ঢাকা ০২:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
সাদপন্থীদের নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে মদনে আবারও বিক্ষোভ মিছিল পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বর্ডারে দুর্নীতির কারণে ঠেকানো যাচ্ছে না ‘রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেও মনে করতাম না ওমরাহ শেষে গ্রামে ফিরে খেজুর-জমজমের পানি বিতরণ করল শিশু রিফাত বিদেশে প্রশিক্ষণে ঘুরে-ফিরে একই ব্যক্তি নয়, জুনিয়রদের অগ্রাধিকার কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে সড়ক ছাড়লেন চিকিৎসকরা রেমিট্যান্সে জোয়ার, ২১ দিনে এলো ২ বিলিয়ন ডলার গণমাধ্যমের পাঠক-দর্শক-শ্রোতার মতামত জরিপ জানুয়ারিতে বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩ আসামি রিমান্ডে বিয়ের আগে পরস্পরকে যে প্রশ্নগুলো করা জরুরি

জেলখানায় ছেলেকে যা বললেন মুজাহিদ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫২:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ নভেম্বর ২০১৫
  • ৩৮৮ বার

রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইবেন কিনা আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেবেন মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মুজাহিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে বৃহস্পতিবার বিকেলে তার ছোট ছেলে আলী আহমেদ মাবরুর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। মাবরুর সাংবাদিকদের বলেন, ‌বাবা বলেছেন, আমি নির্দোষ। আমার সঙ্গে যেন আইনজীবীরা কথা বলেন। আমাদের আইনজীবীদের জানাব, তারা যেন বাবার সঙ্গে দেখা করেন। আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তিনি জানান, তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। আমরা সবাই বাবার সঙ্গে দেখা করে কথা বলেছি। তিনি সুস্থ ও সবল আছেন। আজ দুপুর ২টার সময় আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের সঙ্গে দেখা করতে স্ত্রী, ছেলেমেয়ে ও মেয়ের জামাইসহ পরিবারের ১২ সদস্য ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে আসেন। ১২ জন হলেন তার স্ত্রী তামান্না-ই-জাহান, বড় ভাই আলী আফজাল মোহাম্মদ খালেছ, ছোট ভাই ওজায়ের এম এ আকরাম, বড় ছেলে আলী আহম্মদ তাজদীদ, মেজ ছেলে আলী আহম্মদ তাহকিক, ছোট ছেলে আলী আহমেদ মাবরুর, মেয়ে তামরিনা ‍বিনতে মুজাহিদ, বড় ছেলের স্ত্রী ফারজানা জেবিন, মেঝো ছেলের স্ত্রী নাসরিন কাকলি, ছোট ছেলের স্ত্রী সৈয়দা রুপাইদা, ভাগনে আ ন ম ফয়েজ হাদী সাব্বির ও স্বজন নুরুল হুদা। পরে তারা ভেতরে প্রবেশ করেন। ৪০ মিনিট কারাগারে অবস্থান করে ২টা ৪০ মিনিটে বের হয়ে আসেন তারা। এরপর মুজাহিদের ছেলে মাবরুর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এর আগে দুপুর ১২টায় বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর সঙ্গে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে দেখা করেন পরিবারের ১৫ সদস্য। সেখান থেকে তারা বের হয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা না বলে দ্রুত এলাকা ত্যাগ করেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

সাদপন্থীদের নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে মদনে আবারও বিক্ষোভ মিছিল

জেলখানায় ছেলেকে যা বললেন মুজাহিদ

আপডেট টাইম : ০৯:৫২:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ নভেম্বর ২০১৫

রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইবেন কিনা আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেবেন মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মুজাহিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে বৃহস্পতিবার বিকেলে তার ছোট ছেলে আলী আহমেদ মাবরুর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। মাবরুর সাংবাদিকদের বলেন, ‌বাবা বলেছেন, আমি নির্দোষ। আমার সঙ্গে যেন আইনজীবীরা কথা বলেন। আমাদের আইনজীবীদের জানাব, তারা যেন বাবার সঙ্গে দেখা করেন। আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তিনি জানান, তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। আমরা সবাই বাবার সঙ্গে দেখা করে কথা বলেছি। তিনি সুস্থ ও সবল আছেন। আজ দুপুর ২টার সময় আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের সঙ্গে দেখা করতে স্ত্রী, ছেলেমেয়ে ও মেয়ের জামাইসহ পরিবারের ১২ সদস্য ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে আসেন। ১২ জন হলেন তার স্ত্রী তামান্না-ই-জাহান, বড় ভাই আলী আফজাল মোহাম্মদ খালেছ, ছোট ভাই ওজায়ের এম এ আকরাম, বড় ছেলে আলী আহম্মদ তাজদীদ, মেজ ছেলে আলী আহম্মদ তাহকিক, ছোট ছেলে আলী আহমেদ মাবরুর, মেয়ে তামরিনা ‍বিনতে মুজাহিদ, বড় ছেলের স্ত্রী ফারজানা জেবিন, মেঝো ছেলের স্ত্রী নাসরিন কাকলি, ছোট ছেলের স্ত্রী সৈয়দা রুপাইদা, ভাগনে আ ন ম ফয়েজ হাদী সাব্বির ও স্বজন নুরুল হুদা। পরে তারা ভেতরে প্রবেশ করেন। ৪০ মিনিট কারাগারে অবস্থান করে ২টা ৪০ মিনিটে বের হয়ে আসেন তারা। এরপর মুজাহিদের ছেলে মাবরুর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এর আগে দুপুর ১২টায় বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর সঙ্গে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে দেখা করেন পরিবারের ১৫ সদস্য। সেখান থেকে তারা বের হয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা না বলে দ্রুত এলাকা ত্যাগ করেন।