ঢাকা ০৪:০১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ওই চোখে চোখ পড়বে যখনি

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:৪০:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ মে ২০১৬
  • ১৩০২ বার

উৎসব মুখর দিন থেকে শুর করে প্রিয় মানুষটিকে ঘিরে, যে কোন দিনেই সাজতে পছন্দ করে না এমন মানুষ পাওয়া কঠিন।

আর সাজগোজের মাধ্যমে সৌন্দর্য প্রকাশের ক্ষেত্রে চোখের একটা বড় ভূমিকা আছে।

হালকা-ভারী চোখের সাজ আপনাকে করে তুলতে পারে যে কোন মুহূর্তে যে কোন স্থানে নজড়কারা। তাই এই সাজটি হওয়া চাই নিখুঁত ও সুন্দর।

চোখ মানুষের মনের আয়না, এ মনের আয়নায় না বলা অনেক কথাই খুব সহজে প্রকাশ করা যায়, আর এ কথাগুলো যখন বিভিন্ন রঙ্গের ছোঁয়ায় ফুটিয়ে তোলা হয় মনের ক্যানভাসে তখন তা রূপ নেয় এক নতুন আভায়।

চোখের সাজের ক্ষেত্রে কাজল, মাসকারা, আইলাইনার, আইসেডোর সাজ থাকলেও বিভিন্ন আকৃতির চোখে এ সাজের ধরণ ভিন্নতর।

আম- বা কাঠবাদামের আকৃতির চোখের ক্ষেত্রে একটু ভেতরের কর্ণার থেকে আইলাইনার দেওয়া শুরু করতে হবে এবং চোখের কার্ভ পারফেক্ট করে ঠিক করার জন্য যতটা মোটা করে দেওয়া প্রয়োজন সেভাবেই চোখে আইলাইনার দেবেন। চোখের শেষের অংশে একটু মোটা করে কাজল টেনে দেবেন।

গোলাকার বা বেশ বড় আকারের চোখের ক্ষেত্রে চোখের পাতার উপরের কর্নার থেকে শুরু করে একটু সরে এসে কাজল দেওয়ার পদ্ধতিটি বেশি মানায়। এরপর চোখের বাইরের কিনারায় এসে কাজল মোটা করে একে দেবেন এবং চোখের নিচের পাতার মাঝামাঝি থেকে কাজল দিয়ে চোখের শেষ কিনারায় এনে মিলিয়ে দিন।

Untitled-2চোখের আকৃতি যদি নাক ও মুখের তুলনায় ছোট হয় তাহলে চোখের উপরের পাতায় চিকন থেকে মোটা করে আইলাইনার দিয়ে টেনে দিন, এবং চোখের নিচের পাতার মাঝামাঝি থেকে আইলাইনার শুরু করে শেষ কর্নারে উপরের পাতার আইলাইনারের সাথে মিলিয়ে দিন।

আর চোখের আকৃতি বড় হলে উপরের পাতায় মোটা করে আইলাইন দিয়ে টেনে দিন।

ন্যাচারাল সাজে চোখের ওপরের অংশে সোনালী আইশ্যাডো ব্যবহার করতে হবে। এরপর ভ্রু’র নিচে হাইলাইট অংশে সাদা রঙ্গে আইশ্যাডো দিতে হবে।

প্রাকৃতিক ভাবে যাদের বেশি পাপড়ি তাদের চোখে দুই কোট মাশকারা ব্যবহার করলেই চলবে। সারা দিনের জন্য কালো রঙ্গের মাশকারা বেছে নেওয়া ভালো। রাতের অনুষ্ঠান বা জমকালো পোশাকের সঙ্গে নীল সবুজ ও বাদামি রঙ্গের মাশকারা ব্যবহার করতে পাবেন। মাশকারা ব্যবহার করতে গিয়ে অনেক সময় চোখের পাপড়ি একটি অপরটির সঙ্গে লেগে যায়, এই সমস্যার ক্ষেত্রে মাশকাড়া ব্রাশ দিয়ে আঁচড়ে নিলে হয়ে যায়। চোখে ভাসা ভাসা একটা ভাব আনতে চাইলে চোখের ওপরের ও নিচের পাতায় কাজল দিতে পারেন। এরপর আঙ্গুল দিয়ে চোখের ওপরের পাতার কাজল একটু ওপরের দিকে ঘষে মিশিয়ে দিন। ভ্রু’র ক্ষেত্রে কাজল ব্যবহার না করে ভ্রু’র পেনসিল বা বাদামি আইশ্যাডো ব্যবহার করুণ, আর রোদ, বৃষ্টির এই দিনগুলোতে চোখের সাজের প্রসাধনী গুলো পানি প্রতিরোধক ব্যবহার করুণ।

