সাজে
আদুরী-খ্রাম-দামা সবই
সুরে সুরে বাজে।
সূর্য দিলো মুঠো ভরে
আলো-খাবার-জল
উঠোন ভরা ধানের হাসি
নেই তো কোনো ছল।
প্রাপ্তি স্বীকার করি যদি
শান্তি পাবো মনে
জুমনাচে ঐ তালে তালে
সবাই একই সনে।
আনন্দ আর নৈবেদ্য
সেই সে কলরব
ক্রুশবিদ্ধ হয়ে গেছে
প্রাণের অনুভব।
নিতাই নদীর জলধারা
পায়না খুঁজে আর
আগের মতো প্রাণোছোঁয়া
আদিম সংস্কার।
টলটলে ঐ সোমেশ্বরী
কংশ নদীর জল
পাহাড়িদের চোখেও দেখো
করছে টলমল।