কিশোরগঞ্জের ৬টি আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সংখ্যা শতাধিক প্রার্থী

হাওর বার্তা ডেস্কঃ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পরে বড় তিনটি রাজনৈতিক দলে শুরু হয়েছে মনোনয়ন যুদ্ধ। ইতিমধ্যে দু’টি প্রধান রাজনৈতিক জোটের প্রধান দু’টি রাজনৈতিক দল আওয়ামীলীগ ও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের হিড়িক পড়েছে। কিশোরগঞ্জের ৬টি আসনে আওয়ামীলীগ ও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সংখ্যা শতাধিক ছাড়িয়েছে। তবে বিএনপিতে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

৬টি আসনের মধ্যে রেকর্ড সংখ্যক ২৫টি মনোনয়ন উত্তোলন করা হয়েছে কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর ও নিকলী) আসনে। এখানে ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে ১৫ জন এবং বিএনপি’র পক্ষ থেকে ১০ জন প্রার্থী হয়েছেন।

এই মুহূর্তে কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন দুই দলের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সমর্থক ও নেতাকর্মীরা। দুই দলের প্রার্থী কারা হচ্ছেন, এ আলোচনা চলছে সংসদীয় আসনগুলোর সর্বত্র।

কিশোরগঞ্জ-১ (কিশোরগঞ্জ সদর ও হোসেনপুর) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। এই আসনে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছাড়াও আরো ১০ জন আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তারা হলেন, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের দুই সহোদর মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুক্তিযোদ্ধা ড. সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, চাচাতো ভাই অ্যাডভোকেট সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু, রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেজো ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সহকারি কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ুন, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) কিশোরগঞ্জ জেলা সভাপতি ডা. দীন মোহাম্মদ, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ডের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ শরীফ সাদী, কৃষকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ গোলশান আরা বেগম এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-পাঠাগার সম্পাদক অধ্যক্ষ এম এ হান্নান।

অন্যদিকে বিএনপি থেকেও এ আসনে অন্তত ১২ নেতা দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বলে জানা গেছে। তারা হলেন, সাবেক এমপি মো. মাসুদ হিলালী, সাবেক ঢাকা বিভাগীয় স্পেশাল জজ রেজাউল করিম খান চুন্নু, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি রুহুল হোসাইন, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শরীফুল ইসলাম শরীফ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওয়ালীউলাহ রাব্বানী, জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্মসাধারণ সম্পাদক খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী ইসরাইল মিয়া, কিশোরগঞ্জ সদরের বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি প্রয়াত মাও. আতাউর রহমান খানের ছেলে মাওলানা ওবায়দুর রহমান নদভী, হোসেনপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম মবিন, বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট মাজহারুল ইসলাম, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের ছোট ভাই মির্জা খোকন এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মো. আবদুস সালামের ছেলে আফজাল সালাম।

কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী ও পাকুন্দিয়া) এ আসনে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ১২ জন এবং বিএনপি’র পক্ষ থেকে ৮ জন প্রার্থী হয়েছেন বলে বিভিন্ন মাধ্যমে খবর পাওয়া গেছে।

আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা হলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. সোহরাব উদ্দিন, সাবেক আইজিপি, রাষ্ট্রদূত ও সচিব নূর মোহাম্মদ, কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম এ আফজল, পাকুন্দিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রেণু, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মোখলেছুর রহমান বাদল, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক, কটিয়াদী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লায়ন আলী আকবর, আওয়ামী লীগ নেতা মঈনুজ্জামান অপু, কটিয়াদী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক তারিকুল মোস্তাক রানা, জেলা কৃষক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার এম এ মান্নান, প্রয়াত সংসদ সদস্য পফেসর ডা. মো. আবদুল মান্নানের ছেলে অটিজম বিশেষজ্ঞ ডা. মাজহারুল মান্নান পার্থ এবং প্রয়াত কমান্ডার মোহাম্মদ বজলুর রহমানের ছেলে ড. জায়েদ মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ।

বিএনপি’র প্রার্থীরা হলেন, সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন, পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাজী ইদ্রিছ আলী ভূঁইয়া, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. জালাল উদ্দিন, কটিয়াদী উপজেলা বিএনপির সভাপতি আশফাক আহমেদ জুন, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি রুহুল আমিন আকিল, জেলা বিএনপির সহ-সাধারণ সম্পাদক শহীদুজ্জামান কাকন, পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব কামাল উদ্দিন ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা আবুল হোসেন মোশাহিদ।

কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ ও তাড়াইল) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক চুন্নু। এবারের নির্বাচনেও তিনি দলটির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন। জাতীয় পার্টি জোটগত নির্বাচনে অংশ নিলে তিনি এ আসনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের প্রার্থী হবেন এটি প্রায় নিশ্চিত। মো. মুজিবুল হক চুন্নু ২০০৮ সালের নির্বাচনে মহাজোট প্রার্থী হিসেবে লড়েছেন এবং সর্বশেষ ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনে প্রার্থী দিয়েও তাঁর সমর্থনে শেষ মুহূর্তে প্রত্যাহার করে নেয় আওয়ামী লীগ। তবে এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা এ আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছাড়তে নারাজ। দলীয় প্রার্থীর দাবিতে নানা কর্মসূচিও পালন করেছেন তারা। এ রকম পরিস্থিতিতে এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে অন্তত ১৯ জন দলীয় মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

