ঢাকা ০১:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মসলার রানী এলাচ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:১২:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • ১৯৬ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ এলাচ বহুবর্ষজীবী গাছ। এলাচের বৈজ্ঞানিক নাম এলেটেরিয়া কারডেমোমাম। এর পাতা সুগন্ধযুক্ত। পাতার উপরের অংশ মসৃণ এবং গাঢ় সবুজ, পাতার নিচের অংশ সিল্কি এবং হালকা সবুজ। এলাচ ফুল দেখতে দৃষ্টিনন্দন, দেখে মনে হয় কোনও শিল্পীর আঁকা। এলাচ গাছের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এর গোড়া থেকে পৃথক পুষ্পমঞ্জরী সৃষ্টি হয় এবং বৃদ্ধি পেয়ে ২/৩ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এরপর কুঁড়ির মতো হয়ে ছোট ছোট অসংখ্য ফুল ফোটে। ফুলের পাপড়ির বাইরের দিক কুঁচকানো, মাঝখানে গোলাপি বা হলুদ রঙের রেখা দেখা যায়। এলাচ ফল দেখতে অনেকটা ক্যাপসুলের মত। এর ফলের ভিতরে ছোট ছোট গাঢ় বাদামী রঙের সুগন্ধি বীজ থাকে ১৫ থেকে ২০ টার মতো, সেই বীজই মশলা হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

দক্ষিণ এশিয়ার ভারত এলাচের আদিবাস। ভারতের পরেই শ্রীলংকা, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় এলাচের চাষাবাদ শুরু হয়। এরপর আস্তে আস্তে সারা বিশ্বে এলাচের চাষ আবাদ ছড়িয়ে পরে। এলাচ সাধারণত দুই রকমের হয়ে থাকে, বড় এলাচ ও ছোট এলাচ। দুই প্রকার এলাচই পুষ্টি আর ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ।

পৃথিবীর মূল্যবান সুগন্ধি মসলার প্রথম তিনটির মধ্যে প্রথম স্যাফরন বা জাফরান দ্বিতীয় ভ্যানিলা আর তৃতীয় এলাচ। আমাদের কাছে এলাচ অতি পরিচিত সুগন্ধি মসলা হিসেবে, এই এলাচ পুষ্টি গুণ আর ঔষধি গুণে ও পরিপূর্ণ। এক প্রকার ভেষজ জাতীয় গাছের ফল এলাচ। রান্নাকে সুস্বাদু করতে এর ভূমিকা অতুলনীয়,আবার ঔষধি হিসেবেও এর গুরুত্ব অপরিসীম। এই গুরুত্বের কারণে এলাচকে মসলার জগতের রানী বলা হয়ে থাকে।

যে কোনো রান্না, এমনকি পায়েস বা মিষ্টিতেও এলাচ দিলে তার স্বাদই বদলে যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন এলাচ কেবল রান্নায় স্বাদ ও গন্ধই যোগ করে না, এলাচের আরও অনেক আশ্চর্য গুণই আছে যা আমাদের অজানা।

এলাচে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য পরিপোষক ভিটামিন ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট মজুত রয়েছে। নিয়াসিন, রাইবোফ্ল্যাভিন, থিয়ামিন, ভিটামিন এ, সি ছাড়াও সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, লোহা, তামা, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম প্রভৃতি আছে এলাচে।

প্রতিদিন একটা বা দুটা করে এলাচ খেলে অনেক সমস্যা ও রোগের হাত থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এবার জেনে নেওয়া যাক এলাচ কী কী রোগের ক্ষেত্রে উপকারে আসে:

সর্দি-কাশি নিরাময়ে

সর্দি-কাশি হলে আপনি এলাচ বা এলাচ দেওয়া চা খেতে পারেন। দেখবেন উপকার পাচ্ছেন। এছাড়া নিয়মিত এলাচ খেলে তা সর্দি-কাশির ধাতকে কমায় ও মাথা ধরা কমাতেও সাহায্য করে।