এছাড়া চোখকে আরও আকর্ষণীয় করতে চোখের নিচের অংশে সাদা রঙ্গের কাজল ব্যবহার করতে পারেন।

এছাড়া হাইলাইটার ব্যবহার করে চোখের সাজে ভিন্নতা আনতে পারেন।

চোখের নিচে, ভ্রু’র উঁচু স্থানের হাড়ের উপর এবং চোখের ভেতরের কোণ থেকে চোখের পাতার অর্ধেকটা অংশ জুড়ে ভালো করে হাইলাইটার দিয়ে সহজেই চোখের আকৃতি বড় করা যায়।

এছাড়া পাপড়ি কার্ল করে নিলে চোখের আকার অনেকটা বড় দেখায়। সেজন্য আইল্যাশ কার্লার গরম করে চোখের পাপড়ি কার্ল করে নিতে পারেন, কার্ল করার পর চোখে ভালো করে মাশকারা ব্যবহার করুণ ।

চোখের আকৃতি কিছুটা বড় দেখাতে গ্লিটার কাজল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া আই মেকআপে শাইন আনতে চাইলে ব্রাউন, গোল্ড কালার আইশ্যাডো ব্যবহার করুণ। চোখের পাতা ও ভ্রু’র-এর মাঝের অংশে ব্রাউন আইশ্যাডো লাগান। ভ্রু’র-এর নিচের অংশে গোল্ড, আইভরি বা লাইট কালারের আইশ্যাডো ব্যবহার করুণ। আইশ্যাডোর জন্য সিলভার বা শিঘারিং ব্রোঞ্জও ভালো, হোয়াইট পার্লি শিমার ব্যবহার করতে পারেন। চোখের পাতার নিচের অংশে আইলাইনার বা কাজলের পরিবর্তে ব্রাউন আইশ্যাডো লাগাতে পারেন।

চোখের সাজে আরেকটু বৈচিত্র্য আনতে চাইলে লেন্স ব্যবহার করতে পারেন। পার্টির ক্ষেত্রে হ্যাজেল, হানি হ্যাজেল টারক্যুইজ রং এর লেন্স বেছে নিতে পারেন। এছাড়া হাল ফ্যাশনে উপরিউক্ত কালারগুলো সঙ্গে গ্রে, স্টালিং, গ্রে অ্যামেথিস্ট, রংগুলোর ক্ষেত্রে তরুণীরা বেশি ঝুঁকে পরছেন।

কোথায় পাবেন কেমন দামে

যমুনা ফিউচার পার্ক, রাজলক্ষ্মী, বসুন্ধরা সিটি, প্লাজা এআর, মেট্রো শপিংমল এসব অভিজাত শপিংমল এবং আপনার নিকটস্থ স্টলে প্রসাধনীগুলো যে দামের মধ্যে পাবেন।

আইলাইনার: লেকমি -৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা , লরিয়াল – ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা দাম,

গারনিশ লিকুইড – ৪০০-৪৫০ টাকা, গারনিশ মেট জেল -৮০০-৮৫০ টাকা।

কাজল: জর্ডানা -৫০-৮০ টাকা, লাফমি- ৮০-১২০ টাকা, লেকমি আইকনিক-৪০০-৪৫০ টাকা।

মাসকারা: ফ্লোমার-৮০০-৮৯০ টাকা, লকেমি -২৫০-৪০০ টাকা, লরয়িাল -২৫০-৪০০ টাকা, গারনিশ-৫৫০-৬০০ টাকা।

জেল আইলাইনার: গারনশি-৫০০-৫৫০ টাকা, লরিয়াল – ৩০০-৪০০ টাকা, লেকমে ২৫০-৩০০ টাকা, আইওনিক: ২৭০-৩০০ টাকা।

সিমার : ফ্লোমার-৭০০-৭২০ টাকা।

আইশ্যাডো: ফ্লোমার-৭০০-৭২০ টাকা, আইওনিক:৪০০-৮২০ টাকা, মেক্স টাচ -৩৮০-৪০০ টাকা, জেক্লিন: ১৫০-২০০ টাকা,গারনিশ: ৩০০০-৩,১৫০ টাকা।

চোখের সাজের পাশাপাশি চোখের যত্নে ও প্রয়োজন। ভিটামিন সি যুক্ত ফলমূল খাওয়া, কম আলো বা তীব্র আলোতে লেখাপড়া না করা, সাধারণত ১০ ফিট দূর থেকে টিভি উচিত এবং কম্পিউটারের সামনে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে না থাকা, চোখ ক্লান্ত হয়ে গেলে মাঝে মাঝে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দেওয়া। ভালো ব্র্যান্ডের মেকআপ ব্যবহার করা এবং অ্যালকোহল বা রাসায়নিক পদার্থ নেই এমন রিমুভার তুলায় লাগিয়ে চোখ পরিষ্কার করা।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

