যশোর পৌরসভার তথ্যে ১৫ হাজার গ্রাহকের জন্য প্রতিদিন ৩ কোটি ৭ লাখ ৯২ হাজার লিটার পানি উত্তোলন করা হয়। যেখানে চাহিদা থাকে ২ কোটি ৮৭ লাখ ৯২ হাজার লিটার। অথচ বাস্তবতা ভিন্ন। পানির সংকটে চাহিদা মেটাতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে গ্রাহকদের।
প্রতিবছর গরম মানেই যশোরাঞ্চলে নেমে যায় পানির স্তর। নলকূপ থেকে সাপ্লাই কোথাও মেলেনা প্রয়োজনের পানি। এতে দৈনন্দিন জীবনে শুরু হয় ছন্দপতন। উপায়ন্তর না পেয়ে আশপাশের ডোবার পানিতে ভরসা করতে হয়।
গরমে প্রতিবছরের এ সংকট সমাধানে স্থানীয় পৌরসভায় বারবার জানানো হলেও কাজের কাজ কিছুই না হওয়ার অভিযোগ।
পৌরসভা সচিব মো. আজমল হোসেন বলছেন, খরা মৌসুমে পানির স্তর নেমে যায়। বৃষ্টি হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, কয়েক বছরে পানির স্তর নেমেছে ৩১ ফুট।