ঢাকা ০২:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুরুষের বিয়ের গড় বয়স কমছে, বাড়ছে নারীর

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:১১:২৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ জুলাই ২০২০
  • ২০৩ বার

 

হাওর বার্তা ডেস্কঃ পুরুষের কম বয়সে বিয়ের প্রবণতা বাড়ছে। তবে কমছে নারীর। পুরুষদের বিয়ের গড় বয়স ২০১৫ সালে ছিল ২৫ দশমিক ৩ বছর। সেটি কমে ২০১৯ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক দুই বছরে। অপরদিকে ২০১৫ সালে নারীদের বিয়ের গড় বয়স ছিল ১৮ দশমিক চার বছর। সেটি কিছুটা বেড়ে ২০১৯ সালে দাঁড়িয়েছে ১৮ দশমিক পাঁচ বছরে।

রাজধানীর আগাঁরগাওয়ে পরিসংখ্যান ভবন অডিটরিয়ামে মঙ্গলবার (৩০ জুন) আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।ভার্চ্যুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বিবিএস’র উপ-মহাপরিচালক সুব্রত ঘোষ। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক একেএম আশরাফুল হক।প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, বর্তমানে দেশে মোট জনসংখ্যার মধ্যে মুসলিম হচ্ছে- ৮৮ দশমিক চার শতাংশ, যেটি ২০১৫ সালে ছিল ৮৮ দশমিক দুই শতাংশ। হিন্দুসহ অন্য ধর্মের জনসংখ্যা ১১ দশমিক ছয় শতাংশ, যা ২০১৫ সালে ছিল ১১ দশমিক আট শতাংশ। ২০১৯ সালে পরিবারের আলোর উৎস হিসেবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে ৯৩ দশমিক পাঁচ শতাংশ পরিবার, যেটি ২০১৫ সালে ছিল ৭৭ দশমিক নয় শতাংশ। স্যানিটারি পায়খানা ব্যবহার করে ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ পরিবার, যেটি ২০১৫ সালে ছিল ৭৩ দশমিক পাঁচ শতাংশ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

পুরুষের বিয়ের গড় বয়স কমছে, বাড়ছে নারীর

আপডেট টাইম : ১০:১১:২৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ জুলাই ২০২০

 

হাওর বার্তা ডেস্কঃ পুরুষের কম বয়সে বিয়ের প্রবণতা বাড়ছে। তবে কমছে নারীর। পুরুষদের বিয়ের গড় বয়স ২০১৫ সালে ছিল ২৫ দশমিক ৩ বছর। সেটি কমে ২০১৯ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক দুই বছরে। অপরদিকে ২০১৫ সালে নারীদের বিয়ের গড় বয়স ছিল ১৮ দশমিক চার বছর। সেটি কিছুটা বেড়ে ২০১৯ সালে দাঁড়িয়েছে ১৮ দশমিক পাঁচ বছরে।

রাজধানীর আগাঁরগাওয়ে পরিসংখ্যান ভবন অডিটরিয়ামে মঙ্গলবার (৩০ জুন) আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।ভার্চ্যুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বিবিএস’র উপ-মহাপরিচালক সুব্রত ঘোষ। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক একেএম আশরাফুল হক।প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, বর্তমানে দেশে মোট জনসংখ্যার মধ্যে মুসলিম হচ্ছে- ৮৮ দশমিক চার শতাংশ, যেটি ২০১৫ সালে ছিল ৮৮ দশমিক দুই শতাংশ। হিন্দুসহ অন্য ধর্মের জনসংখ্যা ১১ দশমিক ছয় শতাংশ, যা ২০১৫ সালে ছিল ১১ দশমিক আট শতাংশ। ২০১৯ সালে পরিবারের আলোর উৎস হিসেবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে ৯৩ দশমিক পাঁচ শতাংশ পরিবার, যেটি ২০১৫ সালে ছিল ৭৭ দশমিক নয় শতাংশ। স্যানিটারি পায়খানা ব্যবহার করে ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ পরিবার, যেটি ২০১৫ সালে ছিল ৭৩ দশমিক পাঁচ শতাংশ।