ঢাকা ০৫:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজপথে মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছে আ.লীগ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫০:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ অগাস্ট ২০২২
  • ১১৪ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি আন্দোলনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। বিভিন্ন ইস্যুতে বড় বড় শোডাউনও করছে। রাজধানীসহ সারাদেশে রাজপথের প্রধান বিরোধী দলটি নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করে মাঠে নামিয়ে জনগণের কাছে তাদের শক্তি প্রদর্শন করছে। তবে বিএনপির নেতাকর্মীদের চাঙ্গা হওয়া, রাজপথে নামা এবং আন্দোলন করার বিষয়টি হালকা ভাবে দেখছে আওয়ামী লীগ। কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ প্রভাবশালী দেশ ও তাদা সংস্থাগুলো আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেখতে চায় আন্তর্জাতিক মানের। ফলে এবার ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের মতো প্রশাসন এবং পুলিশকে ব্যবহার করে যেনতেন প্রকারে নির্বাচনে বৈতরণী পাড় পাওয়া যাবে না। গতকালও দলের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রাজপথ যার দখলে থাকতে নির্বাচনে সেই জিবতে। এ জন্য আগামী নির্বাচন বিএনপিকে দমন এবং রাজপথে মোকাবেলা করতে নানা কৌশল ও প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্ষমতাসীনরা। এজন্য কৌশল পাল্টেছে দলটি।

মূলত অতীতের মত পুলিশ ও প্রশাসন নির্ভর না হয়ে এবার রাজনৈতিকভাবে রাজপথে বিএনপিকে মোকাবেলা করতে চায় আওয়ামী লীগ। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণাও দিয়েছেন, দ্রব্যমূল্য ও জ্বালানীর মূল্য বৃদ্ধিতে বিএনপি আন্দোলন করলে কাউকে গ্রেফতার করা হবে না। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ও যদি বিএনপি ঘেরাও করতে আসে তাহলে তাদের চা-এর দাওয়াত দিবেন। অপরদিকে আওয়ামী লীগ নেতারা ঘোষণা দিয়েছেন রাজপথে কঠিন জবাব দেয়া হবে বিএনপিকে। আগস্ট শেষে সেপ্টেম্বর এ বিএনপি তা টের পাবে। কিন্তু সেপ্টেম্বরের আগেই গত বুধবার রাজধানীতে বিশাল শো-ডাউন করেছে আওয়ামী লীগ।
দলীয় সূত্র জানায়, শোকের মাস আগস্টে আওয়ামী লীগ কোন রাজনৈতিক সহিংসতায় জড়াতে চায় না। তবে সেপ্টেম্বর মাস থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের রাজপথে মোকবেলা করবে আওয়ামী লীগের কর্মীরা। বিএনপির কর্মসূচির বিপরীতে পাল্টা কর্মসূচি থাকবে রাজপথে। অগ্নি সন্ত্রাস, ভাঙচুর করলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিএনপিকে প্রতিহত করবে।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, বিএনপি-জামায়াতকে এখন আর কোনভাবেই ছাড় দেয়ার সুযোগ নেই। যেখানেই ‘সন্ত্রাস-নাশকতা’ করবে সেখানে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে। অগ্নিসন্ত্রাসীরা মাঠে নেমেছে; আমরাও আজ থেকে মাঠে নামলাম। পেট্রোলবোমা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করতে দেব না। কাউকে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির সুযোগ দেওয়া হবে না।

