ঢাকা ০৫:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তালেবানের শাসনে আফিমের উৎপাদন কমেছে ৯৫ শতাংশ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:১৪:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ নভেম্বর ২০২৩
  • ৬৭ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ গত বছর তালেবান প্রশাসন মাদকের চাষ নিষিদ্ধ করার পর থেকে আফগানিস্তানে আফিম উৎপাদন ৯৫ শতাংশ কমে গেছে। অথচ একসময়ে আফিম পপি সরবরাহে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ ছিল আফগানিস্তান। জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে।

জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধ বিষয়ক দপ্তর ইউএনওডিসি জানিয়েছে, ২০২৩ সালে আফগানিস্তানে মাত্র ১০ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে আফিম চাষ হয়েছে। আগের বছরের তুলনায় এই মাদকটির চাষ হয়েছিল ২ লাখ ৩৩ হাজার হেক্টর জমিতে। আফিমের সরবরাহ চলতি বছর ৯৫ শতাংশ কমে ৩৩৩টন হয়েছে।

ইউএনওডিসি জানিয়েছে, আফিমের চাষ কমিয়ে আনা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির কৃষকদের উপর চাপ সৃষ্টি করছিল। অথচ বেশিরভাগ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল এবং আফিম রপ্তানির মূল্য কখনও কখনও সব বৈধ পণ্যের রপ্তানিকে ছাড়িয়ে যেতো।

ইউএনওডিসি’র নির্বাহী পরিচালক ঘাডা ওয়ালি একটি বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আসন্ন মাসগুলোতে আফগানিস্তানের কৃষকদের আফিম থেকে দূরে থাকার সুযোগ দিতে টেকসই জীবিকার জন্য শক্তিশালী বিনিয়োগের প্রয়োজন। এটি অবৈধ আফিমের বাজারের বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদী ফলাফলের দিকে নিয়ে যাওয়ার একটি বাস্তব সুযোগ উপস্থাপন করে।’

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

তালেবানের শাসনে আফিমের উৎপাদন কমেছে ৯৫ শতাংশ

আপডেট টাইম : ১১:১৪:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ নভেম্বর ২০২৩

হাওর বার্তা ডেস্কঃ গত বছর তালেবান প্রশাসন মাদকের চাষ নিষিদ্ধ করার পর থেকে আফগানিস্তানে আফিম উৎপাদন ৯৫ শতাংশ কমে গেছে। অথচ একসময়ে আফিম পপি সরবরাহে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ ছিল আফগানিস্তান। জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে।

জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধ বিষয়ক দপ্তর ইউএনওডিসি জানিয়েছে, ২০২৩ সালে আফগানিস্তানে মাত্র ১০ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে আফিম চাষ হয়েছে। আগের বছরের তুলনায় এই মাদকটির চাষ হয়েছিল ২ লাখ ৩৩ হাজার হেক্টর জমিতে। আফিমের সরবরাহ চলতি বছর ৯৫ শতাংশ কমে ৩৩৩টন হয়েছে।

ইউএনওডিসি জানিয়েছে, আফিমের চাষ কমিয়ে আনা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির কৃষকদের উপর চাপ সৃষ্টি করছিল। অথচ বেশিরভাগ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল এবং আফিম রপ্তানির মূল্য কখনও কখনও সব বৈধ পণ্যের রপ্তানিকে ছাড়িয়ে যেতো।

ইউএনওডিসি’র নির্বাহী পরিচালক ঘাডা ওয়ালি একটি বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আসন্ন মাসগুলোতে আফগানিস্তানের কৃষকদের আফিম থেকে দূরে থাকার সুযোগ দিতে টেকসই জীবিকার জন্য শক্তিশালী বিনিয়োগের প্রয়োজন। এটি অবৈধ আফিমের বাজারের বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদী ফলাফলের দিকে নিয়ে যাওয়ার একটি বাস্তব সুযোগ উপস্থাপন করে।’