ঢাকা ১০:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খালেদার নাতনি জাফিয়ার কৃতিত্ব

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:৪৩:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অগাস্ট ২০১৫
  • ৫৩০ বার

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নাতনি ও আরাফাত রহমান কোকোর বড় মেয়ে জাফিয়া রহমান কৃতিত্বের সঙ্গে ‘ও’লেভেল পাস করেছে। সে অতিরিক্ত বিষয়সহ ১১ বিষয়ে এ পেয়েছে। মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে অবস্থিত গার্ডেন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে এবছর এই ফলাফল অর্জন করেছে জাফিয়া। বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং কর্মকর্তা শায়রুল কবির খান মালয়েশিয়া শাখা বিএনপির সভাপতি মাহবুব আলমের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন। ২০০৭ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর আরাফাত রহমান কোকোকে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডের বাড়ি গ্রেপ্তার করা হয়। তৎকালীন সেনা সমর্থিত সরকার কোকোকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন চালায়। এতে তিনি গুরুতর অসুস্থ পড়েন। পরে হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের ব্যাংককে যান কোকো। সঙ্গে যান স্ত্রী শর্মিলা রহমান, বড় মেয়ে জাফিয়া রহমান ও ছোট মেয়ে জাহিয়া রহমান। পরে পরিবার নিয়ে থাইল্যান্ড থেকে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে চলে যান কোকো। এরপর থেকে সেখানে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে বসবাস করেন তিনি। চলতি বছরের ২৪শে জানুয়ারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কুয়ালালামপুরের একটি হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান কোকো। গত ২৭শে জানুয়ারি কোকোর লাশের সঙ্গে দেশে আসেন স্ত্রী ও দুই কন্যা। স্কুল খোলা থাকায় সপ্তাহখানেক পরেই মায়ের সঙ্গে মালয়েশিয়া ফিরে যায় জাফিয়া-জাহিয়া। জাফিয়ার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছে তার পরিবার।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

খালেদার নাতনি জাফিয়ার কৃতিত্ব

আপডেট টাইম : ১০:৪৩:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অগাস্ট ২০১৫

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নাতনি ও আরাফাত রহমান কোকোর বড় মেয়ে জাফিয়া রহমান কৃতিত্বের সঙ্গে ‘ও’লেভেল পাস করেছে। সে অতিরিক্ত বিষয়সহ ১১ বিষয়ে এ পেয়েছে। মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে অবস্থিত গার্ডেন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে এবছর এই ফলাফল অর্জন করেছে জাফিয়া। বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং কর্মকর্তা শায়রুল কবির খান মালয়েশিয়া শাখা বিএনপির সভাপতি মাহবুব আলমের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন। ২০০৭ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর আরাফাত রহমান কোকোকে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডের বাড়ি গ্রেপ্তার করা হয়। তৎকালীন সেনা সমর্থিত সরকার কোকোকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন চালায়। এতে তিনি গুরুতর অসুস্থ পড়েন। পরে হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের ব্যাংককে যান কোকো। সঙ্গে যান স্ত্রী শর্মিলা রহমান, বড় মেয়ে জাফিয়া রহমান ও ছোট মেয়ে জাহিয়া রহমান। পরে পরিবার নিয়ে থাইল্যান্ড থেকে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে চলে যান কোকো। এরপর থেকে সেখানে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে বসবাস করেন তিনি। চলতি বছরের ২৪শে জানুয়ারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কুয়ালালামপুরের একটি হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান কোকো। গত ২৭শে জানুয়ারি কোকোর লাশের সঙ্গে দেশে আসেন স্ত্রী ও দুই কন্যা। স্কুল খোলা থাকায় সপ্তাহখানেক পরেই মায়ের সঙ্গে মালয়েশিয়া ফিরে যায় জাফিয়া-জাহিয়া। জাফিয়ার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছে তার পরিবার।