এজন্য রাজপথ দখলে নিতে সেপ্টেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে মাঠে নামার আগেই গত বুধবার সাংগঠনিক শক্তির জানান দিল টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ। সিরিজ বোমা হামলা দিবস উপলক্ষে সারা দেশে দলের বিক্ষোভ মিছিল পর্যায়ে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর শাখা বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ করে। রমনা থেকে মিছিলটি বের হয়ে ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শেষ হয়। বিকাল ৪টায় মিছিল শুরু করার কথা থাকলেও বেলা ১টা থেকে রাজধানীর বিভিন্ন থানা-ওয়ার্ড ও ইউনিট থেকে নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সামনে সমবেত হন। শাহবাগ, টিএসসি, হাই কোর্টের কদম ফোয়ারা, মৎস্য ভবন এলাকা লোকারণ্যে পরিণত হয়। এতে যানজটেরও সৃষ্টি হয়। বিক্ষোভ মিছিল থেকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার ঘোষণা দেন।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বন্দুকের নলে আওয়ামী লীগের জন্ম হয়নি। আওয়ামী লীগকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা প্রস্তুত তো? খেলা হবে। রাজপথে আন্দোলনে, আগামী নির্বাচনে খেলা হবে, সেই খেলায় আমরাই জয়লাভ করব। এজন্য প্রত্যেক নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, বিএনপি দেশে জঙ্গিবাদ কায়েম করেছিল। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হত্যা করেছিল। ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার জন্য গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিল। বিএনপি নেতারা তাণ্ডব করেছিলেন। তিনি আরও বলেন, আরেকবার বিএনপিকে ঘরে তুলব। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে দেশের জনগণ আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে।
আরেক সভাপতিমন্ডলীর জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, শিষ্টাচারবহির্ভূত কিছু করলে বিএনপিকে দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হবে।

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, যেখানেই বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগকে হুমকি দেবে, সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আজকের একটা নমুনা দেখালাম। এরপর বিএনপি-জামায়াতকে বঙ্গোপসাগরে ফেলব।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, অগ্নিসন্ত্রাসীরা মাঠে নেমেছে। আমরাও আজ থেকে মাঠে নামলাম। পেট্রোলবোমা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করতে দেব না। কাউকে অশান্ত পরিস্থিতি তৈরির সুযোগ দেব না।

সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, রাজপথ কাউকে ইজারা দেওয়া হয়নি। আমরা গণতন্ত্রকে বিশ্বাস করি বলেই বিএনপিকে সভা-সমাবেশ করতে দিচ্ছি, এর মানে দুর্বলতা ভাববেন না। কীভাবে সন্ত্রাসীদের দমাতে হয় তা আমরা জানি।
সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, এই রাজপথ সন্ত্রাসীদের নয়। এই রাজপথ জনগণের। স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াতকে রাজপথ দখলে নিতে দেওয়া হবে না।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

রাজপথে মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছে আ.লীগ

আপডেট টাইম : ০৯:৫০:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ অগাস্ট ২০২২

হাওর বার্তা ডেস্কঃ আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি আন্দোলনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। বিভিন্ন ইস্যুতে বড় বড় শোডাউনও করছে। রাজধানীসহ সারাদেশে রাজপথের প্রধান বিরোধী দলটি নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করে মাঠে নামিয়ে জনগণের কাছে তাদের শক্তি প্রদর্শন করছে। তবে বিএনপির নেতাকর্মীদের চাঙ্গা হওয়া, রাজপথে নামা এবং আন্দোলন করার বিষয়টি হালকা ভাবে দেখছে আওয়ামী লীগ। কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ প্রভাবশালী দেশ ও তাদা সংস্থাগুলো আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেখতে চায় আন্তর্জাতিক মানের। ফলে এবার ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের মতো প্রশাসন এবং পুলিশকে ব্যবহার করে যেনতেন প্রকারে নির্বাচনে বৈতরণী পাড় পাওয়া যাবে না। গতকালও দলের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রাজপথ যার দখলে থাকতে নির্বাচনে সেই জিবতে। এ জন্য আগামী নির্বাচন বিএনপিকে দমন এবং রাজপথে মোকাবেলা করতে নানা কৌশল ও প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্ষমতাসীনরা। এজন্য কৌশল পাল্টেছে দলটি।

