ভিডিওটি দেখুন এখানে
বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর ।
এর সাথে আমরা কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নই এবং আমাদের পেইিজও কোন প্রকার দায় নিবেনা।
ভিডিওটির উপর কারও আপত্তি থাকলে তা অপসারন করা হবে।
বঙ্গোপসাগরের এই অঞ্চলকে এত গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে কেন?
উপকূলরক্ষী বাহিনী ও নৌসেনা সূত্রের খবর, এই এলাকা চিনের খুব কাছাকাছি। এর আগে মাঝেমধ্যেই বঙ্গোপসাগরে চীনা
জাহাজ ও ডুবোজাহাজের অস্তিত্ব টের পাওয়া গিয়েছে। ফলে নিরাপত্তার দিক থেকে ভারতের কাছে এই অঞ্চল অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। এই এলাকায় খাঁড়ি, নদীঘেরা সুন্দরবনের মতো কার্যত অরক্ষিত এলাকাও রয়েছে। ফলে এই এলাকায় নিরাপত্তা
সুনিশ্চিত করতে গেলে প্রতিবেশী বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা জরুরি। একই ভাবে দরকার বাংলাদেশের সক্রিয়
সহযোগিতা। এই এলাকায় দু’দেশের মৎস্যজীবীরাও প্রতিদিন ঘোরাফেরা করেন। বঙ্গোসাগরে তাঁরাই নিরাপত্তা বাহিনীর ‘চোখ ও
কান’। তাই মৎস্যজীবীদের কী ভাবে আরও বেশি সচেতন করে নিরাপত্তা রক্ষার কাজে লাগানো যায়, এ দিনের বৈঠকে সেই
বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
মাসখানেক আগেও উপকূলরক্ষী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন বাংলাদেশের কর্তারা। বাংলাদেশের এক সামরিক অফিসার
তখন জানিয়েছিলেন, তাঁদের দেশে এই সবে উপকূলরক্ষী বাহিনী তৈরি করা হয়েছে। ফলে পরিকাঠামোগত খামতি রয়েছে।
উপকূল এলাকায় টহলদারির জন্য হোভারক্রাফটও নেই তাঁদের হাতে। এ দিনের বৈঠকে বাংলাদেশের কর্তারা জানান, তাঁরা
হোভারক্রাফট কিনছেন। কী ভাবে তা ব্যবহার করা যায়, সেই ব্যাপারে ভারতের কাছে সাহায্য চেয়েছেন তাঁরা।