ঢাকা ০৭:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাপানের ব্যবসায়ী-চাকরিজীবীরা রাতে কেন ‘নোংরা’ রাস্তায় ঘুমায়

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০১:০৪:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০১৯
  • ২১৭ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ দীর্ঘ কর্ম সংস্কৃতির জন্য জাপানের একটি খ্যাতি রয়েছে। যেটাকে অনেকে কু-খ্যাতি বলে থাকেন। দেশটির ব্যবসায়ী ও করপোরেট কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা অফিসে দীর্ঘ ঘণ্টা ব্যয় করেন। ফলে দীর্ঘ সময় কাজ করার পর ক্লান্তি প্রশমনের জন্য কেউ কেউ স্থানীয় বারে গিয়ে মদ পান করেন।

কিন্তু বেশি মদ পান করার পর বাড়ি যাওয়ার শেষ ট্রেন ধরতে ব্যর্থ হন। ফলে চোখ বন্ধ করার নিঃশ্বাস নেওয়ার ভালো উপায় না পেয়ে এসব কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা সিটি সেন্টারের নোংরা রাস্তায় ঘুমিয়ে পড়েন। ঘুমন্ত এমন কিছু ছবি প্রকাশ করেছে ‘বিজনেস ইনসাইডার’। যেখানে জাপানের ক্লান্তিহীন কাজের চিত্র ফুটে উঠেছে বলে দাবি করা হচ্ছে। গত দুই বছর ধরে রাতের এই ছবিগুলো তুলেছেন ফটোসাংবাদিক ‘পাওয়েল জাসজকজাক’। ছবির মানুষদের বলা হচ্ছে ‘স্যালারিমেন’। এবং ঘুমন্ত এসব মানুষের ছবি সম্বলিত বইটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘হাই ফ্যাশন’।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জাপানের ব্যবসায়ী-চাকরিজীবীরা রাতে কেন ‘নোংরা’ রাস্তায় ঘুমায়

আপডেট টাইম : ০১:০৪:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ দীর্ঘ কর্ম সংস্কৃতির জন্য জাপানের একটি খ্যাতি রয়েছে। যেটাকে অনেকে কু-খ্যাতি বলে থাকেন। দেশটির ব্যবসায়ী ও করপোরেট কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা অফিসে দীর্ঘ ঘণ্টা ব্যয় করেন। ফলে দীর্ঘ সময় কাজ করার পর ক্লান্তি প্রশমনের জন্য কেউ কেউ স্থানীয় বারে গিয়ে মদ পান করেন।

কিন্তু বেশি মদ পান করার পর বাড়ি যাওয়ার শেষ ট্রেন ধরতে ব্যর্থ হন। ফলে চোখ বন্ধ করার নিঃশ্বাস নেওয়ার ভালো উপায় না পেয়ে এসব কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা সিটি সেন্টারের নোংরা রাস্তায় ঘুমিয়ে পড়েন। ঘুমন্ত এমন কিছু ছবি প্রকাশ করেছে ‘বিজনেস ইনসাইডার’। যেখানে জাপানের ক্লান্তিহীন কাজের চিত্র ফুটে উঠেছে বলে দাবি করা হচ্ছে। গত দুই বছর ধরে রাতের এই ছবিগুলো তুলেছেন ফটোসাংবাদিক ‘পাওয়েল জাসজকজাক’। ছবির মানুষদের বলা হচ্ছে ‘স্যালারিমেন’। এবং ঘুমন্ত এসব মানুষের ছবি সম্বলিত বইটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘হাই ফ্যাশন’।