কেবল নাগরিক পরিচয় নয়, ব্যাংকে হিসাব খোলা থেকে শুরু করে নাগরিক নানা সেবা পেতে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র/ভোটার আইডি এখন অত্যাবশ্যকীয় একটি স্বারক। সঙ্গত কারণেই এই কার্ডটিতে ভুল থাকার কোনো অবকাশ নেই। নাম, ঠিকানা ইত্যাদি সবই থাকা চাই নির্ভুল। কিন্তু এরই মধ্যে যাদের আইডিতে ভুল রয়েছে তারা কি করবেন? সরকার এরই মধ্যে ভুল সংশোধনের সুযোগ করে দিয়েছেন। কোথা থেকে, কীভাবে এটা সংশোধন করা যায় তা নিয়ে আমাদের অনেকেরই পরিষ্কার ধারণা নাও থাকতে পারে। প্রশ্নোত্তর আকারে এবার সেসব কথাই জেনে নিন। জাতীয় পরিচয়পত্রের ভুল সংশোধনের জন্য ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময় আছে। প্রথমে প্রবেশ করুন এই লিঙ্কে https://services.nidw.gov.bd/registration ঠিকানায় গিয়ে নিজের তথ্য দেখতে এবং হালনাগাদ করতে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আগের নিয়মের মতো গুগলক্রোম কিংবা ফায়ারফক্স ব্রাউজারে গিয়ে Security Exception অপশন সিলেক্ট করে দিলেই মূল রেজিস্ট্রেশন সাইট ওপেন হবে। সেখানে ‘রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করতে চাই’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। এবার নতুন একটি পেজে জাতীয় পরিচয়পত্রের হালনাগাদ ফরম আসবে। সেখানে প্রথমে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জন্ম তারিখ, মোবাইল নম্বর কিংবা ই-মেইল ঠিকানায় গিয়ে সামনে অগ্রসর হতে হবে। এ পর্যায়ে বর্তমান ঠিকানার স্থানে পুরনো জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকানা অনুযায়ী বিভাগ, জেলা এবং থানা সিলেক্ট করতে হবে। এরপর স্থায়ী ঠিকানা ট্যাবে গিয়ে একইভাবে ঠিকানা দিতে হবে। সবশেষে লগইন পাসওয়ার্ড অপশনে বিশেষ চিহ্ন, বড় ও ছোট হাতের অক্ষর এবং সংখ্যার সমন্বয়ে একটি পাসওয়ার্ড দিতে হবে। তবে পাসওয়ার্ডটি অবশ্যই কমপক্ষে ৮ সংখ্যার হতে হবে। এ পর্যায়ে ‘ক্যাচ কোড’ নামে একটি বিশেষ কোড নম্বর দেখা যাবে। পাশের ফাঁকা ঘরে তা সঠিকভাবে শনাক্ত করে লিখে ‘রেজিস্ট্রেশন’ বাটনে চাপতে হবে। এরপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতেই নতুন একটি পেজ ওপেন হবে এবং মোবাইলে একটি গোপন কোড নম্বর আসবে, যা পেজটির ফাঁকা ঘরে প্রবেশ করালেই রেজিস্ট্রেশন সফলভাবে সম্পন্ন হবে। যদি কোড নম্বর না আসে, তবে ‘পুনরায় কোড পাঠান’ অপশনে ক্লিক করে মোবাইল ফোনে কোডের জন্য আবেদন করতে হবে। এবার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জন্মতারিখ, মোবাইল নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে ‘সামনে’ অপশনে প্রবেশ করতে হবে। এরপর মোবাইল ফোনে গোপন কোড এলে তা প্রবেশ করিয়ে ‘লগইন’ বাটনে চাপতে হবে। তাহলেই জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটা বেজ ওপেন হবে। সেখানে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রয়োজনে সংযোজন-বিয়োজন করে ইচ্ছেমতো তথ্য সম্পাদনা করা যাবে। সবশেষে সম্পাদনাকৃত তথ্য সেভ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ তা নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে। তবে শুধুমাত্র আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিতে পারবেন। রেজিষ্ট্রেশন করে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাসমূহ পেতে পারেন- ১.নিজস্ব প্রোফাইল তথ্য ২.নির্বাচনকালীন ভোটকেন্দ্র সম্পর্কিত তথ্য ৩.কার্ডের তথ্য পরিবর্তন/সংশোধন/হালনাগাদের জন্য আবেদন। বিস্তারিত ৪.ঠিকানা অথবা ভোটার এলাকা পরিবর্তন/সংশোধন/হালনাগাদের আবেদন ৫.হারানো/নষ্ট কার্ড পুনর্মূদ্রনের আবেদন। বিস্তারিত ৬.ছবি,স্বাক্ষর ইত্যাদি পরিবর্তনের এপয়েন্টমেন্ট করা জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য হালনাগাদের জন্য কি কি দলিলাদি প্রয়োজন? ১) জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর নাম (বাংলা/ইংরেজি) এবং জন্মতারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্ত সংশোধনের স্বপক্ষে, ক্ষেত্রমত, নিম্নবর্ণিত কাগজপত্র/তথ্যাদি জমা দিতে হবে। (ক) শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি/সমমান হলে এসএসসি/সমমান সনদপত্র; (খ) শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি/সমমান না হলে এবং তিনি সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, আধা-স্বায়ত্বশাসিত কিংবা সংবিধিবদ্ধ কোনো সংস্থায় চাকরিরত হলে, চাকরি বই/মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার (এমপিও); (গ) অন্যান্য ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর পাসপোর্ট/জন্মনিবন্ধন সনদ/ড্রাইভিং লাইসেন্স/ট্রেড লাইসেন্স/কাবিননামার সত্যায়িত অনুলিপি; (ঘ) নামের আমূল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে, প্রার্থিত পরিবর্তনের যথার্থতা সম্পর্কে গ্রহণযোগ্য দলিলাদি [এসএসসি সনদ/পাসপোর্ট/চাকরি বই/মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার (এমপিও)/ড্রাইভিং লাইসেন্স, যার ক্ষেত্রে যেটি প্রযোজ্য] ছাড়াও ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির কপি; (ঙ) ধর্ম পরিবর্তনের কারণে নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির কপি এবং আবেদনের যথার্থতা সম্পর্কে গ্রহণযোগ্য দলিলাদি (শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র/পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেনস/জন্মনিবন্ধন সনদ ইত্যাদি যার ক্ষেত্রে যেটি প্রযোজ্য)। (২) বিবাহ বা বিবাহ বিচ্ছেদ বা অন্য কোনো কারণে কোনো মহিলা তার নামের সাথে স্বামীর নামের অংশ (টাইটেল) সংযোজন বা বিয়োজন বা সংশোধন করতে চাইলে তাকে কাবিননামা/তালাকনামা/মৃত্যু সনদ/ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা/বিবাহ বিচ্ছেদ ডিক্রির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করতে পারবেন। (৩) পিতা/মাতার নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর এসএসসি, এইচএসসি বা সমমান সনদপত্র (যদি তাতে পিতা/মাতার নাম উল্লিখিত থাকে) এবং জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর পিতা, মাতা, ভাই ও বোনের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রয়োজনে, সরেজমিন তদন্ত করতে পারবেন। (৪) পিতা/মাতার নামের আগে ‘মৃত’ অভিব্যক্তিটি সংযোজন বা বিয়োজন করতে চাইলে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে পিতা/মাতার মৃত্যু সনদের সত্যায়িত অনুলিপি বা তাহাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি ও জীবিত থাকার সমর্থনে সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/কাউনিসলরের প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হবে। (৫) ঠিকানা (বাসা/হোল্ডিং/গ্রাম/রাস্তা/ডাকঘর) সংশোধনের ক্ষেত্রে, সঠিক ঠিকানার স্বপক্ষে বাড়ির দলিল/টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিল/বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র/বাড়িভাড়া রশিদের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হবে। (৬) রক্তের গ্রুপ সংযোজন বা সংশোধনের ক্ষেত্রে তার স্বপক্ষে ডাক্তারি সনদপত্র জমা দিতে হবে। (৭) শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হবে। (৮) টিআইএন/ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর/পাসপোর্ট নম্বর সংশোধনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে, টিআইএন সনদ/ড্রাইভিং লাইসেন্স/পাসপোর্টের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হবে। (৯) অন্যবিধ যেকোনো সংশোধনের ক্ষেত্রে, উক্তরূপ সংশোধনের স্বপক্ষে উপযুক্ত সনদ, দলিল ইত্যাদির সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হবে। (১০) আবেদনপত্রের সাথে দাখিলকৃত অনুলিপিসমূহ নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিবর্গ সত্যায়ন করতে পারবেন: (ক) সংসদ সদস্য, (খ) স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, (গ) গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা এবং (ঘ) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান। (১১) অসম্পূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে। প্রশ্নত্তোর : ১. এনআইডি কার্ডের তথ্যগত ভুল কীভাবে সংশোধন করবেন? এ জন্য প্রথমেই আপনাকে এনআইডি নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ/উপজেলা/থানা/জেলা অফিস কর্মকর্তার কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য উপস্থাপন করে আবেদন করতে হবে। নির্বাচন কমিশন এ কাজ করে থাকে। ২. এনআইডি কার্ডের সংশোধিত তথ্য কোথায় সংরক্ষিত হবে? অনলাইনে সংশোধন করা সব তথ্য সরাসরি কেন্দ্রীয় ডেটোবেজে সংরক্ষিত হবে। ৩. ভুলক্রমে এনআইডতে আপনার বাবা/মা/স্বামী/স্ত্রী যদি মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হয় তাহলে সংশোধনের জন্য কি কি ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে? তিনি যে নিখোঁজ বা মৃত নন তার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। ওয়ার্ড মেম্বারের সত্যায়ন, জন্মনিবন্ধন সনদ ইত্যাদি সত্যায়িত কাগজপত্র