প্রাকৃতিকভাবে আম পাকার জন্য সর্বোত্তম সময় দিতে আগামী ৫ জুন পর্যন্ত জেলার চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় আম আহরণ ও বিপণনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
কাঁচা আমকে ক্ষতিকর রাসায়নিক মিশিয়ে কৃত্রিমভাবে পাকিয়ে বাজারজাত করায় সারাদেশে ভোক্তাদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি হওয়ায় স্থানীয় প্রশাসন গত শুক্রবার সিদ্ধান্ত এই নিয়েছে।
চারঘাটের আম ব্যবসায়ী মঞ্জুর হোসেন জানান, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কাঁচা আম কৃত্রিম ভাবে পাকিয়ে বাজারজাত করার চেষ্টা করছিলেন, এই কারণে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
চারঘাট উপজেলা কৃষি অফিসার এ কে এম মঞ্জুরে মাওলা জানান, দেশীয় বিভিন্ন জাতের আম পাকা শুরু হয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে সুস্বাদু ও বিখ্যাত জাতের দুটি আম ‘গোপালভোগ’ ও ‘ক্ষিরসাপাত’ পাকতে আরো কিছু দিন সময় লাগবে। এই সময়ে চাষি এবং ব্যবসায়ীরা যেন আম আহরণ ও বিপণন করতে না পারে তার ওপর নজরদারি ও পর্যবেক্ষণ করা হবে।
কাঁচা আমকে ক্ষতিকর রাসায়নিক মিশিয়ে কৃত্রিমভাবে পাকিয়ে বাজারজাত করতে গিয়ে দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার আওতায় আনা হবে।
বাঘা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বাদল চন্দ্র হালদার বলেন, ফরমালিন-মিশ্রিত আম জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই মাঠ পর্যায়ের কঠোর নজরদারি ছাড়াও, আগামী ৫ জুন পর্যন্ত আম আহরণ ও বিপণন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনকারীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এছাড়াও ট্রাক-বাস মালিক সমিতিতে বলা হয়েছে, এই সীমিত সময়ের মধ্যে আম পরিবহনের থেকে বিরত থাকার জন্য।
এদিকে, রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মো. মনিরুজ্জামান বলেন, রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসকদের উচিত আম আহরণ ও বিপণনে চারঘাট ও বাঘার মত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা অনুসরণ করা।
মনিরুজ্জামান বলেন, রাসায়নিক কারবাইড মেশানো আম মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক। রাসায়নিক মানব দেহের উপর একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের বরাত দিয়ে এই চেম্বার নেতা বলেন, রাসায়নিকের ফলে ক্যান্সার, কিডনি ও লিভার জটিলতার মত মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
উত্তরাঞ্চলের প্রায় ৩২.৮১৬ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন বয়সের প্রায় ৩০ লাখ আম গাছ রয়েছে এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বসতবাড়িতে আরো অনেক নতুন আম বাগান গড়ে উঠেছে।
কাঁচা আমকে ক্ষতিকর রাসায়নিক মিশিয়ে কৃত্রিমভাবে পাকিয়ে বাজারজাত করায় সারাদেশে ভোক্তাদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি হওয়ায় স্থানীয় প্রশাসন গত শুক্রবার সিদ্ধান্ত এই নিয়েছে।
চারঘাটের আম ব্যবসায়ী মঞ্জুর হোসেন জানান, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কাঁচা আম কৃত্রিম ভাবে পাকিয়ে বাজারজাত করার চেষ্টা করছিলেন, এই কারণে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
চারঘাট উপজেলা কৃষি অফিসার এ কে এম মঞ্জুরে মাওলা জানান, দেশীয় বিভিন্ন জাতের আম পাকা শুরু হয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে সুস্বাদু ও বিখ্যাত জাতের দুটি আম ‘গোপালভোগ’ ও ‘ক্ষিরসাপাত’ পাকতে আরো কিছু দিন সময় লাগবে। এই সময়ে চাষি এবং ব্যবসায়ীরা যেন আম আহরণ ও বিপণন করতে না পারে তার ওপর নজরদারি ও পর্যবেক্ষণ করা হবে।
কাঁচা আমকে ক্ষতিকর রাসায়নিক মিশিয়ে কৃত্রিমভাবে পাকিয়ে বাজারজাত করতে গিয়ে দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার আওতায় আনা হবে।
বাঘা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বাদল চন্দ্র হালদার বলেন, ফরমালিন-মিশ্রিত আম জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই মাঠ পর্যায়ের কঠোর নজরদারি ছাড়াও, আগামী ৫ জুন পর্যন্ত আম আহরণ ও বিপণন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনকারীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এছাড়াও ট্রাক-বাস মালিক সমিতিতে বলা হয়েছে, এই সীমিত সময়ের মধ্যে আম পরিবহনের থেকে বিরত থাকার জন্য।
এদিকে, রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মো. মনিরুজ্জামান বলেন, রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসকদের উচিত আম আহরণ ও বিপণনে চারঘাট ও বাঘার মত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা অনুসরণ করা।
মনিরুজ্জামান বলেন, রাসায়নিক কারবাইড মেশানো আম মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক। রাসায়নিক মানব দেহের উপর একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের বরাত দিয়ে এই চেম্বার নেতা বলেন, রাসায়নিকের ফলে ক্যান্সার, কিডনি ও লিভার জটিলতার মত মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
উত্তরাঞ্চলের প্রায় ৩২.৮১৬ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন বয়সের প্রায় ৩০ লাখ আম গাছ রয়েছে এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বসতবাড়িতে আরো অনেক নতুন আম বাগান গড়ে উঠেছে।