মূলত অতীতের মত পুলিশ ও প্রশাসন নির্ভর না হয়ে এবার রাজনৈতিকভাবে রাজপথে বিএনপিকে মোকাবেলা করতে চায় আওয়ামী লীগ। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণাও দিয়েছেন, দ্রব্যমূল্য ও জ্বালানীর মূল্য বৃদ্ধিতে বিএনপি আন্দোলন করলে কাউকে গ্রেফতার করা হবে না। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ও যদি বিএনপি ঘেরাও করতে আসে তাহলে তাদের চা-এর দাওয়াত দিবেন। অপরদিকে আওয়ামী লীগ নেতারা ঘোষণা দিয়েছেন রাজপথে কঠিন জবাব দেয়া হবে বিএনপিকে। আগস্ট শেষে সেপ্টেম্বর এ বিএনপি তা টের পাবে। কিন্তু সেপ্টেম্বরের আগেই গত বুধবার রাজধানীতে বিশাল শো-ডাউন করেছে আওয়ামী লীগ।
দলীয় সূত্র জানায়, শোকের মাস আগস্টে আওয়ামী লীগ কোন রাজনৈতিক সহিংসতায় জড়াতে চায় না। তবে সেপ্টেম্বর মাস থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের রাজপথে মোকবেলা করবে আওয়ামী লীগের কর্মীরা। বিএনপির কর্মসূচির বিপরীতে পাল্টা কর্মসূচি থাকবে রাজপথে। অগ্নি সন্ত্রাস, ভাঙচুর করলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিএনপিকে প্রতিহত করবে।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, বিএনপি-জামায়াতকে এখন আর কোনভাবেই ছাড় দেয়ার সুযোগ নেই। যেখানেই ‘সন্ত্রাস-নাশকতা’ করবে সেখানে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে। অগ্নিসন্ত্রাসীরা মাঠে নেমেছে; আমরাও আজ থেকে মাঠে নামলাম। পেট্রোলবোমা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করতে দেব না। কাউকে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির সুযোগ দেওয়া হবে না।

এজন্য রাজপথ দখলে নিতে সেপ্টেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে মাঠে নামার আগেই গত বুধবার সাংগঠনিক শক্তির জানান দিল টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ। সিরিজ বোমা হামলা দিবস উপলক্ষে সারা দেশে দলের বিক্ষোভ মিছিল পর্যায়ে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর শাখা বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ করে। রমনা থেকে মিছিলটি বের হয়ে ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শেষ হয়। বিকাল ৪টায় মিছিল শুরু করার কথা থাকলেও বেলা ১টা থেকে রাজধানীর বিভিন্ন থানা-ওয়ার্ড ও ইউনিট থেকে নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সামনে সমবেত হন। শাহবাগ, টিএসসি, হাই কোর্টের কদম ফোয়ারা, মৎস্য ভবন এলাকা লোকারণ্যে পরিণত হয়। এতে যানজটেরও সৃষ্টি হয়। বিক্ষোভ মিছিল থেকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার ঘোষণা দেন।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বন্দুকের নলে আওয়ামী লীগের জন্ম হয়নি। আওয়ামী লীগকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা প্রস্তুত তো? খেলা হবে। রাজপথে আন্দোলনে, আগামী নির্বাচনে খেলা হবে, সেই খেলায় আমরাই জয়লাভ করব। এজন্য প্রত্যেক নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, বিএনপি দেশে জঙ্গিবাদ কায়েম করেছিল। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হত্যা করেছিল। ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার জন্য গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিল। বিএনপি নেতারা তাণ্ডব করেছিলেন। তিনি আরও বলেন, আরেকবার বিএনপিকে ঘরে তুলব। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে দেশের জনগণ আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে।
আরেক সভাপতিমন্ডলীর জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, শিষ্টাচারবহির্ভূত কিছু করলে বিএনপিকে দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হবে।

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, যেখানেই বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগকে হুমকি দেবে, সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আজকের একটা নমুনা দেখালাম। এরপর বিএনপি-জামায়াতকে বঙ্গোপসাগরে ফেলব।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, অগ্নিসন্ত্রাসীরা মাঠে নেমেছে। আমরাও আজ থেকে মাঠে নামলাম। পেট্রোলবোমা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করতে দেব না। কাউকে অশান্ত পরিস্থিতি তৈরির সুযোগ দেব না।

সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, রাজপথ কাউকে ইজারা দেওয়া হয়নি। আমরা গণতন্ত্রকে বিশ্বাস করি বলেই বিএনপিকে সভা-সমাবেশ করতে দিচ্ছি, এর মানে দুর্বলতা ভাববেন না। কীভাবে সন্ত্রাসীদের দমাতে হয় তা আমরা জানি।
সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, এই রাজপথ সন্ত্রাসীদের নয়। এই রাজপথ জনগণের। স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াতকে রাজপথ দখলে নিতে দেওয়া হবে না।