ঢাকা ০৭:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
ইটনায় জাতীয় পরিচয়পত্র পরিষেবা স্থানান্তর ও কূট পরিকল্পনার বিরুদ্ধে মানববন্ধন ইটনায় এ প্লাস ক্যাম্পেইন অবহিত করন সভা অনুষ্ঠিত ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতে যেসব শর্ত দিলেন পুতিন রান্না শেখাচ্ছেন পড়শী, ঈদে দেখা যাবে অভিনয় আর গানে শিমের রাজ্য সীতাকুণ্ড ২১০ কোটি টাকার শিম উৎপাদন, কৃষকের হাসি জাতিসংঘ, মহাসচিব, ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘের মহাসচিব হাসপাতাল থেকে শিশু চুরি অবশেষে মায়ের কোলে ফিরল সায়ান হরেদরে সবাইকে শাহবাগী বলা বন্ধ করতে হবে: মাহফুজ আলম পেঁয়াজের দাম না পেয়ে লোকসানের শঙ্কায় পাবনার চাষিরা পাচারকালে নারী শিশুসহ ১৮ রোহিঙ্গা উদ্ধার, দালাল আটক

আজ কুড়িগ্রামে মার্চ ফর ফেলানি, নেতৃত্ব দেবেন সারজিস

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:৫৮:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫
  • ২০ বার

কুড়িগ্রামে মার্চ ফর ফেলানি নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুড়িগ্রাম শাখা।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাত ৮টায় কুড়িগ্রাম কলেজ মোড়স্থ অফিসার্স ক্লাবে এই প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়। এতে কুড়িগ্রামে কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদসহ এতে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কুড়িগ্রাম জেলা সংগঠক মুকুল মিয়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুড়িগ্রাম জেলা শাখার আহ্বায়ক আব্দুল আজিজ নাহিদ, সদস্য সচিব ফয়সাল আহমেদ সাগর ও মুখ্য সংগঠক সাদিকুর রহমান।

প্রেস ব্রিফিংয়ে মূল বক্তব্য তুলে ধরে ড. আতিক মুজাহিদ বলেন, কুড়িগ্রাম সীমান্তে ফেলানিকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যার পর অমানবিকভাবে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখেছিল। এছাড়া সীমান্তে নানাভাবে বিএসফ মানুষ হত্যা করে চলেছে। বিগত নতজানু আওয়ামী সরকারের ১৬ বছরে শাসনে ভারতের এমন হত্যাকাণ্ড বন্ধ করা সম্ভব হয়নি। তাই বর্তমান ছাত্র-জনতার সরকার আমলে ফেলানি হত্যার বিচার করাসহ সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে জাতীয়ভাবে আন্দোলন শুরু করা হবে কুড়িগ্রাম থেকে। তাই বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) কুড়িগ্রামে সারজিস আলমসহ জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কুড়িগ্রামে এসে পথসভাসহ আন্দোলন শুরু করবেন। এটি কুড়িগ্রাম থেকে শুরু হলেও তা জাতীয় কর্মসূচি হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ভারতের এমন সীমান্ত হত্যা বন্ধ করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার জন্য সরকারের কাছে দাবি করা হবে। এটি আন্তর্জাতিক ইস্যু হিসেবে আমরা সরকারের সহায়তায় ভারতকে দাবি জানাব। আর দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে।

মার্চ ফর ফেলানি কর্মসূচি সফল করতে স্থানীয় ছাত্র জনতা সাংবাদিকসহ সকল পেশাজীবীদের সহায়তা কামনা করেন নেতারা।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

ইটনায় জাতীয় পরিচয়পত্র পরিষেবা স্থানান্তর ও কূট পরিকল্পনার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

আজ কুড়িগ্রামে মার্চ ফর ফেলানি, নেতৃত্ব দেবেন সারজিস

আপডেট টাইম : ১১:৫৮:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

কুড়িগ্রামে মার্চ ফর ফেলানি নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুড়িগ্রাম শাখা।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাত ৮টায় কুড়িগ্রাম কলেজ মোড়স্থ অফিসার্স ক্লাবে এই প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়। এতে কুড়িগ্রামে কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদসহ এতে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কুড়িগ্রাম জেলা সংগঠক মুকুল মিয়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুড়িগ্রাম জেলা শাখার আহ্বায়ক আব্দুল আজিজ নাহিদ, সদস্য সচিব ফয়সাল আহমেদ সাগর ও মুখ্য সংগঠক সাদিকুর রহমান।

প্রেস ব্রিফিংয়ে মূল বক্তব্য তুলে ধরে ড. আতিক মুজাহিদ বলেন, কুড়িগ্রাম সীমান্তে ফেলানিকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যার পর অমানবিকভাবে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখেছিল। এছাড়া সীমান্তে নানাভাবে বিএসফ মানুষ হত্যা করে চলেছে। বিগত নতজানু আওয়ামী সরকারের ১৬ বছরে শাসনে ভারতের এমন হত্যাকাণ্ড বন্ধ করা সম্ভব হয়নি। তাই বর্তমান ছাত্র-জনতার সরকার আমলে ফেলানি হত্যার বিচার করাসহ সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে জাতীয়ভাবে আন্দোলন শুরু করা হবে কুড়িগ্রাম থেকে। তাই বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) কুড়িগ্রামে সারজিস আলমসহ জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কুড়িগ্রামে এসে পথসভাসহ আন্দোলন শুরু করবেন। এটি কুড়িগ্রাম থেকে শুরু হলেও তা জাতীয় কর্মসূচি হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ভারতের এমন সীমান্ত হত্যা বন্ধ করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার জন্য সরকারের কাছে দাবি করা হবে। এটি আন্তর্জাতিক ইস্যু হিসেবে আমরা সরকারের সহায়তায় ভারতকে দাবি জানাব। আর দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে।

মার্চ ফর ফেলানি কর্মসূচি সফল করতে স্থানীয় ছাত্র জনতা সাংবাদিকসহ সকল পেশাজীবীদের সহায়তা কামনা করেন নেতারা।