হজমশক্তি ও ক্ষুধা বাড়ায়

খাবার পর এলাচ খেলে তা গ্যাসের সম্ভাবনাকে কমায় ও হজমশক্তি বাড়ায়। পেটে প্রদাহ, বমি বমি ভাব দূর করতেও এলাচের জুড়ি নেই। এছাড়া এলাচ আমাদের মিউকাস মেমব্রেনকে আরাম দেয়। ফলে অ্যাসিডিটি ও পেট খারাপের প্রবণতা হ্রাস পায়। একটি এলাচ থেঁতো করে এক কাপ হালকা গরম পানিতে গুলিয়ে প্রতিদিন খাবেন। এর ফলে পেটের যাবতীয় সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন। এছাড়া ক্ষুধা বাড়াতেও এলাচের জুড়ি নেই।

মুখের দুর্গন্ধ দূর করে

এলাচ যে মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে এটা আমরা সবাই প্রায় জানি। এলাচের মধ্যে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী থাকায় তা মুখের মধ্যেকার ব্যাকটেরিয়াকে দূর করে ও দুর্গন্ধ নাশ করে। খাবার ঠিকমতো হজম না হওয়ার ফলে মুখে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। এলাচ হজমের গোলমাল তো কমায়ই, এছাড়া কাঁচা এলাচ খেলে বা এলাচ দিয়ে চা তৈরি করে খেলে এই সমস্যা দূর হবে।

শরীরকে ডি-টক্সিফাই করে

এলাচে থাকা ভিটামিন এ, বি, সি, নিয়াসিন, রাইবোফ্ল্যাভিন রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে। শরীরের যাবতীয় বর্জ্য পদার্থ, যেমন বাড়তি ক্যালশিয়াম, ইউরিয়া ও অন্যান্য টক্সিনকে কিডনির মাধ্যমে বের করে দিয়ে শরীরকে পরিষ্কার করে ডি-টক্সিফাই করতেও এলাচ সাহায্য করে। যার ফলে চোখে মুখে বয়সের ছাপ পড়ে না।

হার্টবিট নিয়ন্ত্রণ করে

আমাদের রক্তের, কোষের ও শরীরের ফ্লুইডে উপস্থিত একটি অন্যতম জরুরি উপাদান হল পটাশিয়াম। এলাচে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা আমাদের হার্টবিটকে নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তচাপকেও স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া রক্তবাহে রক্ত চলাচলও ঠিক রাখে এই এলাচ।

রক্ত স্বল্পতা দূর করে

মেয়েদের একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা হল অ্যানিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতা। নানা কারণে মেয়েরা কম বয়স থেকেই রক্ত স্বল্পতায় ভোগেন। এলাচে প্রচুর পরিমাণে লোহা মাইক্রো-নিউট্রিয়েন্ট হিসেবে মজুত থাকে, যা এক্ষেত্রে উপকারী। যাদের এই সমস্যা আছে তারা নিয়মিত এলাচ খেলে উপকার পাবেন।

ত্বকের যত্নে

এলাচ যেহেতু শরীরকে ডি-টক্সিফাই করে, তাই আমাদের ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখতেও এলাচ কাজ করে। এলাচ চিবিয়ে খেলেও তা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় উপকার দেয়। এছাড়া এলাচে থাকা এসেনশিয়াল অয়েল বিভিন্ন কসমেটিক্স সামগ্রীতে ব্যবহার করা হয়। ঠোঁটকে মসৃণ ও নরম রাখতেও এলাচের এসেনশিয়াল অয়েল কাজে লাগে।

সুস্থ যৌন জীবনের জন্য উপকারি

এলাচ কিন্তু টনিক ও উত্তেজক স্টিমুল্যান্ট হিসেবে কাজ করে। তাই নিয়ম করে এলাচ খাওয়া শরীরকে শক্তিশালী তো করেই, তাছাড়া বন্ধ্যাত্ব, যৌন জীবনে অনীহা ইত্যাদির ওষুধ হিসেবেও এলাচ কাজ করে।

এলাচের এই বিপুল উপকারিতার জন্য আয়ুর্বেদিক বিভিন্ন ওষুধের অন্যতম উপাদান হিসেবে এলাচ ব্যবহার করা হয়। সুস্থ থাকতে নিয়ম করে এলাচ খাওয়ার অভ্যাস গড়ুন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

