ঢাকা ০৯:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এন্টিবায়োটিক ব্যবহারে শীর্ষে ভারত

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০১:২৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  • ৩০৫ বার

ব্যাকটেরিয়াঘটিত রোগ প্রতিরোধে এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে শীর্ষ স্থানে রয়েছে ভারত। দেশটিতে বছরে এ সংক্রান্ত ১ হাজার ৩০০ কোটি বড়ি ব্যবহার করা হয় বলে নতুন এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে।

ভারতের পর রয়েছে চীন। দেশটিতে বছরে ১ হাজার কোটি এন্টিবায়োটিক বড়ি ব্যবহৃত হয়। আর যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহৃত হয় ৭০০ কোটি বড়ি।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, এ ধরনের বেপরোয়া এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার ভারতকে ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেবে। কারণ ছোটখাটো সমস্যায় এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের কারণে শরীরে যখন সর্বশেষ ভার্সনের বড়িও কাজ করবে না তখন রোগ প্রতিরোধের আর কোনো উপায় থাকবে না।

ওয়াশিংটনভিত্তিক সেন্টার ফর ডিজেজ ডায়নামিকস, ইকনোমিকস এন্ড পলিসি প্রকাশিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালে ভারতে রোগ প্রতিরোধে ৫৭ শতাংশ এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ২৯ শতাংশ বেশি। অথচ ইউরোপে এ হার ৫ শতাংশের নিচে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

এন্টিবায়োটিক ব্যবহারে শীর্ষে ভারত

আপডেট টাইম : ০১:২৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫

ব্যাকটেরিয়াঘটিত রোগ প্রতিরোধে এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে শীর্ষ স্থানে রয়েছে ভারত। দেশটিতে বছরে এ সংক্রান্ত ১ হাজার ৩০০ কোটি বড়ি ব্যবহার করা হয় বলে নতুন এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে।

ভারতের পর রয়েছে চীন। দেশটিতে বছরে ১ হাজার কোটি এন্টিবায়োটিক বড়ি ব্যবহৃত হয়। আর যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহৃত হয় ৭০০ কোটি বড়ি।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, এ ধরনের বেপরোয়া এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার ভারতকে ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেবে। কারণ ছোটখাটো সমস্যায় এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের কারণে শরীরে যখন সর্বশেষ ভার্সনের বড়িও কাজ করবে না তখন রোগ প্রতিরোধের আর কোনো উপায় থাকবে না।

ওয়াশিংটনভিত্তিক সেন্টার ফর ডিজেজ ডায়নামিকস, ইকনোমিকস এন্ড পলিসি প্রকাশিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালে ভারতে রোগ প্রতিরোধে ৫৭ শতাংশ এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ২৯ শতাংশ বেশি। অথচ ইউরোপে এ হার ৫ শতাংশের নিচে।