অবৈধ বিলবোর্ড অপসারণ নিয়ে সংস্থার নামে অনেক অপবাদ রয়েছে উল্লেখ করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আনিসুল হক বলেছেন নগরবাসীর মধ্যে কথিত আছে যে, বেড়ায় খেত খেয়ে ফেলে। তাই কি করে নগরীর অবৈধ বিলবোর্ড উচ্ছেদ হবে? এখন আর বেড়ায় খেত খেয়ে ফেলতে দেয়া হবে না। যদি বেড়ার মত করে কেউ খেত খেতে আসে তাকে আমি খেয়ে ফেলব। বুধবার ডিএনসিসি আয়োজিত আউটডোর অ্যাডভার্টাইজিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং অ্যাডভার্টাইজিং ক্লায়েন্টদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় মেয়র এসব কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, বিলবোর্ড একটি দৃষ্টি নন্দন শিল্প। এ শিল্পের সাথে অনেক মানুষের জীবন জীবিকা নির্ভর রয়েছে। তাই এ শিল্পকেও বাঁচাতে হবে। পাশাপাশি ঢাকাকেও পরিচ্ছন্ন ও দৃষ্টিনন্দন করে গড়ে তুলতে হবে। তবে বৈধ উপায়ে এ শিল্পকে বাঁচানোর জন্য এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদেরকে সহযোগিতা করতে হবে। কারণ আমার সবাই চাই ঢাকা নগরীর একটি আধুনিক ও গ্রিন সিটি হউক।
ঢাকা শহরে যত না অনুমোদিত বিলবোর্ড আছে, তার থেকে কয়েক গুণ বেশি অবৈধ বিলবোর্ড রয়েছে। তাই আগামী ৩০ দিনের মধ্যে নগরীর রাস্তার পাশে ও বাড়ির ছাদেসহ সকল অন-অনুমোদিত বিলবোর্ড (অবৈধ) নিজ দায়িত্বে খুলে ফেলতে হবে। নইলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে বাধ্য থাকব। আর যে সকল বৈধ বিলবোর্ড রয়েছে আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সেগুলো বহাল থাকবে। তবে আপাতত এগুলো নবায়ন করতে হবে। এই তিন মাসের মধ্যে বৈধ বিলবোর্ডগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন মেয়র নিজেই। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ডিএনসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম এনামুল হক, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন বিপন কুমার সাহা, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রি.জে. একেএম মাসুদ আহসান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রি. জে. গাজী ফিরোজা রহমান, আউটডোর অ্যাডভার্টাইজিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ। এছাড়া এসিআই লিমিটেডের মিডিয়া ও কমিউনিকেশন ম্যানেজার নাহিদ নেওয়াজ এবং আকিজ গ্রুপের আউটডোর ম্যানেজার মিজানুর রহমান প্রমুখ।
আনিসুল হক বলেন, বিলবোর্ড একটি দৃষ্টি নন্দন শিল্প। এ শিল্পের সাথে অনেক মানুষের জীবন জীবিকা নির্ভর রয়েছে। তাই এ শিল্পকেও বাঁচাতে হবে। পাশাপাশি ঢাকাকেও পরিচ্ছন্ন ও দৃষ্টিনন্দন করে গড়ে তুলতে হবে। তবে বৈধ উপায়ে এ শিল্পকে বাঁচানোর জন্য এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদেরকে সহযোগিতা করতে হবে। কারণ আমার সবাই চাই ঢাকা নগরীর একটি আধুনিক ও গ্রিন সিটি হউক।
ঢাকা শহরে যত না অনুমোদিত বিলবোর্ড আছে, তার থেকে কয়েক গুণ বেশি অবৈধ বিলবোর্ড রয়েছে। তাই আগামী ৩০ দিনের মধ্যে নগরীর রাস্তার পাশে ও বাড়ির ছাদেসহ সকল অন-অনুমোদিত বিলবোর্ড (অবৈধ) নিজ দায়িত্বে খুলে ফেলতে হবে। নইলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে বাধ্য থাকব। আর যে সকল বৈধ বিলবোর্ড রয়েছে আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সেগুলো বহাল থাকবে। তবে আপাতত এগুলো নবায়ন করতে হবে। এই তিন মাসের মধ্যে বৈধ বিলবোর্ডগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন মেয়র নিজেই। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ডিএনসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম এনামুল হক, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন বিপন কুমার সাহা, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রি.জে. একেএম মাসুদ আহসান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রি. জে. গাজী ফিরোজা রহমান, আউটডোর অ্যাডভার্টাইজিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ। এছাড়া এসিআই লিমিটেডের মিডিয়া ও কমিউনিকেশন ম্যানেজার নাহিদ নেওয়াজ এবং আকিজ গ্রুপের আউটডোর ম্যানেজার মিজানুর রহমান প্রমুখ।