ঢাকা ০৩:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৩ লাখ পাউন্ডে ইসাবেলার কুমারিত্ব কিনেছেন জার্মান ফুটবল ম্যানেজার

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৩:০৬:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ ২০২০
  • ২৯০ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ জার্মানির এক ফুটবল ম্যানেজারের কাছে ১৩ লাখ পাউন্ডে নিজের কুমারিত্ব বিক্রি করেছেন ইসাবেলা নামে ২১ বছর বয়সী এক জার্মান যুবতী। এক্ষেত্রে তিনি অনলাইন একটি এসকর্ট এজেন্সির সহায়তা নেন। ওই ম্যানেজারের সঙ্গে তার যৌন সম্পর্ক সম্পর্কে তিনি বলেছেন ‘ড্রিম কাম ট্রু’। অর্থাৎ স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। ইসাবেলা কোন দেশের নাগরিক তা জানা যায়নি। তবে এটা জানা গেছে তিনি ধর্মীয় বিশ্বাসে অটল এমন পিতামাতার সংসারে বড় হয়েছেন। তারা মনে করেন যৌন সম্পর্কের আগে অবশ্যই বিয়ে হতে হবে। অর্থাৎ বিয়ের বাইরে কোনো শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করা যাবে না।

কিন্তু ইসাবেলা বিয়ের জন্য মনের মতো পুরুষ খুঁজে পাননি। তাই তিনি নিজের মানসিকতা পরিবর্তন করেন। তিনি দাবি করেন, কুমারিত্ব অত্যধিক মূল্যবান। পিতামাতাকে না জানিয়ে গোপনে সেই মূল্যবান জিনিস বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তাই যার কাছে তিনি কুমারিত্ব বিক্রি করেছেন তিনি তার বন্ধু হয়ে উঠেছেন। এখন তিনি তার সুগার ড্যাডি। প্রথম সাক্ষাতেই তিনি তাকে কিনে দিয়েছেন গুচি ব্রান্ডের হ্যান্ডব্যাগ। এ ছাড়া প্রতি মাসে তাকে তিনি দেবেন ৯০৬১ পাউন্ড। এই পরিমাণটাও নেহায়েত কম নয়।

এ নিয়ে লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মেইল একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, ২১ বছর বয়সী ইসাবেলা একজন ছাত্রী। তিনি একটি দরিদ্র পরিবারের সন্তান। সব সময় তিনি স্বপ্ন দেখতেন স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেবেন। তার জন্য প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। তার পিতামাতা ধর্মভীরু থাকায় তারা বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের বিরোধী ছিলেন। কিন্তু এক পর্যায়ে ইসাবেলা মন পরিবর্তন করেন। এরপরই তিনি টেলিভিশনে খবর দেখতে পান যে, যুবতীরা ২৭ লাখ থেকে ৩৬ লাখ পাউন্ডে তাদের কুমারিত্ব বিক্রি করেছে। এমনটা দেখে তিনি একটি এসকর্ট এজেন্সির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন। বিজ্ঞাপন যায় অনলাইনে। অফার আসতে থাকে। তার ভিতর থেকে ১০ লাখ পাউন্ড প্রস্তাব করেন বৃটিশ একজন আইনজীবী। অন্যদিকে ৯ লাখ ৯৬ হাজার ৮০০ পাউন্ড প্রস্তাব করেন ডুসেলডর্ফের একজন রিয়েল এস্টেট মুঘল। এমন সাড়া পেয়ে তিনি অভিভূত হয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে তার কুমারিত্ব কিনে নেন একজন ফুটবল ম্যানেজার। তবে তার নাম ও বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি।

ইসাবেলা এ নিয়ে কথা বলেছেন ফিমেল-এর সঙ্গে। তিনি বলেন, আমি মনে করি কুমারিত্ব এবং শারীরিক সম্পর্ক দু’টি বিষয়ই অতিমাত্রায় মূল্যবান। প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক হলো প্রথমবার বাস্কেটবল খেলার মতো। তার ভাষায়, কুমারিত্ব নিলামে দিয়ে আমি অবশ্যই খুব খুশি। আমার কুমারিত্ব যিনি কিনেছেন তার সঙ্গে আমার আবার সাক্ষাত হবে। তিনি আমার সুগার ড্যাডি হবেন এবং প্রতি মাসে ৯০৬১ পাউন্ড করে দেবেন আমায়। এই অর্থ দিয়ে ইসাবেলা কেনাকাটা করবেন এবং নিজে ব্যবসা দাঁড় করবেন। বাকি অর্থে তিনি বিশ্বকে দেখবেন ঘুরে ঘুরে।