ওই চোখে চোখ পড়বে যখনি

আপডেট টাইম : ১২:৪০:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ মে ২০১৬

উৎসব মুখর দিন থেকে শুর করে প্রিয় মানুষটিকে ঘিরে, যে কোন দিনেই সাজতে পছন্দ করে না এমন মানুষ পাওয়া কঠিন।

আর সাজগোজের মাধ্যমে সৌন্দর্য প্রকাশের ক্ষেত্রে চোখের একটা বড় ভূমিকা আছে।

হালকা-ভারী চোখের সাজ আপনাকে করে তুলতে পারে যে কোন মুহূর্তে যে কোন স্থানে নজড়কারা। তাই এই সাজটি হওয়া চাই নিখুঁত ও সুন্দর।

চোখ মানুষের মনের আয়না, এ মনের আয়নায় না বলা অনেক কথাই খুব সহজে প্রকাশ করা যায়, আর এ কথাগুলো যখন বিভিন্ন রঙ্গের ছোঁয়ায় ফুটিয়ে তোলা হয় মনের ক্যানভাসে তখন তা রূপ নেয় এক নতুন আভায়।

চোখের সাজের ক্ষেত্রে কাজল, মাসকারা, আইলাইনার, আইসেডোর সাজ থাকলেও বিভিন্ন আকৃতির চোখে এ সাজের ধরণ ভিন্নতর।

আম- বা কাঠবাদামের আকৃতির চোখের ক্ষেত্রে একটু ভেতরের কর্ণার থেকে আইলাইনার দেওয়া শুরু করতে হবে এবং চোখের কার্ভ পারফেক্ট করে ঠিক করার জন্য যতটা মোটা করে দেওয়া প্রয়োজন সেভাবেই চোখে আইলাইনার দেবেন। চোখের শেষের অংশে একটু মোটা করে কাজল টেনে দেবেন।

গোলাকার বা বেশ বড় আকারের চোখের ক্ষেত্রে চোখের পাতার উপরের কর্নার থেকে শুরু করে একটু সরে এসে কাজল দেওয়ার পদ্ধতিটি বেশি মানায়। এরপর চোখের বাইরের কিনারায় এসে কাজল মোটা করে একে দেবেন এবং চোখের নিচের পাতার মাঝামাঝি থেকে কাজল দিয়ে চোখের শেষ কিনারায় এনে মিলিয়ে দিন।

Untitled-2চোখের আকৃতি যদি নাক ও মুখের তুলনায় ছোট হয় তাহলে চোখের উপরের পাতায় চিকন থেকে মোটা করে আইলাইনার দিয়ে টেনে দিন, এবং চোখের নিচের পাতার মাঝামাঝি থেকে আইলাইনার শুরু করে শেষ কর্নারে উপরের পাতার আইলাইনারের সাথে মিলিয়ে দিন।

আর চোখের আকৃতি বড় হলে উপরের পাতায় মোটা করে আইলাইন দিয়ে টেনে দিন।

ন্যাচারাল সাজে চোখের ওপরের অংশে সোনালী আইশ্যাডো ব্যবহার করতে হবে। এরপর ভ্রু’র নিচে হাইলাইট অংশে সাদা রঙ্গে আইশ্যাডো দিতে হবে।

প্রাকৃতিক ভাবে যাদের বেশি পাপড়ি তাদের চোখে দুই কোট মাশকারা ব্যবহার করলেই চলবে। সারা দিনের জন্য কালো রঙ্গের মাশকারা বেছে নেওয়া ভালো। রাতের অনুষ্ঠান বা জমকালো পোশাকের সঙ্গে নীল সবুজ ও বাদামি রঙ্গের মাশকারা ব্যবহার করতে পাবেন। মাশকারা ব্যবহার করতে গিয়ে অনেক সময় চোখের পাপড়ি একটি অপরটির সঙ্গে লেগে যায়, এই সমস্যার ক্ষেত্রে মাশকাড়া ব্রাশ দিয়ে আঁচড়ে নিলে হয়ে যায়। চোখে ভাসা ভাসা একটা ভাব আনতে চাইলে চোখের ওপরের ও নিচের পাতায় কাজল দিতে পারেন। এরপর আঙ্গুল দিয়ে চোখের ওপরের পাতার কাজল একটু ওপরের দিকে ঘষে মিশিয়ে দিন। ভ্রু’র ক্ষেত্রে কাজল ব্যবহার না করে ভ্রু’র পেনসিল বা বাদামি আইশ্যাডো ব্যবহার করুণ, আর রোদ, বৃষ্টির এই দিনগুলোতে চোখের সাজের প্রসাধনী গুলো পানি প্রতিরোধক ব্যবহার করুণ।

