ঢাকা ০৫:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেমন আছেন আইফোনের জন্য কিডনি বেচা সেই যুবক

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৫:০১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জানুয়ারী ২০১৯
  • ৩২৯ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কিশোর বয়সে আইফোনের জন্য কালোবাজারে নিজের কিডনি বিক্রি করা চীনের সেই ছেলেটি এখন কার্যত অচল হয়ে পড়ে আছে। বর্তমানে ২৫ বছরের চীনের সেই যুবকের নাম ওয়াং। কিডনি বিক্রি করে প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন ওয়াং।

এখন শারীরিক সমস্যায় জর্জরিত হয়ে একদম অচল হয়ে ঘরে পড়ে আছেন তিনি। পড়াশুনা বন্ধ হয়ে গেছে অনেক আগেই। সামাজিকভাবে দানের সহায়তায় চলছে জীবন। অস্ত্রোপচারের পর সচল কিডনিটিও ঠিক মতো কাজ করতে না পারায় নিয়মিতই ডায়ালাইসিস করতে হচ্ছে ওয়াংকে।

এর আগে ২০১১ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে নতুন আইফোন ও আইপ্যাডের জন্য নিজের কিডনি বিক্রি করেন ওয়াং। নিজের স্কুলের বন্ধুদের দেখানোর জন্যই কালোবাজারে বিক্রি করেন কিডনিটি তিনি।

ওয়াংয়ের মায়ের কাছে ঘটনাটি ধরা পড়ে যখন তিনি ছেলের কাছে দামি আইফোন ও আইপ্যাড দেখতে পায়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে সব স্বীকার করেন ওয়াং।

সে সময় অনলাইনে ওয়াংকে ‘কিডনি মেশিন’ নামকরণও করা হয়েছিল।

যদিও কিডনিটি মূলত বিক্রি করা হয়েছিল ১৮ লক্ষ টাকায়। ওয়াং পেয়েছিল সেই টাকার আড়াই লক্ষ টাকা। বাকিটাকা সব গিয়েছিল দালালের পকেটে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

কেমন আছেন আইফোনের জন্য কিডনি বেচা সেই যুবক

আপডেট টাইম : ০৫:০১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জানুয়ারী ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ কিশোর বয়সে আইফোনের জন্য কালোবাজারে নিজের কিডনি বিক্রি করা চীনের সেই ছেলেটি এখন কার্যত অচল হয়ে পড়ে আছে। বর্তমানে ২৫ বছরের চীনের সেই যুবকের নাম ওয়াং। কিডনি বিক্রি করে প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন ওয়াং।

এখন শারীরিক সমস্যায় জর্জরিত হয়ে একদম অচল হয়ে ঘরে পড়ে আছেন তিনি। পড়াশুনা বন্ধ হয়ে গেছে অনেক আগেই। সামাজিকভাবে দানের সহায়তায় চলছে জীবন। অস্ত্রোপচারের পর সচল কিডনিটিও ঠিক মতো কাজ করতে না পারায় নিয়মিতই ডায়ালাইসিস করতে হচ্ছে ওয়াংকে।

এর আগে ২০১১ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে নতুন আইফোন ও আইপ্যাডের জন্য নিজের কিডনি বিক্রি করেন ওয়াং। নিজের স্কুলের বন্ধুদের দেখানোর জন্যই কালোবাজারে বিক্রি করেন কিডনিটি তিনি।

ওয়াংয়ের মায়ের কাছে ঘটনাটি ধরা পড়ে যখন তিনি ছেলের কাছে দামি আইফোন ও আইপ্যাড দেখতে পায়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে সব স্বীকার করেন ওয়াং।

সে সময় অনলাইনে ওয়াংকে ‘কিডনি মেশিন’ নামকরণও করা হয়েছিল।

যদিও কিডনিটি মূলত বিক্রি করা হয়েছিল ১৮ লক্ষ টাকায়। ওয়াং পেয়েছিল সেই টাকার আড়াই লক্ষ টাকা। বাকিটাকা সব গিয়েছিল দালালের পকেটে।