ঢাকা ১১:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আবুধাবি থেকে নিউইয়র্কের পথে প্রধানমন্ত্রী

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৩:৫৯:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ২২৪ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে যাত্রা বিরতির পর রবিবার সকালে এখান থেকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭২তম অধিবেশনে যোগদানের লক্ষে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছেন।

ইত্তিহাদ এয়ারওয়েজের একটি বিমানে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীরা স্থানীয় সময় সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় ১টা ৫০) আবুধাবি বিমানবন্দর ত্যাগ করেন বলে আমিরাতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান জানান। খবর বাসসের।

বিমানবন্দরে রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান। বিমানটি আজ বিকাল (নিউইয়র্ক সময়) জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করবে।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও জাতিসংঘের স্থায়ী প্রতিনিধি বিমান বন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানাবেন।

এর আগে গত শনিবার প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কের পথে স্থানীয় সময় ৪টা ৪০ মিনিটে আবুধাবিতে পৌঁছেন। তিনি শনিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময়) হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করেন।

প্রধানমন্ত্রী আগামী ২১ সেপ্টেম্বর বিকালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। একই দিন তিনি জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুতারেসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।

শেখ হাসিনা ১৮ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আয়োজিত জাতিসংঘের সংস্কার বিষয়ক এক উচ্চ পর্যায়ের এবং জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ‘প্রিভেনশন অব সেক্সুয়াল এক্সপ্লয়টেশন অ্যান্ড অ্যাবিউজ’ শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দেবেন।

প্রধানমন্ত্রী অপরাহ্নে কনবেনি কনফারেন্স সেন্টারে ‘গ্লোবাল ডিল ফর ডিসেন্ট ওয়ার্ক অ্যান্ড ইনক্লুসিভ গ্রোথ’ বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের এক ফলোআপ বৈঠকে যোগ দেবেন। এর আগে শেখ হাসিনা ভূটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টবগের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।

তিনি ১৯ সেপ্টেম্বর অন্যান্য রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিব আয়োজিত মধ্যাহ্ন ভোজে যোগ দেবেন।

এর আগে তিনি ‘উইমেন্স ইকোনমিক এমপাওয়ারমেন্ট ফর লিভিং নো ওয়ান বিহাইন্ড’-এর ওপর জাতিসংঘ মহাসচিবের উচ্চ পর্যায়ের প্যানেলের সঙ্গে এক গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নেবেন।

প্রধানমন্ত্রী অপরাহ্নে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে ওআইসি কনটাক্ট গ্রুপের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দেবেন। পরে মৌরিসাসের প্রধানমন্ত্রী প্রভিন্দ কুমার জুগনাউথের সঙ্গে তার দ্বি-পাক্ষিক বৈঠক করবেন।

সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে ও কমনওয়েলথের বর্তমান চেয়ার-ইন অফিস মাল্টার প্রধানমন্ত্রী ড. জোসেফ মাসকেট আয়োজিত কমনওয়েলথ রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের দেয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

শেখ হাসিনা সন্ধ্যায় ম্যাডিসন অ্যাভিনিউয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আয়োজিত শুভেচ্ছা সংবর্ধনায় অংশ নেবেন। পরে তিনি নিউইয়র্কের ম্যারিয়ট স্কয়ারে প্রবাসী বাংলাদেশিদের আয়োজিত সংবর্ধনায় যোগ দেবেন।

প্রধানমন্ত্রী ২০ সেপ্টেম্বর ইউএনএইচকিউ-তে পরমাণু অস্ত্র নিষিদ্ধকরণের ওপর চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন এবং চুক্তিতে স্বাক্ষর করবেন।

পরে ইউএনএইচকিউ-তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এস্তোনিয়ার প্রেসিডেন্ট মিজ কেরস্তি কালজুলাইদ-এর দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের কথা রয়েছে।

পাশাপাশি শেখ হাসিনা ‘এসডিজি ইমপ্লিমেন্টেশন, ফাইন্যান্সিং অ্যান্ড মনিটরিং: শেয়ারিং ইনোভেশনস থ্রু সাউথ-সাউথ এবং ট্রাইয়াঙ্গুলার কো-অপারেশন’ শীষর্ক একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। ইউএনএইচকিউ- তে সাউথ সাউথ কো-অপারেশন এর ওপর ইউএনডিপি এবং ইউএন অফিসের সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশ অনুষ্ঠানটির আয়োজন করেছে।