ইসাবেলা বলেন, তার বয়স যখন ১৪ বছর হয় এবং তার মধ্যে বুঝ আসে তখন থেকেই তিনি কুমারি। কারণ, তিনি কখনো কোনো প্রেমিক পাননি। আর তার মা-বাবা এক্ষেত্রে ছিলেন বড় বাধা হয়ে। কারণ, তারা খুব ধার্মিক। তার ভাষায়, পিতা-মাতা সব সময় আমাকে এবং আমার ভাইবোনদের বলেছেন, প্রথমে তোমাদের বিয়ে করা উচিত। তারপর শারীরিক সম্পর্ক। একই ধারণা আমিও পোষণ করতাম যখন আমার বয়স কম ছিল। কিন্তু আমার বয়স ২০ বছর হওয়ার পর মন পাল্টে ফেলি। তখনও বিয়ে করার জন্য কোনো স্বপ্নপুরুষের সাক্ষাত হয়নি আমার সঙ্গে। তবে একেবারে বিনামূল্যে আমি কুমারিত্ব হারাতে চাইনি। সিদ্ধান্ত নিয়েছি বিক্রি করার এবং তার বিনিময়ে অর্থ উপার্জনের।

এরপরই তিনি একটি এসকর্ট এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এই এজেন্সিটি অত্যন্ত ধনী ও বিখ্যাত ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করে। বিপুল অর্থের বিনিময়ে তারা প্রচুর কুমারির কুমারিত্ব বিক্রি করে দেয়। ইসাবেলা বলেন, আমার পিতামাতা ও পরিবারের সদস্যরা আমার এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে কিছুই জানেন না। তবে আমার বেস্ট ফ্রেন্ড এবং কিছু সমর্থনকারী মানুষ জানে। ইসাবেলা বলেন, তিনি কুমারি থাকলে আবারও এই একই কাজ করতেন। তার ভাষায় যিনি আমার কুমারিত্ব নিয়েছেন তার প্রতি আকৃষ্ট হতে আমি উদ্বিগ্ন নই। কারণ, তার কাছ থেকে প্রচুর অর্থ পেয়েছি।

এত অর্থ পেয়ে তিনি বিস্মিত কি না? এ প্রশ্নের উত্তরে ইসাবেলা বলেছেন, না। মোটেও না। আমি জানতাম প্রচুর অর্থ পাব। কারণ, আমি সুন্দরী। আমার শরীর চমৎকার, সুন্দর চুল, মুখ। এ মাসের শুরুর দিকে আমার কুমারিত্ব ক্রয়কারীর সঙ্গে রাতে প্রথম সাক্ষাত হয়। ওই সময় তিনি একজন চিকিৎসককে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন। উদ্দেশ্য, আমি কুমারি কিনা তা পরীক্ষা করা, যদিও এই পরীক্ষা করেছিল এজেন্সি। তবে এর কোনো কিছুতেই নার্ভাস হননি ইসাবেলা। ওই কুমারিত্ব ক্রয়কারীকে প্রথম দেখে অনেকটাই খুশি হয়েছিলাম। তিনি ছিলেন প্রকৃতপক্ষেই একজন ভদ্রলোক। তার সঙ্গে অনেক ভাল ভাল গল্প করেছি। তিনি তার জীবন ও কর্মজীবন সম্পর্কে আমাকে অনেক কথা বললেন। তিনি একটি বিখ্যাত ফুটবল টিমের ম্যানেজার। আমার সম্পর্কেও অনেক কথা বলেছি তাকে। দু’জনে একে অন্যের সঙ্গে পরিচিত হতে অনেকটা সময় নিয়েছি। তারপর আমাদের মধ্যে রোমান্টিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। আমি এটা খুব উপভোগ করেছি। তিনি আমার সঙ্গে শ্রদ্ধাপূর্ণ আচরণ করেছেন। আমি তার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে গেছি। তিনি অনেক ধনী। একজন সেলিব্রেটি ও বিখ্যাত মানুষ। তার সঙ্গে পুরো রাত কাটিয়েছি একসঙ্গে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

