ঢাকা ১২:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ মার্চ ২০২৫, ২৪ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তেঁতুলিয়া মিয়ার মসজিদ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৬:১৯:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মে ২০১৫
  • ৪২৮ বার

সাতক্ষীরার তালা উপজেলার তেঁতুলিয়া মিয়ার মসজিদটি প্রাচীন স্থাপত্যকলার অপূর্ব নিদর্শন। দিল্লি­ শাহী মসজিদের অনুকরণে মসজিদটি নির্মিত হয়। এর স্থাপত্যকলা ও অপূর্ব নির্মাণ কৌশল আজও সকলকে আকৃষ্ট করে। মিয়ার মসজিদটি তালা উপজেলার তেঁতুলিয়া গ্রামের মুসলিম জমিদার হামিদুল্ল­াহ খানের বাড়ি সংলগ্ন রাস্তার পাশে অবস্থিত। তালা উপজেলা সদর থেকে ৩ কিমি উত্তরে খুলনা-পাইকগাছা সড়কের পার্শ্বে নির্মিত।

 

মসজিদের সম্মুখে প্রশস্ত বারান্দা, তার সাথে বড় জোড়াগেট এবং পুকুরের ঘাট বাঁধানো মোট ১৪টি মিনার, ৬টি মিনার বড়। সম্মুখের চত্বর এবং পুকুর থেকে সিঁড়ি উঠে গেছে সরাসরি মসজিদে। আজানের জন্য সুউচ্চ মিনারের সিঁড়ি রয়েছে। সে আমলের ক্ষুদ্রাকৃতির ইট, টালি, চুন, সুরকির গাঁথুনিতে তৈরি দেয়ালের প্রস্থ প্রায় ৩ ফুট। জমিদার হামিদুল্লাহ খান মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদের তলদেশে পূর্ব-পশ্চিমে এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত সুড়ঙ্গ, তার মধ্যে দিয়ে চলাচল করা যায়। কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মিয়ার মসজিদটি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

তেঁতুলিয়া মিয়ার মসজিদ

আপডেট টাইম : ০৬:১৯:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মে ২০১৫

সাতক্ষীরার তালা উপজেলার তেঁতুলিয়া মিয়ার মসজিদটি প্রাচীন স্থাপত্যকলার অপূর্ব নিদর্শন। দিল্লি­ শাহী মসজিদের অনুকরণে মসজিদটি নির্মিত হয়। এর স্থাপত্যকলা ও অপূর্ব নির্মাণ কৌশল আজও সকলকে আকৃষ্ট করে। মিয়ার মসজিদটি তালা উপজেলার তেঁতুলিয়া গ্রামের মুসলিম জমিদার হামিদুল্ল­াহ খানের বাড়ি সংলগ্ন রাস্তার পাশে অবস্থিত। তালা উপজেলা সদর থেকে ৩ কিমি উত্তরে খুলনা-পাইকগাছা সড়কের পার্শ্বে নির্মিত।

 

মসজিদের সম্মুখে প্রশস্ত বারান্দা, তার সাথে বড় জোড়াগেট এবং পুকুরের ঘাট বাঁধানো মোট ১৪টি মিনার, ৬টি মিনার বড়। সম্মুখের চত্বর এবং পুকুর থেকে সিঁড়ি উঠে গেছে সরাসরি মসজিদে। আজানের জন্য সুউচ্চ মিনারের সিঁড়ি রয়েছে। সে আমলের ক্ষুদ্রাকৃতির ইট, টালি, চুন, সুরকির গাঁথুনিতে তৈরি দেয়ালের প্রস্থ প্রায় ৩ ফুট। জমিদার হামিদুল্লাহ খান মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদের তলদেশে পূর্ব-পশ্চিমে এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত সুড়ঙ্গ, তার মধ্যে দিয়ে চলাচল করা যায়। কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মিয়ার মসজিদটি।