মসলার রানী এলাচ

আপডেট টাইম : ১০:১২:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ এলাচ বহুবর্ষজীবী গাছ। এলাচের বৈজ্ঞানিক নাম এলেটেরিয়া কারডেমোমাম। এর পাতা সুগন্ধযুক্ত। পাতার উপরের অংশ মসৃণ এবং গাঢ় সবুজ, পাতার নিচের অংশ সিল্কি এবং হালকা সবুজ। এলাচ ফুল দেখতে দৃষ্টিনন্দন, দেখে মনে হয় কোনও শিল্পীর আঁকা। এলাচ গাছের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এর গোড়া থেকে পৃথক পুষ্পমঞ্জরী সৃষ্টি হয় এবং বৃদ্ধি পেয়ে ২/৩ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এরপর কুঁড়ির মতো হয়ে ছোট ছোট অসংখ্য ফুল ফোটে। ফুলের পাপড়ির বাইরের দিক কুঁচকানো, মাঝখানে গোলাপি বা হলুদ রঙের রেখা দেখা যায়। এলাচ ফল দেখতে অনেকটা ক্যাপসুলের মত। এর ফলের ভিতরে ছোট ছোট গাঢ় বাদামী রঙের সুগন্ধি বীজ থাকে ১৫ থেকে ২০ টার মতো, সেই বীজই মশলা হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

দক্ষিণ এশিয়ার ভারত এলাচের আদিবাস। ভারতের পরেই শ্রীলংকা, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় এলাচের চাষাবাদ শুরু হয়। এরপর আস্তে আস্তে সারা বিশ্বে এলাচের চাষ আবাদ ছড়িয়ে পরে। এলাচ সাধারণত দুই রকমের হয়ে থাকে, বড় এলাচ ও ছোট এলাচ। দুই প্রকার এলাচই পুষ্টি আর ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ।

পৃথিবীর মূল্যবান সুগন্ধি মসলার প্রথম তিনটির মধ্যে প্রথম স্যাফরন বা জাফরান দ্বিতীয় ভ্যানিলা আর তৃতীয় এলাচ। আমাদের কাছে এলাচ অতি পরিচিত সুগন্ধি মসলা হিসেবে, এই এলাচ পুষ্টি গুণ আর ঔষধি গুণে ও পরিপূর্ণ। এক প্রকার ভেষজ জাতীয় গাছের ফল এলাচ। রান্নাকে সুস্বাদু করতে এর ভূমিকা অতুলনীয়,আবার ঔষধি হিসেবেও এর গুরুত্ব অপরিসীম। এই গুরুত্বের কারণে এলাচকে মসলার জগতের রানী বলা হয়ে থাকে।

যে কোনো রান্না, এমনকি পায়েস বা মিষ্টিতেও এলাচ দিলে তার স্বাদই বদলে যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন এলাচ কেবল রান্নায় স্বাদ ও গন্ধই যোগ করে না, এলাচের আরও অনেক আশ্চর্য গুণই আছে যা আমাদের অজানা।

এলাচে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য পরিপোষক ভিটামিন ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট মজুত রয়েছে। নিয়াসিন, রাইবোফ্ল্যাভিন, থিয়ামিন, ভিটামিন এ, সি ছাড়াও সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, লোহা, তামা, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম প্রভৃতি আছে এলাচে।

প্রতিদিন একটা বা দুটা করে এলাচ খেলে অনেক সমস্যা ও রোগের হাত থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এবার জেনে নেওয়া যাক এলাচ কী কী রোগের ক্ষেত্রে উপকারে আসে:

সর্দি-কাশি নিরাময়ে

সর্দি-কাশি হলে আপনি এলাচ বা এলাচ দেওয়া চা খেতে পারেন। দেখবেন উপকার পাচ্ছেন। এছাড়া নিয়মিত এলাচ খেলে তা সর্দি-কাশির ধাতকে কমায় ও মাথা ধরা কমাতেও সাহায্য করে।

