ঢাকা ০৫:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিদেশে প্রশিক্ষণে ঘুরে-ফিরে একই ব্যক্তি নয়, জুনিয়রদের অগ্রাধিকার

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৭:০০:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ২২ বার

বিদেশে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন সব দপ্তর ও সংস্থার মাঠ পর্যায়ের জুনিয়র কর্মকর্তা এবং যারা আগে বিদেশে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেননি তাদের অগ্রাধিকার দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই ব্যক্তি যেন বারবার প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে না পারেন, সেদিকে সতর্ক থাকতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি কৃষি মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে সমন্বয় সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ানের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, অধীনস্থ বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার প্রধানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সমন্বয় সভার কার্যবিবরণী সূত্রে জানা গেছে, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন সব দপ্তর ও সংস্থা থেকে বিদেশে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ের জুনিয়র কর্মকর্তা এবং যারা এর আগে বিদেশ প্রশিক্ষণে (সেমিনার/কনফারেন্সে/ওয়ার্কশপ/সিম্পোজিয়াম ইত্যাদি) অংশগ্রহণ করেননি তাদের অগ্রাধিকার দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া প্রস্তাবিত প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মনোনয়ন দিতে সব দপ্তর ও সংস্থার প্রধানকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একই ব্যক্তি যেন বারবার বিদেশে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে না পারেন সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ শেষে প্রতিবেদন পাঠাতেও বলা হয়েছে।

সভায় গুরুত্বপূর্ণ আরও বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে সভার কার্যবিবরণীতে বলা হয়, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থা থেকে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলোর প্রকল্প পরিচালকরা কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন। প্রকল্প কার্যক্রমের অগ্রগতির বিষয়ে মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও সংস্থার প্রধানরা তদারকি করবেন এবং হালনাগাদ অগ্রগতি সভাকে অবহিত করবেন।

এ ছাড়া সব দপ্তর ও সংস্থার শূন্য পদে জনবল নিয়োগ ও পদোন্নতি দেওয়ার বিষয়ে বিধি মোতাবেক দ্রুততম সময়ের মধ্যে কার্যক্রম নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জনবল নিয়োগের সর্বশেষ অগ্রগতি সমন্বয় সভায় উপস্থাপন করতে হবে। সংস্কার পরিকল্পনা তৈরি করে দপ্তর ও সংস্থায় পাঠাতেও বলা হয়েছে। সংস্কার পরিকল্পনা অনুযায়ী দপ্তর ও সংস্থার প্রধানরা পরবর্তী কার্যক্রম নেবেন বলেও সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সভার কার্যবিবরণীতে আরও বলা হয়, মন্ত্রণালয়ের কাছে দপ্তর ও সংস্থার কোনো কার্যক্রম অনিষ্পন্ন আছে কি না, তার তালিকা প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে স্ব স্ব দপ্তর ও সংস্থার প্রশাসনিক অনুবিভাগে পাঠাবে। দপ্তর ও সংস্থার অনিষ্পন্ন কার্যক্রম দ্রুত সমাধানের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম নিতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার বেদখল হয়ে যাওয়া জমি উদ্ধারের বিষয়ে নেওয়া ব্যবস্থার সর্বশেষ অগ্রগতি এবং চলতি মাসে কোনো বেদখল হওয়া জমি উদ্ধার হয়ে থাকলে তার তথ্য প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের আইন অধিশাখায় পাঠাতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া মন্ত্রণালয়ের অধীন স্ব স্ব দপ্তর ও সংস্থার টিওএন্ডইভুক্ত মোট গাড়ির সংখ্যা (সচল গাড়ির সংখ্যা, মেরামতযোগ্য গাড়ির সংখ্যা, অমেরামতযোগ্য গাড়ির সংখ্যা), টিওএন্ডই বহির্ভূত গাড়ির সংখ্যা, প্রকল্পের গাড়ির সংখ্যা (সমাপ্ত প্রকল্পের গাড়ি সংখ্যা এবং বর্তমান প্রকল্পের গাড়ির সংখ্যা), প্রতি মাসে অকেজো ঘোষিত গাড়ির সংখ্যা এবং নিলামে বিক্রিত গাড়ির সংখ্যা নির্ধারিত ছকে মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের মেয়াদ শেষে গাড়ি ও সরঞ্জামাদি সরকারি বিধি-মোতাবেক নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতে ব্যয় কমানোর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতেও বলা হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের অধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত জাত ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য বেসরকারি খাতের সঙ্গে সংযোগ তৈরি করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের সার ও বীজ কৃষকদের মাঝে ন্যায্য দামে সঠিক সময়ে দেওয়ার প্রয়োজনীয় কার্যক্রম নিতে বলা হয়েছে। সার বিতরণ ও সরবরাহের ক্ষেত্রে জেলা বা উপজেলায় কোনো সমস্যা থাকলে তার তথ্য দিতে হবে। সার নিয়ে কোনো ডিলার অনিয়ম বা কৃত্রিম সংকট তৈরি করলে তার লাইসেন্স বাতিল করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সভায় উপস্থিত থাকা এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে ঢাকা পোস্টকে বলেন, বিদেশে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে  মাঠ পর্যায়ের জুনিয়র কর্মকর্তারা অবহেলিত থাকেন। অনেক সময় দেখা যায়, যার যে প্রশিক্ষণ দরকার তাকে সেখানে যাওয়ার সুযোগ না দিয়ে যার দরকার নেই উনি যাচ্ছেন। প্রশিক্ষণে ঘুরে-ফিরে একই ব্যক্তি যাওয়ারও অনেক অভিযোগ রয়েছে। এজন্য সভায় এ বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বিদেশে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে জুনিয়র ও মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অগ্রাধিকার দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আসলে যার প্রশিক্ষণ দরকার তাকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই ব্যক্তি যাতে বারবার না যেতে পারেন, সে বিষয়েও নজর রাখতে বলা হয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