হিসেবে দাখিল করা যায়। ৪. বিবাহিত হওয়ার পরও স্বামীর নামের জায়গায় বাবার নাম লেখা হয়েছে। এটা কীভাবে সংশোধন করা যাবে? বৈবাহিক অবস্থার প্রমাণপত্রসহ সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। ৫. সম্প্রতি আমার বিয়ে হয়েছে। এখন জাতীয় পরিচয়পত্রে আমার স্বামী/স্ত্রীর নাম কীভাবে অন্তর্ভূক্ত করবো? বিবাহ নিবন্ধন (নিকাহ নামা)সনদ এবং স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডসহ এনআইডি নিবন্ধন অফিস অথবা সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট এনআইড অফিসে বৈবাহিক সম্পর্কোচ্ছেদের প্রমাণপত্র (নিকাহনামা) দাখিল করতে হবে। ৭. দ্বিতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে স্বামী/স্ত্রীর নাম কীভাবে অন্তভুক্ত করতে হবে? পূর্বের বিয়ের তালাকনামা ও নতুন বিয়ের নিবন্ধন সনদ দাখিল করতে হবে। ৮. পেশা পরিবর্তন করবো কীভাবে? চাকরির নিয়োগপত্রের কপি জমা দিতে হবে। তবে এ তথ্য এনআইডিতে ছাপা হয় না। ৯. আইডির ছবি অস্পষ্ট হলে কি করতে হবে? নির্বাচন কমিশন অফিসে উপস্থিত হয়ে নতুন কার্ডের জন্য আবেদন করতে হবে। ১০. নিজের/স্বামীর/স্ত্রীর/বাবার/মায়ের নামের বানান ভুল হলে কীভাবে সংশোধন করতে হবে। এসএসসি/সমামানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত কপি, জন্মনিবন্ধন সনদ, নাগরিক সনদ, পেশা সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র, নিকাহনামা এবং বাবা/মা/স্বামীর এনআইডি কার্ডসহ আবেদন করতে হবে। ১১. যদি ডাক নাম/উপনাম দেয়া থাকে তাহলে সংশোধনের জন্য কোন প্রমাণপত্র দাখিল করতে হবে? এসএসসি/সমামানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত কপি, বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি ম্যাজিস্ট্রেট সাক্ষরিত এফিডেফিড, জাতীয় দৈনিকে ঘোষণাপত্র এবং নাম সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্থানীয় উপজেলা/সিটি করপোরেশন থেকে সনদ নিয়ে জমা দিতে হবে। ১৩. পিতা-পাতা মৃত্যুবরণ করলে কীভাবে জানাবো? মৃত্যু সনদ জমা দিতে হবে। ১৩. ঠিকানা পরিবর্তন করবো কীভাবে? আবাসিক থানা/উপজেলা নির্বাচন কমিশনে ফরম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। যদি বানানগত সংশোধন হয় তবে তা সংশোধনের প্রচলিত নিয়মেই ঠিক করা হবে। ১৪. একই পরিবারে সদস্যদের কোনো একজনের সঙ্গে বাবা/মায়ের নাম অমিল হলে কি করণীয়? জেলা/উপজেলা নির্বাচন কমিশন অফিসে সংশোধনের জন্য প্রত্যেককেই এনআইডি জমা দিতে হবে। ১৬. এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হলেও যদি অজ্ঞাতসারে এসএসসি পাস লিখে ফেলেন তাহলে কীভাবে সংশোধন করবেন? ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে শিক্ষাগত যোগ্যতার এফিডেফিড কপি জমা দিতে হবে। ১৭. অন্য কারো তথ্য যদি আপনার এনআইডিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয় তাহলে কি করবেন? প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ লিখিত আবেদন করতে হবে। বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন শেষে সংশোধন প্রক্রিয়া শুরু হবে। ১৮. রক্তের গ্রুপ সংশোধন/অন্তর্ভুক্ত করবো কীভাবে? গ্রুপ উল্লেখপূর্বক ডায়াগনস্টিক প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। ১৯. বয়স/জন্মতারিখ পরিবর্তন করবো কীভাবে? এ জন্য এসএসসি/সমমানের সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। আর যদি তা না থাকে তবে জন্মনিবন্ধন বা একজন চিকিৎসক কর্তৃক সত্যায়িত বার্থ ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। ২০. ভোটার আইডিতে কীভাবে স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে পারবো। নতুন স্বাক্ষরের নমুনাসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। ২১. জন্মতারিখ সঠিকভাবে ছাপা হয়নি। যাচাইয়ের জন্য প্রমাণপত্রও হাতে নেই। কি করতে করবেন? এ জন্য উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। যদি জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে যায় সেক্ষেত্রে নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা /থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র জমা ও পরিচয়পত্র উত্তোলনের সময় প্রার্থীকে সশরীরে উপস্থিত হতে হবে।
সংবাদ শিরোনাম
যেভাবে অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র হালনাগাদ করবেন
- Reporter Name
- আপডেট টাইম : ১০:২৫:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অক্টোবর ২০১৫
- ৪৯২ বার
Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