হজমশক্তি ও ক্ষুধা বাড়ায়

খাবার পর এলাচ খেলে তা গ্যাসের সম্ভাবনাকে কমায় ও হজমশক্তি বাড়ায়। পেটে প্রদাহ, বমি বমি ভাব দূর করতেও এলাচের জুড়ি নেই। এছাড়া এলাচ আমাদের মিউকাস মেমব্রেনকে আরাম দেয়। ফলে অ্যাসিডিটি ও পেট খারাপের প্রবণতা হ্রাস পায়। একটি এলাচ থেঁতো করে এক কাপ হালকা গরম পানিতে গুলিয়ে প্রতিদিন খাবেন। এর ফলে পেটের যাবতীয় সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন। এছাড়া ক্ষুধা বাড়াতেও এলাচের জুড়ি নেই।

মুখের দুর্গন্ধ দূর করে

এলাচ যে মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে এটা আমরা সবাই প্রায় জানি। এলাচের মধ্যে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী থাকায় তা মুখের মধ্যেকার ব্যাকটেরিয়াকে দূর করে ও দুর্গন্ধ নাশ করে। খাবার ঠিকমতো হজম না হওয়ার ফলে মুখে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। এলাচ হজমের গোলমাল তো কমায়ই, এছাড়া কাঁচা এলাচ খেলে বা এলাচ দিয়ে চা তৈরি করে খেলে এই সমস্যা দূর হবে।

শরীরকে ডি-টক্সিফাই করে

এলাচে থাকা ভিটামিন এ, বি, সি, নিয়াসিন, রাইবোফ্ল্যাভিন রক্তকে পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে। শরীরের যাবতীয় বর্জ্য পদার্থ, যেমন বাড়তি ক্যালশিয়াম, ইউরিয়া ও অন্যান্য টক্সিনকে কিডনির মাধ্যমে বের করে দিয়ে শরীরকে পরিষ্কার করে ডি-টক্সিফাই করতেও এলাচ সাহায্য করে। যার ফলে চোখে মুখে বয়সের ছাপ পড়ে না।

হার্টবিট নিয়ন্ত্রণ করে

আমাদের রক্তের, কোষের ও শরীরের ফ্লুইডে উপস্থিত একটি অন্যতম জরুরি উপাদান হল পটাশিয়াম। এলাচে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা আমাদের হার্টবিটকে নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তচাপকেও স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া রক্তবাহে রক্ত চলাচলও ঠিক রাখে এই এলাচ।

রক্ত স্বল্পতা দূর করে

মেয়েদের একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা হল অ্যানিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতা। নানা কারণে মেয়েরা কম বয়স থেকেই রক্ত স্বল্পতায় ভোগেন। এলাচে প্রচুর পরিমাণে লোহা মাইক্রো-নিউট্রিয়েন্ট হিসেবে মজুত থাকে, যা এক্ষেত্রে উপকারী। যাদের এই সমস্যা আছে তারা নিয়মিত এলাচ খেলে উপকার পাবেন।

ত্বকের যত্নে

এলাচ যেহেতু শরীরকে ডি-টক্সিফাই করে, তাই আমাদের ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখতেও এলাচ কাজ করে। এলাচ চিবিয়ে খেলেও তা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় উপকার দেয়। এছাড়া এলাচে থাকা এসেনশিয়াল অয়েল বিভিন্ন কসমেটিক্স সামগ্রীতে ব্যবহার করা হয়। ঠোঁটকে মসৃণ ও নরম রাখতেও এলাচের এসেনশিয়াল অয়েল কাজে লাগে।

সুস্থ যৌন জীবনের জন্য উপকারি

এলাচ কিন্তু টনিক ও উত্তেজক স্টিমুল্যান্ট হিসেবে কাজ করে। তাই নিয়ম করে এলাচ খাওয়া শরীরকে শক্তিশালী তো করেই, তাছাড়া বন্ধ্যাত্ব, যৌন জীবনে অনীহা ইত্যাদির ওষুধ হিসেবেও এলাচ কাজ করে।

এলাচের এই বিপুল উপকারিতার জন্য আয়ুর্বেদিক বিভিন্ন ওষুধের অন্যতম উপাদান হিসেবে এলাচ ব্যবহার করা হয়। সুস্থ থাকতে নিয়ম করে এলাচ খাওয়ার অভ্যাস গড়ুন।