বিদেশে প্রশিক্ষণে ঘুরে-ফিরে একই ব্যক্তি নয়, জুনিয়রদের অগ্রাধিকার

আপডেট টাইম : ০৭:০০:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

বিদেশে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন সব দপ্তর ও সংস্থার মাঠ পর্যায়ের জুনিয়র কর্মকর্তা এবং যারা আগে বিদেশে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেননি তাদের অগ্রাধিকার দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই ব্যক্তি যেন বারবার প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে না পারেন, সেদিকে সতর্ক থাকতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি কৃষি মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে সমন্বয় সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ানের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, অধীনস্থ বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার প্রধানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সমন্বয় সভার কার্যবিবরণী সূত্রে জানা গেছে, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন সব দপ্তর ও সংস্থা থেকে বিদেশে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ের জুনিয়র কর্মকর্তা এবং যারা এর আগে বিদেশ প্রশিক্ষণে (সেমিনার/কনফারেন্সে/ওয়ার্কশপ/সিম্পোজিয়াম ইত্যাদি) অংশগ্রহণ করেননি তাদের অগ্রাধিকার দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া প্রস্তাবিত প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মনোনয়ন দিতে সব দপ্তর ও সংস্থার প্রধানকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একই ব্যক্তি যেন বারবার বিদেশে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে না পারেন সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ শেষে প্রতিবেদন পাঠাতেও বলা হয়েছে।

সভায় গুরুত্বপূর্ণ আরও বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে সভার কার্যবিবরণীতে বলা হয়, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থা থেকে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলোর প্রকল্প পরিচালকরা কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন। প্রকল্প কার্যক্রমের অগ্রগতির বিষয়ে মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও সংস্থার প্রধানরা তদারকি করবেন এবং হালনাগাদ অগ্রগতি সভাকে অবহিত করবেন।

