ঢাকা ০৫:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘণ্টায় ৬২০ কিলোমিটার চলবে চাকাহীন সুপার বুলেট ট্রেন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:১৬:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১
  • ১৮৯ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ নিজেদের দেশকে আধুনিক প্রযুক্তিতে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লড়াইয়ে সবসময় এগিয়ে থাকতে চায় চীন। এর আগেও পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুততম ট্রেন তৈরির রেকর্ড চীনের। আবারও চীন রেকর্ড গড়েছে অত্যাধুনিক ট্রেন তৈরি করে।

এবার চীন নিয়ে এসেছে আসল উচ্চ প্রযুক্তি সম্পন্ন ৬৯ ফুটের একটি ‘সুপার বুলেট ম্যাগলেভ’ মডেলের ট্রেন৷ গত সপ্তাহে দ্য সাউথওয়েস্ট জিয়াওটং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের মস্তিষ্কপ্রসূত এই প্রোটোটাইপ ট্রেনের পরীক্ষা করল চীন।

ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি হতে পারে ঘণ্টায় ৩৮৫ মাইল, যার মানে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬২০ কিমি বেগে ছুটতে পারবে এই সুপার বুলেট ট্রেন।

ম্যাগলেভ প্রযুক্তির যে কোনো বুলেট ট্রেনের পিছনেই কাজ করে বিজ্ঞানের চৌম্বকত্বের তত্ত্ব। ‘ম্যাগলেভ’ শব্দটি এসেছে ‘ম্যাগনেটিক লেভিটেশন’ (চুম্বকীয় উত্তোলন) থেকে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে বুলেট ট্রেনকে তড়িৎ চুম্বকীয় শক্তির দ্বারা উত্তোলন করা সম্ভব হয়। দেখতে প্রায় ভাসমান অবস্থায় এই ট্রেন ঝড় তুলতে পারে।

চাকা ছাড়া ভাসতে পারে বলেই এই সুপার বুলেট ম্যাগলেভ ট্রেনটি অনেকে ‘ফ্লোটিং ট্রেন’ বলছে কেউ কেউ। চুম্বকীয় উত্তোলনের জন্য ট্রেন লাইনের সঙ্গে ইঞ্জিন বা কামরার ঘর্ষণ হয় না। গতি বেড়ে যায় বহুগুণ। এখন দেখার কবে এই ট্রেন চালু করে চীন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

ঘণ্টায় ৬২০ কিলোমিটার চলবে চাকাহীন সুপার বুলেট ট্রেন

আপডেট টাইম : ১২:১৬:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ নিজেদের দেশকে আধুনিক প্রযুক্তিতে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লড়াইয়ে সবসময় এগিয়ে থাকতে চায় চীন। এর আগেও পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুততম ট্রেন তৈরির রেকর্ড চীনের। আবারও চীন রেকর্ড গড়েছে অত্যাধুনিক ট্রেন তৈরি করে।

এবার চীন নিয়ে এসেছে আসল উচ্চ প্রযুক্তি সম্পন্ন ৬৯ ফুটের একটি ‘সুপার বুলেট ম্যাগলেভ’ মডেলের ট্রেন৷ গত সপ্তাহে দ্য সাউথওয়েস্ট জিয়াওটং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের মস্তিষ্কপ্রসূত এই প্রোটোটাইপ ট্রেনের পরীক্ষা করল চীন।

ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি হতে পারে ঘণ্টায় ৩৮৫ মাইল, যার মানে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬২০ কিমি বেগে ছুটতে পারবে এই সুপার বুলেট ট্রেন।

ম্যাগলেভ প্রযুক্তির যে কোনো বুলেট ট্রেনের পিছনেই কাজ করে বিজ্ঞানের চৌম্বকত্বের তত্ত্ব। ‘ম্যাগলেভ’ শব্দটি এসেছে ‘ম্যাগনেটিক লেভিটেশন’ (চুম্বকীয় উত্তোলন) থেকে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে বুলেট ট্রেনকে তড়িৎ চুম্বকীয় শক্তির দ্বারা উত্তোলন করা সম্ভব হয়। দেখতে প্রায় ভাসমান অবস্থায় এই ট্রেন ঝড় তুলতে পারে।

চাকা ছাড়া ভাসতে পারে বলেই এই সুপার বুলেট ম্যাগলেভ ট্রেনটি অনেকে ‘ফ্লোটিং ট্রেন’ বলছে কেউ কেউ। চুম্বকীয় উত্তোলনের জন্য ট্রেন লাইনের সঙ্গে ইঞ্জিন বা কামরার ঘর্ষণ হয় না। গতি বেড়ে যায় বহুগুণ। এখন দেখার কবে এই ট্রেন চালু করে চীন।