ঢাকা ১২:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ায় বাংলাদেশের প্রশংসায় কমনওয়েলথ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:৩১:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ২৯৫ বার
হাওর বার্তা ডেস্কঃ মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা লাখো রোহিঙ্গা শরণার্থীকে নিজেদের ভূখণ্ডে আশ্রয় দেয়ায় কমনওয়েলথের মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করেছেন।
শনিবার তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, নিজ বাড়িঘর ছেড়ে পালানো ছাড়া যাদের কোন উপায় ছিল না, বাংলাদেশ তাদের জন্য সীমান্ত খুলে দেয়ায় আমি উৎসাহিত। এই শরণার্থীরা রোহিঙ্গা মুসলিম। তারা জানিয়েছেন, মায়ানমার সংখ্যাগুরু বৌদ্ধ ও সরকারি বাহিনীর নিপীড়নের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তারা বাড়িঘর ছেড়ে পালাচ্ছেন।

মহাসচিব স্কটল্যান্ড আরো বলেন, এটা একটি বড় ধরনের মানবিক সংকট এবং বিভিন্ন প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে, বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে আসা এই শরণার্থীদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।

তিনি বলেন, ‘জরুরি ভিত্তিতে খাবার, আশ্রয় ও পোশাকসহ মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণ কমনওয়েলথের সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখছেন। লাখো শরণার্থীর এই সংকটপূর্ণ মুহূর্তে এই সহায়তাগুলো অত্যন্ত প্রয়োজন। শরণার্থীদের মানবিক সহায়তা করা কমনওয়েলথ চুক্তির শর্তাবলীর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।বাসস
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ায় বাংলাদেশের প্রশংসায় কমনওয়েলথ

আপডেট টাইম : ১১:৩১:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭
হাওর বার্তা ডেস্কঃ মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা লাখো রোহিঙ্গা শরণার্থীকে নিজেদের ভূখণ্ডে আশ্রয় দেয়ায় কমনওয়েলথের মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করেছেন।
শনিবার তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, নিজ বাড়িঘর ছেড়ে পালানো ছাড়া যাদের কোন উপায় ছিল না, বাংলাদেশ তাদের জন্য সীমান্ত খুলে দেয়ায় আমি উৎসাহিত। এই শরণার্থীরা রোহিঙ্গা মুসলিম। তারা জানিয়েছেন, মায়ানমার সংখ্যাগুরু বৌদ্ধ ও সরকারি বাহিনীর নিপীড়নের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তারা বাড়িঘর ছেড়ে পালাচ্ছেন।

মহাসচিব স্কটল্যান্ড আরো বলেন, এটা একটি বড় ধরনের মানবিক সংকট এবং বিভিন্ন প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে, বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে আসা এই শরণার্থীদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।

তিনি বলেন, ‘জরুরি ভিত্তিতে খাবার, আশ্রয় ও পোশাকসহ মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণ কমনওয়েলথের সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখছেন। লাখো শরণার্থীর এই সংকটপূর্ণ মুহূর্তে এই সহায়তাগুলো অত্যন্ত প্রয়োজন। শরণার্থীদের মানবিক সহায়তা করা কমনওয়েলথ চুক্তির শর্তাবলীর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।বাসস