ঢাকা ০৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পড়াশোনা নিয়ে দাদির বকা তেলাপোকা মারার ওষুধ খেয়ে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীর মৃত্যু

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:৩৮:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ৭৮ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ রাজধানীর শনির আখড়ায় মোছা. মিম আক্তার (১২) নামের এক পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী কীটনাশক পান করে আত্মহত্যা করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (৩১ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে শনির আখড়ার বোয়ালবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

মিমের মায়ের দাবি, পড়ালেখা নিয়ে দাদির বকাঝকায় অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে সে।

মিমের মা আসমা বেগম বলেন, আমি চারদিন ধরে বাসায় ছিলাম না। গত রাতে জানতে পারি, ওর দাদি জাহানারা বেগম ওকে পড়াশোনার জন্য বকাবকি করেন। এতে অভিমান করে আমার মেয়ে বাসায় থাকা তেলাপোকা মারার কীটনাশক পান করে।

‘প্রথমে ওকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি ঘটলে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ঢামেক চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’

আসমা বেগম আরও বলেন, আমাদের গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার বরসিগুরায়।

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানার কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

পড়াশোনা নিয়ে দাদির বকা তেলাপোকা মারার ওষুধ খেয়ে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীর মৃত্যু

আপডেট টাইম : ১১:৩৮:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২

হাওর বার্তা ডেস্কঃ রাজধানীর শনির আখড়ায় মোছা. মিম আক্তার (১২) নামের এক পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী কীটনাশক পান করে আত্মহত্যা করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (৩১ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে শনির আখড়ার বোয়ালবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

মিমের মায়ের দাবি, পড়ালেখা নিয়ে দাদির বকাঝকায় অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে সে।

মিমের মা আসমা বেগম বলেন, আমি চারদিন ধরে বাসায় ছিলাম না। গত রাতে জানতে পারি, ওর দাদি জাহানারা বেগম ওকে পড়াশোনার জন্য বকাবকি করেন। এতে অভিমান করে আমার মেয়ে বাসায় থাকা তেলাপোকা মারার কীটনাশক পান করে।

‘প্রথমে ওকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি ঘটলে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ঢামেক চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’

আসমা বেগম আরও বলেন, আমাদের গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার বরসিগুরায়।

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানার কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।