১৩ লাখ পাউন্ডে ইসাবেলার কুমারিত্ব কিনেছেন জার্মান ফুটবল ম্যানেজার

আপডেট টাইম : ০৩:০৬:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ জার্মানির এক ফুটবল ম্যানেজারের কাছে ১৩ লাখ পাউন্ডে নিজের কুমারিত্ব বিক্রি করেছেন ইসাবেলা নামে ২১ বছর বয়সী এক জার্মান যুবতী। এক্ষেত্রে তিনি অনলাইন একটি এসকর্ট এজেন্সির সহায়তা নেন। ওই ম্যানেজারের সঙ্গে তার যৌন সম্পর্ক সম্পর্কে তিনি বলেছেন ‘ড্রিম কাম ট্রু’। অর্থাৎ স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। ইসাবেলা কোন দেশের নাগরিক তা জানা যায়নি। তবে এটা জানা গেছে তিনি ধর্মীয় বিশ্বাসে অটল এমন পিতামাতার সংসারে বড় হয়েছেন। তারা মনে করেন যৌন সম্পর্কের আগে অবশ্যই বিয়ে হতে হবে। অর্থাৎ বিয়ের বাইরে কোনো শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করা যাবে না।

কিন্তু ইসাবেলা বিয়ের জন্য মনের মতো পুরুষ খুঁজে পাননি। তাই তিনি নিজের মানসিকতা পরিবর্তন করেন। তিনি দাবি করেন, কুমারিত্ব অত্যধিক মূল্যবান। পিতামাতাকে না জানিয়ে গোপনে সেই মূল্যবান জিনিস বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তাই যার কাছে তিনি কুমারিত্ব বিক্রি করেছেন তিনি তার বন্ধু হয়ে উঠেছেন। এখন তিনি তার সুগার ড্যাডি। প্রথম সাক্ষাতেই তিনি তাকে কিনে দিয়েছেন গুচি ব্রান্ডের হ্যান্ডব্যাগ। এ ছাড়া প্রতি মাসে তাকে তিনি দেবেন ৯০৬১ পাউন্ড। এই পরিমাণটাও নেহায়েত কম নয়।

এ নিয়ে লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মেইল একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, ২১ বছর বয়সী ইসাবেলা একজন ছাত্রী। তিনি একটি দরিদ্র পরিবারের সন্তান। সব সময় তিনি স্বপ্ন দেখতেন স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেবেন। তার জন্য প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। তার পিতামাতা ধর্মভীরু থাকায় তারা বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের বিরোধী ছিলেন। কিন্তু এক পর্যায়ে ইসাবেলা মন পরিবর্তন করেন। এরপরই তিনি টেলিভিশনে খবর দেখতে পান যে, যুবতীরা ২৭ লাখ থেকে ৩৬ লাখ পাউন্ডে তাদের কুমারিত্ব বিক্রি করেছে। এমনটা দেখে তিনি একটি এসকর্ট এজেন্সির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন। বিজ্ঞাপন যায় অনলাইনে। অফার আসতে থাকে। তার ভিতর থেকে ১০ লাখ পাউন্ড প্রস্তাব করেন বৃটিশ একজন আইনজীবী। অন্যদিকে ৯ লাখ ৯৬ হাজার ৮০০ পাউন্ড প্রস্তাব করেন ডুসেলডর্ফের একজন রিয়েল এস্টেট মুঘল। এমন সাড়া পেয়ে তিনি অভিভূত হয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে তার কুমারিত্ব কিনে নেন একজন ফুটবল ম্যানেজার। তবে তার নাম ও বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি।

ইসাবেলা এ নিয়ে কথা বলেছেন ফিমেল-এর সঙ্গে। তিনি বলেন, আমি মনে করি কুমারিত্ব এবং শারীরিক সম্পর্ক দু’টি বিষয়ই অতিমাত্রায় মূল্যবান। প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক হলো প্রথমবার বাস্কেটবল খেলার মতো। তার ভাষায়, কুমারিত্ব নিলামে দিয়ে আমি অবশ্যই খুব খুশি। আমার কুমারিত্ব যিনি কিনেছেন তার সঙ্গে আমার আবার সাক্ষাত হবে। তিনি আমার সুগার ড্যাডি হবেন এবং প্রতি মাসে ৯০৬১ পাউন্ড করে দেবেন আমায়। এই অর্থ দিয়ে ইসাবেলা কেনাকাটা করবেন এবং নিজে ব্যবসা দাঁড় করবেন। বাকি অর্থে তিনি বিশ্বকে দেখবেন ঘুরে ঘুরে।

