ঢাকা ১০:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেহকে বিষমুক্ত করার পদ্ধতি

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৪:৪৪:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০১৭
  • ২২১ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ অস্বাস্থ্যকর খাবার কিংবা পরিবেশ দূষণের কারণে মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের বিষাক্ত উপাদানের দেখা মেলে। এ কারণে এগুলোকে বের করে দেওয়া খুবই জরুরি কাজ। বিষাক্ত উপাদানগুলোকে হটানোর পদ্ধতিকে বলে ‘ডিটক্সিং’। এর নানা উপায় রয়েছে। সবচেয়ে জনপ্রিয়টি হলো ‘ফ্রুট ডিটক্স’। সাধারণত পর পর ৭ দিন ফল খাওয়ার মাধ্যমে বিষনাশ করা হয়।

কথা হলো, এসব বিষনাশক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যে দেহ থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর হয় তার প্রমাণপত্র বিজ্ঞানে নেই। অনেক বিশেষজ্ঞই এসব পদ্ধতিতে কার্যকর বলে মনে করেন। কার্যক্রম সম্পন্ন করার পর মানুষ অনেক সুস্থ-সবল বোধ করে। ফলের মাধ্যমে যে কাজটি করা হয় সেটাকেই সবচেয়ে কার্যকর বলে মনে করেন অধিকাংশ বিশেষজ্ঞ।

এর পেছনে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে।

যেমন- লেবু এবং কমলায় রয়েছে সাইট্রিক এসিড। এটা দেহের বাড়তি মেদ ঝরাতে সহায়তা করে। আবার প্রতিদিন ১০-১২ গ্লাস পানি খেলেও কিন্তু দেহের বিষাক্ত উপাদানগুলো বের করে দেওয়ার রাস্তা তৈরি হয়।

অর্গানিক ফলে খুব সামান্য পরিমাণে ক্ষতিকর হরমোন এবং অ্যান্টিবায়োটিক থাকে। তাই এ ধরনের ফল নিয়মিত খেলে দেহে বিষাক্ত উপাদান থাকে না। এগুলো সহজে বেরিয়ে যায়।
সূত্র : দুবাই পোস্ট

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

দেহকে বিষমুক্ত করার পদ্ধতি

আপডেট টাইম : ০৪:৪৪:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০১৭

হাওর বার্তা ডেস্কঃ অস্বাস্থ্যকর খাবার কিংবা পরিবেশ দূষণের কারণে মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের বিষাক্ত উপাদানের দেখা মেলে। এ কারণে এগুলোকে বের করে দেওয়া খুবই জরুরি কাজ। বিষাক্ত উপাদানগুলোকে হটানোর পদ্ধতিকে বলে ‘ডিটক্সিং’। এর নানা উপায় রয়েছে। সবচেয়ে জনপ্রিয়টি হলো ‘ফ্রুট ডিটক্স’। সাধারণত পর পর ৭ দিন ফল খাওয়ার মাধ্যমে বিষনাশ করা হয়।

কথা হলো, এসব বিষনাশক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যে দেহ থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর হয় তার প্রমাণপত্র বিজ্ঞানে নেই। অনেক বিশেষজ্ঞই এসব পদ্ধতিতে কার্যকর বলে মনে করেন। কার্যক্রম সম্পন্ন করার পর মানুষ অনেক সুস্থ-সবল বোধ করে। ফলের মাধ্যমে যে কাজটি করা হয় সেটাকেই সবচেয়ে কার্যকর বলে মনে করেন অধিকাংশ বিশেষজ্ঞ।

এর পেছনে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে।

যেমন- লেবু এবং কমলায় রয়েছে সাইট্রিক এসিড। এটা দেহের বাড়তি মেদ ঝরাতে সহায়তা করে। আবার প্রতিদিন ১০-১২ গ্লাস পানি খেলেও কিন্তু দেহের বিষাক্ত উপাদানগুলো বের করে দেওয়ার রাস্তা তৈরি হয়।

অর্গানিক ফলে খুব সামান্য পরিমাণে ক্ষতিকর হরমোন এবং অ্যান্টিবায়োটিক থাকে। তাই এ ধরনের ফল নিয়মিত খেলে দেহে বিষাক্ত উপাদান থাকে না। এগুলো সহজে বেরিয়ে যায়।
সূত্র : দুবাই পোস্ট