পরে, প্রধানমন্ত্রী ‘ক্রিয়েটিং এ পলিসি ভিশন ফর এসডিজি ফাইন্যান্স: ফ্যাসিলিট্যাটিং প্রাইভেট সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট ইন দ্য এসডিজিস শীর্ষক একটি উচ্চ পর্যায়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিবেন। ইউএনএইচকিউ- তে ইউএনডিপির সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশ ও কানাডা অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বিজনেস কাউন্সিল ফর ইন্টারন্যাশনাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং (বিসিআইইউ) আয়োজিত একটি গোলটেবিল মধ্যাহ্ন ভোজে যোগ দেবেন।

পরে, শেখ হাসিনা উন্নয়নের জন্য সার্বিক অর্থায়ন বিষয়ক জাতিসংঘের মহাসচিবের বিশেষ দূত নেদারল্যান্ডের রানী ম্যাক্সিমার সঙ্গে একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন।

প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী ইস্যুতে ইথিওপিয়া প্রতিনিধিদল আয়োজিত একটি উচ্চ পর্যায়ের উন্মুক্ত আলোচনায় যোগ দেবেন।

শেখ হাসিনার সঙ্গে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের নির্বাহী চেয়ারম্যান প্রফেসর ক্লাউস স্কোওয়াব এবং ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সদানন্দ ধুমির সাক্ষাতের কথা রয়েছে।

২১ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর হোটেলে ভার্জিনিয়ার আইবিএম এর প্রেসিডেন্ট মেরি রোমেটি সাক্ষাৎ করবেন।

এরপর কসোবোর প্রেসিডেন্ট হাসগিম থাচির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

পরে প্রধানমন্ত্রী ইউএনএইচকিউ-এ পানি বিষয়ক একটি উচ্চ পর্যায়ের প্যানেলের চতুর্থ বৈঠকে যোগ দেবেন।

পরে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নেপালের প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবার মধ্যে একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

প্রধানমন্ত্রী ২১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নিউইয়র্কে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে তাঁর এই জাতিসংঘ সফরের ওপর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন।

শেখ হাসিনা ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক থেকে সড়কপথে ভার্জিনিয়ার উদ্দেশে রওয়ানা হবেন। ভার্জিনিয়ায় এক সপ্তাহ অবস্থানের পর তিনি ২৯ সেপ্টেম্বর দেশের উদ্দেশে রওয়ানা হবেন। প্রধানমন্ত্রী ২ অক্টোবর দেশে ফিরবেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

আবুধাবি থেকে নিউইয়র্কের পথে প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৩:৫৯:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭

হাওর বার্তা ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে যাত্রা বিরতির পর রবিবার সকালে এখান থেকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭২তম অধিবেশনে যোগদানের লক্ষে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছেন।

ইত্তিহাদ এয়ারওয়েজের একটি বিমানে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীরা স্থানীয় সময় সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় ১টা ৫০) আবুধাবি বিমানবন্দর ত্যাগ করেন বলে আমিরাতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান জানান। খবর বাসসের।

বিমানবন্দরে রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান। বিমানটি আজ বিকাল (নিউইয়র্ক সময়) জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করবে।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও জাতিসংঘের স্থায়ী প্রতিনিধি বিমান বন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানাবেন।

এর আগে গত শনিবার প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কের পথে স্থানীয় সময় ৪টা ৪০ মিনিটে আবুধাবিতে পৌঁছেন। তিনি শনিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময়) হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করেন।

প্রধানমন্ত্রী আগামী ২১ সেপ্টেম্বর বিকালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। একই দিন তিনি জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুতারেসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।

শেখ হাসিনা ১৮ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আয়োজিত জাতিসংঘের সংস্কার বিষয়ক এক উচ্চ পর্যায়ের এবং জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ‘প্রিভেনশন অব সেক্সুয়াল এক্সপ্লয়টেশন অ্যান্ড অ্যাবিউজ’ শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দেবেন।

প্রধানমন্ত্রী অপরাহ্নে কনবেনি কনফারেন্স সেন্টারে ‘গ্লোবাল ডিল ফর ডিসেন্ট ওয়ার্ক অ্যান্ড ইনক্লুসিভ গ্রোথ’ বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের এক ফলোআপ বৈঠকে যোগ দেবেন। এর আগে শেখ হাসিনা ভূটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টবগের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।

তিনি ১৯ সেপ্টেম্বর অন্যান্য রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিব আয়োজিত মধ্যাহ্ন ভোজে যোগ দেবেন।

এর আগে তিনি ‘উইমেন্স ইকোনমিক এমপাওয়ারমেন্ট ফর লিভিং নো ওয়ান বিহাইন্ড’-এর ওপর জাতিসংঘ মহাসচিবের উচ্চ পর্যায়ের প্যানেলের সঙ্গে এক গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নেবেন।

প্রধানমন্ত্রী অপরাহ্নে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে ওআইসি কনটাক্ট গ্রুপের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দেবেন। পরে মৌরিসাসের প্রধানমন্ত্রী প্রভিন্দ কুমার জুগনাউথের সঙ্গে তার দ্বি-পাক্ষিক বৈঠক করবেন।

সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে ও কমনওয়েলথের বর্তমান চেয়ার-ইন অফিস মাল্টার প্রধানমন্ত্রী ড. জোসেফ মাসকেট আয়োজিত কমনওয়েলথ রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের দেয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

শেখ হাসিনা সন্ধ্যায় ম্যাডিসন অ্যাভিনিউয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আয়োজিত শুভেচ্ছা সংবর্ধনায় অংশ নেবেন। পরে তিনি নিউইয়র্কের ম্যারিয়ট স্কয়ারে প্রবাসী বাংলাদেশিদের আয়োজিত সংবর্ধনায় যোগ দেবেন।

প্রধানমন্ত্রী ২০ সেপ্টেম্বর ইউএনএইচকিউ-তে পরমাণু অস্ত্র নিষিদ্ধকরণের ওপর চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন এবং চুক্তিতে স্বাক্ষর করবেন।

পরে ইউএনএইচকিউ-তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এস্তোনিয়ার প্রেসিডেন্ট মিজ কেরস্তি কালজুলাইদ-এর দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের কথা রয়েছে।

পাশাপাশি শেখ হাসিনা ‘এসডিজি ইমপ্লিমেন্টেশন, ফাইন্যান্সিং অ্যান্ড মনিটরিং: শেয়ারিং ইনোভেশনস থ্রু সাউথ-সাউথ এবং ট্রাইয়াঙ্গুলার কো-অপারেশন’ শীষর্ক একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। ইউএনএইচকিউ- তে সাউথ সাউথ কো-অপারেশন এর ওপর ইউএনডিপি এবং ইউএন অফিসের সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশ অনুষ্ঠানটির আয়োজন করেছে।

পরে, প্রধানমন্ত্রী ‘ক্রিয়েটিং এ পলিসি ভিশন ফর এসডিজি ফাইন্যান্স: ফ্যাসিলিট্যাটিং প্রাইভেট সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট ইন দ্য এসডিজিস শীর্ষক একটি উচ্চ পর্যায়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিবেন। ইউএনএইচকিউ- তে ইউএনডিপির সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশ ও কানাডা অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বিজনেস কাউন্সিল ফর ইন্টারন্যাশনাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং (বিসিআইইউ) আয়োজিত একটি গোলটেবিল মধ্যাহ্ন ভোজে যোগ দেবেন।

পরে, শেখ হাসিনা উন্নয়নের জন্য সার্বিক অর্থায়ন বিষয়ক জাতিসংঘের মহাসচিবের বিশেষ দূত নেদারল্যান্ডের রানী ম্যাক্সিমার সঙ্গে একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসবেন।

প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী ইস্যুতে ইথিওপিয়া প্রতিনিধিদল আয়োজিত একটি উচ্চ পর্যায়ের উন্মুক্ত আলোচনায় যোগ দেবেন।

শেখ হাসিনার সঙ্গে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের নির্বাহী চেয়ারম্যান প্রফেসর ক্লাউস স্কোওয়াব এবং ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সদানন্দ ধুমির সাক্ষাতের কথা রয়েছে।

২১ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর হোটেলে ভার্জিনিয়ার আইবিএম এর প্রেসিডেন্ট মেরি রোমেটি সাক্ষাৎ করবেন।

এরপর কসোবোর প্রেসিডেন্ট হাসগিম থাচির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

পরে প্রধানমন্ত্রী ইউএনএইচকিউ-এ পানি বিষয়ক একটি উচ্চ পর্যায়ের প্যানেলের চতুর্থ বৈঠকে যোগ দেবেন।

পরে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নেপালের প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবার মধ্যে একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

প্রধানমন্ত্রী ২১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নিউইয়র্কে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে তাঁর এই জাতিসংঘ সফরের ওপর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন।

শেখ হাসিনা ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক থেকে সড়কপথে ভার্জিনিয়ার উদ্দেশে রওয়ানা হবেন। ভার্জিনিয়ায় এক সপ্তাহ অবস্থানের পর তিনি ২৯ সেপ্টেম্বর দেশের উদ্দেশে রওয়ানা হবেন। প্রধানমন্ত্রী ২ অক্টোবর দেশে ফিরবেন।