তাদের মধ্যে রয়েছেন, দুই বারের সাবেক সংসদ সদস্য ড. মিজানুল হক, করিমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নাসিরুল ইসলাম খান আওলাদ, জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ-সভাপতি মো. এরশাদ উদ্দিন, বঙ্গমাতা পরিষদের সভাপতি অধ্যক্ষ আসাদুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. মাহবুব ইকবাল, আইটি ব্যবসায়ী শেখ কবির আহমেদ, করিমগঞ্জ পৌরসভার মেয়র হাজী আব্দুল কাইয়ুম, লন্ডন মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. আনিছুর রহমান আনিছ, আওয়ামী লীগ নেতা এমরান আলী ভূঁইয়া, অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক মাখন, মেজর (অব.) ড. মোসলেহ উদ্দিন বাবুল, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ উপকমিটির সদস্য অধ্যাপক মো. শহিদুল ইসলাম, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহফুজ হায়দার, ড. মুজিবুর রহমান আঙ্গুর, অধ্যক্ষ আম্মান খান, মাসুদ খান, খন্দকার মনিরুজ্জামান নয়ন প্রমুখ। অন্যদিকে বিএনপি থেকে এই আসনে অন্তত ৪ জন তাদের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বলে জানা গেছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক শিক্ষা মন্ত্রী ড. এম ওসমান ফারুক, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট জালাল মো. গাউস, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা ও বিএনপি নেতা ডা. মো. সোহেল।

কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বড় ছেলে ইঞ্জিনিয়ার রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক। এবারের নির্বাচনেও তিনি দলটির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এটি প্রায় নিশ্চিত। এ আসনে রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক এমপি ছাড়াও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট কামরুল আহসান শাহজাহান দলীয় মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।

অন্যদিকে বিএনপি থেকে এই আসনে অন্তত ৫ নেতা তাদের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বলে জানা গেছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মো. ফজলুর রহমান, জেলা বিএনপির যুগ্মসাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম রতন, সৈয়দ মহিতুল ইসলাম অসীম, সাবেক এমপি ফরহাদ আহমেদ কাঞ্চন এর ছেলে ড্যাব নেতা ডা. ফেরদৌস আহমেদ চৌধুরী লাকী এবং হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সাবেক ট্রাস্টি সুরঞ্জন ঘোষ।

কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর ও নিকলী) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের আলহাজ্ব মো. আফজাল হোসেন। আফজাল হোসেন ছাড়াও এই আসনে অন্তত ১৪ নেতা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে দলীয় মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা মো. আলাউল হক, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট শেখ একেএম নূরুন্নবী বাদল, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অজয় কর খোকন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য শহীদুল্লাহ মুহাম্মদ শাহ্ নূর, কেন্দ্রীয় যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সুব্রত পাল, নিকলী উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ইসহাক ভূঁইয়া, নিকলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কারার সাইফুল ইসলাম, জেলা কৃষকলীগ সহ-সভাপতি ফারুক আহম্মেদ, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য ব্যারিস্টার মো. রফিকুল ইসলাম মিল্টন, জার্মান আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম রতন, নিকলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম, বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান বোরহান, বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. শাহজাহান মিয়া ও যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক হোসেন মাষ্টার।

অন্যদিকে বিএনপি থেকেও এই আসনে অন্তত ১০ নেতা তাদের মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেছেন বলে জানা গেছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি সালেহুজ্জামান খান রুনু, বাজিতপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র এহেসান কুফিয়া, নিকলী উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট বদরুল মোমেন মিঠু, নিকলী উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শফিকুল আলম রাজন, বিএনপি নেতা বদরুল আলম শিপু, কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতা ইশতিয়াক আহমেদ নাসির, নিকলী উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি হাজী মাসুক মিয়া, দুই বারের প্রয়াত সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান মঞ্জুর ছেলে মাহমুদুর রহমান উজ্জ্বল ও নিকলী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সাঈদ।

কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব ও কুলিয়ারচর উপজেলা) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের ছেলে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। এবারের নির্বাচনেও তিনি দলটির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এটি অনেকটাই নিশ্চিত। এ আসনে নাজমুল হাসান পাপন এমপি ছাড়াও ভৈরব পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ইফতেখার হোসেন বেনু দলীয় মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

অন্যদিকে বিগত ২০০৮ সালের নির্বাচন এবং ২০০৯ সালের ৩রা এপ্রিলের উপ-নির্বাচনের প্রার্থী জেলা বিএনপি সভাপতি আলম গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শরীফুল আলম এবারও দলীয় মনোনয়নে লড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। শরীফুল আলম ছাড়াও এ আসনে ভৈরব উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।

Print Friendly, PDF & Email

     এ ক্যাটাগরীর আরো খবর