ইসাবেলা বলেন, তার বয়স যখন ১৪ বছর হয় এবং তার মধ্যে বুঝ আসে তখন থেকেই তিনি কুমারি। কারণ, তিনি কখনো কোনো প্রেমিক পাননি। আর তার মা-বাবা এক্ষেত্রে ছিলেন বড় বাধা হয়ে। কারণ, তারা খুব ধার্মিক। তার ভাষায়, পিতা-মাতা সব সময় আমাকে এবং আমার ভাইবোনদের বলেছেন, প্রথমে তোমাদের বিয়ে করা উচিত। তারপর শারীরিক সম্পর্ক। একই ধারণা আমিও পোষণ করতাম যখন আমার বয়স কম ছিল। কিন্তু আমার বয়স ২০ বছর হওয়ার পর মন পাল্টে ফেলি। তখনও বিয়ে করার জন্য কোনো স্বপ্নপুরুষের সাক্ষাত হয়নি আমার সঙ্গে। তবে একেবারে বিনামূল্যে আমি কুমারিত্ব হারাতে চাইনি। সিদ্ধান্ত নিয়েছি বিক্রি করার এবং তার বিনিময়ে অর্থ উপার্জনের।

এরপরই তিনি একটি এসকর্ট এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এই এজেন্সিটি অত্যন্ত ধনী ও বিখ্যাত ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করে। বিপুল অর্থের বিনিময়ে তারা প্রচুর কুমারির কুমারিত্ব বিক্রি করে দেয়। ইসাবেলা বলেন, আমার পিতামাতা ও পরিবারের সদস্যরা আমার এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে কিছুই জানেন না। তবে আমার বেস্ট ফ্রেন্ড এবং কিছু সমর্থনকারী মানুষ জানে। ইসাবেলা বলেন, তিনি কুমারি থাকলে আবারও এই একই কাজ করতেন। তার ভাষায় যিনি আমার কুমারিত্ব নিয়েছেন তার প্রতি আকৃষ্ট হতে আমি উদ্বিগ্ন নই। কারণ, তার কাছ থেকে প্রচুর অর্থ পেয়েছি।

এত অর্থ পেয়ে তিনি বিস্মিত কি না? এ প্রশ্নের উত্তরে ইসাবেলা বলেছেন, না। মোটেও না। আমি জানতাম প্রচুর অর্থ পাব। কারণ, আমি সুন্দরী। আমার শরীর চমৎকার, সুন্দর চুল, মুখ। এ মাসের শুরুর দিকে আমার কুমারিত্ব ক্রয়কারীর সঙ্গে রাতে প্রথম সাক্ষাত হয়। ওই সময় তিনি একজন চিকিৎসককে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন। উদ্দেশ্য, আমি কুমারি কিনা তা পরীক্ষা করা, যদিও এই পরীক্ষা করেছিল এজেন্সি। তবে এর কোনো কিছুতেই নার্ভাস হননি ইসাবেলা। ওই কুমারিত্ব ক্রয়কারীকে প্রথম দেখে অনেকটাই খুশি হয়েছিলাম। তিনি ছিলেন প্রকৃতপক্ষেই একজন ভদ্রলোক। তার সঙ্গে অনেক ভাল ভাল গল্প করেছি। তিনি তার জীবন ও কর্মজীবন সম্পর্কে আমাকে অনেক কথা বললেন। তিনি একটি বিখ্যাত ফুটবল টিমের ম্যানেজার। আমার সম্পর্কেও অনেক কথা বলেছি তাকে। দু’জনে একে অন্যের সঙ্গে পরিচিত হতে অনেকটা সময় নিয়েছি। তারপর আমাদের মধ্যে রোমান্টিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। আমি এটা খুব উপভোগ করেছি। তিনি আমার সঙ্গে শ্রদ্ধাপূর্ণ আচরণ করেছেন। আমি তার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে গেছি। তিনি অনেক ধনী। একজন সেলিব্রেটি ও বিখ্যাত মানুষ। তার সঙ্গে পুরো রাত কাটিয়েছি একসঙ্গে।