ঢাকা ১১:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই: খালেদা

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:৪৯:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অক্টোবর ২০১৫
  • ২৩০ বার

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে জনগণের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরে অগণতান্ত্রিক অপশক্তির বিরুদ্ধে আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই।

শহীদ জেহাদ দিবস উপলক্ষে আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে লন্ডন সফররত খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন।

খালেদা জিয়া বলেন, “বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে একটি অবিস্মরণীয় নাম শহীদ নাজির উদ্দিন জেহাদ। শহীদ জেহাদ নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে গিয়ে শাহাদাত বরণ করেন এই অকুতোভয় ছাত্রনেতা। তার রক্ত স্রোতের ধারা বেয়েই ওই বছরই সংঘটিত হয় গণঅভ্যুত্থান, পতন হয় স্বৈরশাসক এরশাদের।”

তিনি বলেন, “নির্বাচিত সরকারকে উচ্ছেদ করে জেনারেল এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ। গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়েই জেহাদ নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। আমরা তার আরাধ্য স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে না পারলে তার ত্যাগ অস্বীকৃত হবে। তাই শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগের প্রেরণাকে বুকে লালন করেই দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সক্ষম হবো।”

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই: খালেদা

আপডেট টাইম : ১২:৪৯:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অক্টোবর ২০১৫

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে জনগণের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরে অগণতান্ত্রিক অপশক্তির বিরুদ্ধে আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই।

শহীদ জেহাদ দিবস উপলক্ষে আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে লন্ডন সফররত খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন।

খালেদা জিয়া বলেন, “বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে একটি অবিস্মরণীয় নাম শহীদ নাজির উদ্দিন জেহাদ। শহীদ জেহাদ নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে গিয়ে শাহাদাত বরণ করেন এই অকুতোভয় ছাত্রনেতা। তার রক্ত স্রোতের ধারা বেয়েই ওই বছরই সংঘটিত হয় গণঅভ্যুত্থান, পতন হয় স্বৈরশাসক এরশাদের।”

তিনি বলেন, “নির্বাচিত সরকারকে উচ্ছেদ করে জেনারেল এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ। গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়েই জেহাদ নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। আমরা তার আরাধ্য স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে না পারলে তার ত্যাগ অস্বীকৃত হবে। তাই শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগের প্রেরণাকে বুকে লালন করেই দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সক্ষম হবো।”