এছাড়া চোখকে আরও আকর্ষণীয় করতে চোখের নিচের অংশে সাদা রঙ্গের কাজল ব্যবহার করতে পারেন।

এছাড়া হাইলাইটার ব্যবহার করে চোখের সাজে ভিন্নতা আনতে পারেন।

চোখের নিচে, ভ্রু’র উঁচু স্থানের হাড়ের উপর এবং চোখের ভেতরের কোণ থেকে চোখের পাতার অর্ধেকটা অংশ জুড়ে ভালো করে হাইলাইটার দিয়ে সহজেই চোখের আকৃতি বড় করা যায়।

এছাড়া পাপড়ি কার্ল করে নিলে চোখের আকার অনেকটা বড় দেখায়। সেজন্য আইল্যাশ কার্লার গরম করে চোখের পাপড়ি কার্ল করে নিতে পারেন, কার্ল করার পর চোখে ভালো করে মাশকারা ব্যবহার করুণ ।

চোখের আকৃতি কিছুটা বড় দেখাতে গ্লিটার কাজল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া আই মেকআপে শাইন আনতে চাইলে ব্রাউন, গোল্ড কালার আইশ্যাডো ব্যবহার করুণ। চোখের পাতা ও ভ্রু’র-এর মাঝের অংশে ব্রাউন আইশ্যাডো লাগান। ভ্রু’র-এর নিচের অংশে গোল্ড, আইভরি বা লাইট কালারের আইশ্যাডো ব্যবহার করুণ। আইশ্যাডোর জন্য সিলভার বা শিঘারিং ব্রোঞ্জও ভালো, হোয়াইট পার্লি শিমার ব্যবহার করতে পারেন। চোখের পাতার নিচের অংশে আইলাইনার বা কাজলের পরিবর্তে ব্রাউন আইশ্যাডো লাগাতে পারেন।

চোখের সাজে আরেকটু বৈচিত্র্য আনতে চাইলে লেন্স ব্যবহার করতে পারেন। পার্টির ক্ষেত্রে হ্যাজেল, হানি হ্যাজেল টারক্যুইজ রং এর লেন্স বেছে নিতে পারেন। এছাড়া হাল ফ্যাশনে উপরিউক্ত কালারগুলো সঙ্গে গ্রে, স্টালিং, গ্রে অ্যামেথিস্ট, রংগুলোর ক্ষেত্রে তরুণীরা বেশি ঝুঁকে পরছেন।

কোথায় পাবেন কেমন দামে

যমুনা ফিউচার পার্ক, রাজলক্ষ্মী, বসুন্ধরা সিটি, প্লাজা এআর, মেট্রো শপিংমল এসব অভিজাত শপিংমল এবং আপনার নিকটস্থ স্টলে প্রসাধনীগুলো যে দামের মধ্যে পাবেন।

আইলাইনার: লেকমি -৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা , লরিয়াল – ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা দাম,

গারনিশ লিকুইড – ৪০০-৪৫০ টাকা, গারনিশ মেট জেল -৮০০-৮৫০ টাকা।

কাজল: জর্ডানা -৫০-৮০ টাকা, লাফমি- ৮০-১২০ টাকা, লেকমি আইকনিক-৪০০-৪৫০ টাকা।

মাসকারা: ফ্লোমার-৮০০-৮৯০ টাকা, লকেমি -২৫০-৪০০ টাকা, লরয়িাল -২৫০-৪০০ টাকা, গারনিশ-৫৫০-৬০০ টাকা।

জেল আইলাইনার: গারনশি-৫০০-৫৫০ টাকা, লরিয়াল – ৩০০-৪০০ টাকা, লেকমে ২৫০-৩০০ টাকা, আইওনিক: ২৭০-৩০০ টাকা।

সিমার : ফ্লোমার-৭০০-৭২০ টাকা।

আইশ্যাডো: ফ্লোমার-৭০০-৭২০ টাকা, আইওনিক:৪০০-৮২০ টাকা, মেক্স টাচ -৩৮০-৪০০ টাকা, জেক্লিন: ১৫০-২০০ টাকা,গারনিশ: ৩০০০-৩,১৫০ টাকা।

চোখের সাজের পাশাপাশি চোখের যত্নে ও প্রয়োজন। ভিটামিন সি যুক্ত ফলমূল খাওয়া, কম আলো বা তীব্র আলোতে লেখাপড়া না করা, সাধারণত ১০ ফিট দূর থেকে টিভি উচিত এবং কম্পিউটারের সামনে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে না থাকা, চোখ ক্লান্ত হয়ে গেলে মাঝে মাঝে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দেওয়া। ভালো ব্র্যান্ডের মেকআপ ব্যবহার করা এবং অ্যালকোহল বা রাসায়নিক পদার্থ নেই এমন রিমুভার তুলায় লাগিয়ে চোখ পরিষ্কার করা।