সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর ফলে শিক্ষার্থীদের বিসিএসসহ চাকরির পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হবে। তবে, তা কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী তৈরিতে ইতিবাচক নয়। এমন মন্তব্য জনপ্রশাসন ও জনমিতি বিশ্লেষকদের। তাদের মতে, চাকরির নতুন বাজার সৃষ্টি ও উদ্যোক্তা হবার মানসিকতা তৈরি না হলে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বাড়বে। পাশাপাশি যুব জনগোষ্ঠীর মধ্যে ভর করবে হতাশা।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বাড়ানো হয়েছে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা। অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী প্রবেশের বয়স ত্রিশ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৩২ বছর। তবে সীমিত করা হয়েছে বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ।
সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে বয়স বাড়ানোর বিষয়টি সুযোগ বললেও বিশ্লেষকদের মতে ভবিষ্যতে কাজের ভূমিকায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
বিশ্লেষকদের মতে, দেশে কর্মক্ষম যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যা এবং শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বেশি। তাই দরকার নতুন কর্মক্ষেত্র তৈরি ও কর্মমুখী শিক্ষা। সরকারি চাকরিতে কতো সংখ্যক পদ খালি রয়েছে সেটি হালনাগাদ করে প্রকাশ ও তা পূরণের তাগিদ বিশ্লেষকদের।