ঢাকা ০১:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সংসদে ১৮,৩৭০ কোটি টাকার সম্পূরক বাজেট পাস

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:১২:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০১৭
  • ২৭৯ বার

চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য ১৮ হাজার ৩৭০ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকার সম্পূরক বাজেট জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে। মঙ্গলবার (০৬ জুন) অর্থমন্ত্রী উত্থাপিত নির্দিষ্টকরণ (সম্পূরক) বিল-২০১৭ পাসের মধ্য দিয়ে এ সম্পূরক বাজেট পাস হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত গত ১ জুন ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেট পেশের পাশাপাশি চলতি বছরের সম্পূরক বাজেটও পেশ করেন। চলতি অর্থবছরে যেসব মন্ত্রণালয় বা বিভাগ বেশি খরচ করেছে তার অনুমোদন নিতে সংসদে সম্পূরক বাজেট পাস হলো। এর আগে সম্পূরক বাজেটের ওপর বিরোধী দল জাতীয় পার্টির ও স্বতন্ত্র সংসদ সদদের আনীত ১৪৯টি ছাঁটাই প্রস্তাব কণ্ঠভোটে বাতিল হয়। আগামী ৩০ জুন চলতি অর্থবছরের কার্যাদি নির্বাহের জন্য সংযুক্ত তহবিল থেকে মঞ্জুরিকৃত অর্থের অধিক অর্থ প্রদান ও নির্দিষ্টকরণের কর্তৃত্ব প্রদানের জন্য অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত মঙ্গলবার সংসদে ‘নির্দিষ্টকরণ (সম্পূরক) বিল-২০১৭’ উত্থাপন করেন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের ২৬টি মঞ্জুরি দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সম্পূরক বাজেটটি কণ্ঠভোটে পাস হয়। সম্পূরক বাজেটে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে নবগঠিত কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। এ বিভাগটিকে দেওয়া হয়েছে, ৪ হাজার ৭৫৬ কোটি ৪৬ লাখ ২৪ হাজার টাকা। সবচেয়ে কম বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে ৭০ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণায়কে বাড়তি দেওয়া হয়েছে, ১ হাজার ৮০ কোটি ৮৩ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। চলতি অর্থবছরের জন্য মূল বাজেটে মোট বরাদ্দ ছিল ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে মোট বরাদ্দ দাঁড়ায় ৩ লাখ ১৭ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা ২ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা প্রাক্কলন করা হয়েছে। অন্যান্য খাতেও রাজস্ব প্রাপ্তি সংশোধন করায় সংশোধিত রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ২৩ হাজার ১৯৪ কোটি টাকা। সম্পূরক বাজেটে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ খাতে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৭৫৬ কোটি ৪৬ লাখ ২৪ হাজার টাকা, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সুরক্ষা সেবা বিভাগে ২ হাজার ২৫০ কোটি ২ লাখ ৯৬ হাজার টাকা, তৃতীয় সর্বোচ্চ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খতে ২ হাজার ১৪৩ কোটি ৯৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা, চতুর্থ সর্বোচ্চ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় খাতে ২ হাজার ৫৫ কোটি ২৩ লাখ ৭ হাজার টাকা, পঞ্চম সর্বোচ্চ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় খাতে ১ হাজার ৮০ কোটি ৮৩ লাখ ৩৩ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সম্পূরক বাজেটে স্থানীয় সরকার বিভাগে ৯২৭ কোটি ১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ২৪৫ কোটি ৪৭ লাখ ১৬ হাজার টাকা, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ খাতে ১ হাজার ১৬৬ কোটি ৭৩ লাখ ২৭ হাজার টাকা, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় খাতে ১৭৫ কোটি ৪২ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ খাতে ৩৮৯ কোটি ৭৪ লাখ ৫৩ হাজার টাকা, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় খাতে ১৩১ কোটি ৮৬ লাখ ৮৭ হাজার টাকা, বিদ্যুৎ বিভাগে ৩৮৭ কোটি ৬৩ লাখ ২৩ হাজার টাকা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় খাতে ৯৪১ কোটি ৬৮ লাখ ৭৯ হাজার টাকা, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় খাতে ৮১৭ কোটি ৩০ লাখ ৮৬ হাজার টাকা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় খাতে ২৭৭ কোটি ৪৭ লাখ ১৩ হাজার টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ছাঁটাই প্রস্তাবগুলোর মধ্যে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো হলো- প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ নিয়ে আলোচনা হয়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি নিয়ে আলোচনার সময় স্বতন্ত্র সদস্য রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, ১১টি নতুন প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেগুলো কী সেটা থাকলে ভালো হতো। ডিফেন্স আলাদা কিছু নয়, এটা গোপন বিষয় নয়। ডিফেন্সকে বারবার লুকিয়ে না রেখে পরিষ্কারভাবে তুলে ধরে উচিত। এর জবাবে সংসদ কাজে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, প্রতিরক্ষা খাতের অধীনে যারা কাজ করেন তারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন। উন্নয়ন-অনুন্নয়ন সব খাতেই স্বচ্ছতা রক্ষা করা হচ্ছে। সংসদে প্রশ্নোত্তর ও পত্রিকার খবরের মাধ্যমে এসব আসছে। জেনেও না জানার ভান করলে সে দোষ মন্ত্রণালয়ের নয়। সম্পূরক আর্থিক বিবৃতির ব্যাখ্যামূলক স্মারকে বলা হয়েছে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরের মূল বাজেটে ৫৯টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের অনুকূলে নিট ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৪ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। পরবর্তীতে তিনটি নতুন বিভাগ সৃষ্টি করা হয়েছে। সংশোধিত বাজেটে ২৭টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের বরাদ্দ ১৮ হাজার ৩৭০ দশমিক ২৩ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ৩৫টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের বরাদ্দ ৭৩ হাজার ৫২১ দশমিক ৫১ কোটি টাকা হ্রাস পেয়েছে। সার্বিকভাবে ২৩ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা হ্রাস পেয়ে সংশোধিত বরাদ্দ দাঁড়িয়েছে নিট ৩ লাখ ১৭ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