এ ছাড়া সব দপ্তর ও সংস্থার শূন্য পদে জনবল নিয়োগ ও পদোন্নতি দেওয়ার বিষয়ে বিধি মোতাবেক দ্রুততম সময়ের মধ্যে কার্যক্রম নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জনবল নিয়োগের সর্বশেষ অগ্রগতি সমন্বয় সভায় উপস্থাপন করতে হবে। সংস্কার পরিকল্পনা তৈরি করে দপ্তর ও সংস্থায় পাঠাতেও বলা হয়েছে। সংস্কার পরিকল্পনা অনুযায়ী দপ্তর ও সংস্থার প্রধানরা পরবর্তী কার্যক্রম নেবেন বলেও সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সভার কার্যবিবরণীতে আরও বলা হয়, মন্ত্রণালয়ের কাছে দপ্তর ও সংস্থার কোনো কার্যক্রম অনিষ্পন্ন আছে কি না, তার তালিকা প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে স্ব স্ব দপ্তর ও সংস্থার প্রশাসনিক অনুবিভাগে পাঠাবে। দপ্তর ও সংস্থার অনিষ্পন্ন কার্যক্রম দ্রুত সমাধানের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম নিতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার বেদখল হয়ে যাওয়া জমি উদ্ধারের বিষয়ে নেওয়া ব্যবস্থার সর্বশেষ অগ্রগতি এবং চলতি মাসে কোনো বেদখল হওয়া জমি উদ্ধার হয়ে থাকলে তার তথ্য প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের আইন অধিশাখায় পাঠাতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া মন্ত্রণালয়ের অধীন স্ব স্ব দপ্তর ও সংস্থার টিওএন্ডইভুক্ত মোট গাড়ির সংখ্যা (সচল গাড়ির সংখ্যা, মেরামতযোগ্য গাড়ির সংখ্যা, অমেরামতযোগ্য গাড়ির সংখ্যা), টিওএন্ডই বহির্ভূত গাড়ির সংখ্যা, প্রকল্পের গাড়ির সংখ্যা (সমাপ্ত প্রকল্পের গাড়ি সংখ্যা এবং বর্তমান প্রকল্পের গাড়ির সংখ্যা), প্রতি মাসে অকেজো ঘোষিত গাড়ির সংখ্যা এবং নিলামে বিক্রিত গাড়ির সংখ্যা নির্ধারিত ছকে মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের মেয়াদ শেষে গাড়ি ও সরঞ্জামাদি সরকারি বিধি-মোতাবেক নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতে ব্যয় কমানোর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতেও বলা হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের অধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত জাত ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য বেসরকারি খাতের সঙ্গে সংযোগ তৈরি করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের সার ও বীজ কৃষকদের মাঝে ন্যায্য দামে সঠিক সময়ে দেওয়ার প্রয়োজনীয় কার্যক্রম নিতে বলা হয়েছে। সার বিতরণ ও সরবরাহের ক্ষেত্রে জেলা বা উপজেলায় কোনো সমস্যা থাকলে তার তথ্য দিতে হবে। সার নিয়ে কোনো ডিলার অনিয়ম বা কৃত্রিম সংকট তৈরি করলে তার লাইসেন্স বাতিল করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সভায় উপস্থিত থাকা এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে ঢাকা পোস্টকে বলেন, বিদেশে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে  মাঠ পর্যায়ের জুনিয়র কর্মকর্তারা অবহেলিত থাকেন। অনেক সময় দেখা যায়, যার যে প্রশিক্ষণ দরকার তাকে সেখানে যাওয়ার সুযোগ না দিয়ে যার দরকার নেই উনি যাচ্ছেন। প্রশিক্ষণে ঘুরে-ফিরে একই ব্যক্তি যাওয়ারও অনেক অভিযোগ রয়েছে। এজন্য সভায় এ বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বিদেশে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে জুনিয়র ও মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অগ্রাধিকার দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আসলে যার প্রশিক্ষণ দরকার তাকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই ব্যক্তি যাতে বারবার না যেতে পারেন, সে বিষয়েও নজর রাখতে বলা হয়েছে।