সংসদে ১৮,৩৭০ কোটি টাকার সম্পূরক বাজেট পাস

আপডেট টাইম : ১১:১২:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০১৭

চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য ১৮ হাজার ৩৭০ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকার সম্পূরক বাজেট জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে। মঙ্গলবার (০৬ জুন) অর্থমন্ত্রী উত্থাপিত নির্দিষ্টকরণ (সম্পূরক) বিল-২০১৭ পাসের মধ্য দিয়ে এ সম্পূরক বাজেট পাস হয়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত গত ১ জুন ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেট পেশের পাশাপাশি চলতি বছরের সম্পূরক বাজেটও পেশ করেন। চলতি অর্থবছরে যেসব মন্ত্রণালয় বা বিভাগ বেশি খরচ করেছে তার অনুমোদন নিতে সংসদে সম্পূরক বাজেট পাস হলো। এর আগে সম্পূরক বাজেটের ওপর বিরোধী দল জাতীয় পার্টির ও স্বতন্ত্র সংসদ সদদের আনীত ১৪৯টি ছাঁটাই প্রস্তাব কণ্ঠভোটে বাতিল হয়। আগামী ৩০ জুন চলতি অর্থবছরের কার্যাদি নির্বাহের জন্য সংযুক্ত তহবিল থেকে মঞ্জুরিকৃত অর্থের অধিক অর্থ প্রদান ও নির্দিষ্টকরণের কর্তৃত্ব প্রদানের জন্য অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত মঙ্গলবার সংসদে ‘নির্দিষ্টকরণ (সম্পূরক) বিল-২০১৭’ উত্থাপন করেন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের ২৬টি মঞ্জুরি দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সম্পূরক বাজেটটি কণ্ঠভোটে পাস হয়। সম্পূরক বাজেটে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে নবগঠিত কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। এ বিভাগটিকে দেওয়া হয়েছে, ৪ হাজার ৭৫৬ কোটি ৪৬ লাখ ২৪ হাজার টাকা। সবচেয়ে কম বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে ৭০ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণায়কে বাড়তি দেওয়া হয়েছে, ১ হাজার ৮০ কোটি ৮৩ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। চলতি অর্থবছরের জন্য মূল বাজেটে মোট বরাদ্দ ছিল ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে মোট বরাদ্দ দাঁড়ায় ৩ লাখ ১৭ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা ২ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা প্রাক্কলন করা হয়েছে। অন্যান্য খাতেও রাজস্ব প্রাপ্তি সংশোধন করায় সংশোধিত রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ২৩ হাজার ১৯৪ কোটি টাকা। সম্পূরক বাজেটে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ খাতে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৭৫৬ কোটি ৪৬ লাখ ২৪ হাজার টাকা, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সুরক্ষা সেবা বিভাগে ২ হাজার ২৫০ কোটি ২ লাখ ৯৬ হাজার টাকা, তৃতীয় সর্বোচ্চ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খতে ২ হাজার ১৪৩ কোটি ৯৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা, চতুর্থ সর্বোচ্চ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় খাতে ২ হাজার ৫৫ কোটি ২৩ লাখ ৭ হাজার টাকা, পঞ্চম সর্বোচ্চ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় খাতে ১ হাজার ৮০ কোটি ৮৩ লাখ ৩৩ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সম্পূরক বাজেটে স্থানীয় সরকার বিভাগে ৯২৭ কোটি ১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ২৪৫ কোটি ৪৭ লাখ ১৬ হাজার টাকা, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ খাতে ১ হাজার ১৬৬ কোটি ৭৩ লাখ ২৭ হাজার টাকা, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় খাতে ১৭৫ কোটি ৪২ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ খাতে ৩৮৯ কোটি ৭৪ লাখ ৫৩ হাজার টাকা, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় খাতে ১৩১ কোটি ৮৬ লাখ ৮৭ হাজার টাকা, বিদ্যুৎ বিভাগে ৩৮৭ কোটি ৬৩ লাখ ২৩ হাজার টাকা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় খাতে ৯৪১ কোটি ৬৮ লাখ ৭৯ হাজার টাকা, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় খাতে ৮১৭ কোটি ৩০ লাখ ৮৬ হাজার টাকা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় খাতে ২৭৭ কোটি ৪৭ লাখ ১৩ হাজার টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ছাঁটাই প্রস্তাবগুলোর মধ্যে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো হলো- প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ নিয়ে আলোচনা হয়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি নিয়ে আলোচনার সময় স্বতন্ত্র সদস্য রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, ১১টি নতুন প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেগুলো কী সেটা থাকলে ভালো হতো। ডিফেন্স আলাদা কিছু নয়, এটা গোপন বিষয় নয়। ডিফেন্সকে বারবার লুকিয়ে না রেখে পরিষ্কারভাবে তুলে ধরে উচিত। এর জবাবে সংসদ কাজে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, প্রতিরক্ষা খাতের অধীনে যারা কাজ করেন তারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন। উন্নয়ন-অনুন্নয়ন সব খাতেই স্বচ্ছতা রক্ষা করা হচ্ছে। সংসদে প্রশ্নোত্তর ও পত্রিকার খবরের মাধ্যমে এসব আসছে। জেনেও না জানার ভান করলে সে দোষ মন্ত্রণালয়ের নয়। সম্পূরক আর্থিক বিবৃতির ব্যাখ্যামূলক স্মারকে বলা হয়েছে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরের মূল বাজেটে ৫৯টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের অনুকূলে নিট ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৪ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। পরবর্তীতে তিনটি নতুন বিভাগ সৃষ্টি করা হয়েছে। সংশোধিত বাজেটে ২৭টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের বরাদ্দ ১৮ হাজার ৩৭০ দশমিক ২৩ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ৩৫টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের বরাদ্দ ৭৩ হাজার ৫২১ দশমিক ৫১ কোটি টাকা হ্রাস পেয়েছে। সার্বিকভাবে ২৩ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা হ্রাস পেয়ে সংশোধিত বরাদ্দ দাঁড়িয়েছে নিট ৩ লাখ ১৭ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা।