জাতীয় সংসদ ভবনের বিভিন্ন ত্রুটি তুলে ধরে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য এ কে এম মাঈদুল ইসলাম বলেছেন, বর্তমানে ভবনটির যে অবস্থা তাতে যেকোন সময় ভেঙ্গে পড়তে পারে। কারণ এটির বর্তমান অবস্থা মূল নঁকশার সঙ্গে সঙ্গতীপূর্ণ নয়।
সোমবার জাতীয় সংসদে বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি জানান, সংসদের অধিবেশন কক্ষটি ঝুঁকিপূর্ণ। এখানে (কেনোপি) শামিয়ানা নেই। যেকোন সময় ভেঙে যেতে পারে। বিশেজ্ঞদের মতে অধিবেশন কক্ষে কেনোপি দেয়ার কথা ছিলো। কিন্তু স্বাধীনতার পর শামিয়ানা না দিয়ে ঢালাই দেয়া হয়েছে। তাই এটি মূল নঁকশার সঙ্গে সঙ্গতীপূর্ণ নয়। ইতিমধ্যে ঢালাই এর রড বের হয়ে গেছে, মরিচা পড়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছ্। ভুমিকম্পে যেকোন সময় এটা ভেঙে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এছাড়াও উপরের গ্লাসগুলো পরিবর্তন করে পরিবেশ বান্ধব গ্লাস লাগানোর প্রয়োজন।
প্রস্তাবিত বাজেটে জাতীয় সংসদের জন্য ২০৩ কোটি ৭৮ লাখ ৪৩ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এটা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই সামান্য বলে মন্তব্য করেন মাঈদুল ইসলাম। বর্তমানে সংসদ ভবনের কিছু সংস্কার ও উন্নয়ন দরকার। এর জন্য আগামী কয়েক বৎসরে সংসদের বাজেট বৃদ্ধির দাবি করেন তিনি।
ভারতের সঙ্গে তিস্তা চুক্তি হবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে মাঈদুল ইসলাম বলেন, আশা করেছিলাম নরেন্দ্র মোদি সফরেই তিস্তা চুক্তি হবে। কিন্তু সেটা হয়নি, তবে নরেন্দ্র মোদি ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর আশ্বাসে বলতে চাই আগামীতে তিস্তা চুক্তি হবে এবং তার বাস্তবায়নও হবে। ছিটমহল সমস্যার সমাধান করায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর সময় ছিটমহল চুক্তি হয়েছিল। মোদি সরকার এ চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন।
পানি সমস্যা নিয়ে তিনি বলেন, আশা করি তিস্তা ও পদ্মায় আমরা পানি পাবো। কিন্তু তাতে আমাদের পানি সমস্যার সমাধান হবে না। কারণ ফারাক্কা, তিস্তা ও অন্যান্য নদী দিয়ে মাত্র ৩৩ ভাগ পানি বাংলাদেশে প্রবেশ করে। যা নিয়ে আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করছি। কিন্তু চীন থেকে উৎপত্তি হয়ে যে ব্রহ্মপুত্র নদের মাধ্যমে বাকী ৬৭ ভাগ পানি আসে তা নিয়ে আমরা কোন চিন্তাভাবনা করছি না। এমনকি ব্রহ্মপুত্র নদের ব্যাপারে কোন আলোচনাই হলো না।
সোমবার জাতীয় সংসদে বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি জানান, সংসদের অধিবেশন কক্ষটি ঝুঁকিপূর্ণ। এখানে (কেনোপি) শামিয়ানা নেই। যেকোন সময় ভেঙে যেতে পারে। বিশেজ্ঞদের মতে অধিবেশন কক্ষে কেনোপি দেয়ার কথা ছিলো। কিন্তু স্বাধীনতার পর শামিয়ানা না দিয়ে ঢালাই দেয়া হয়েছে। তাই এটি মূল নঁকশার সঙ্গে সঙ্গতীপূর্ণ নয়। ইতিমধ্যে ঢালাই এর রড বের হয়ে গেছে, মরিচা পড়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছ্। ভুমিকম্পে যেকোন সময় এটা ভেঙে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এছাড়াও উপরের গ্লাসগুলো পরিবর্তন করে পরিবেশ বান্ধব গ্লাস লাগানোর প্রয়োজন।
প্রস্তাবিত বাজেটে জাতীয় সংসদের জন্য ২০৩ কোটি ৭৮ লাখ ৪৩ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এটা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই সামান্য বলে মন্তব্য করেন মাঈদুল ইসলাম। বর্তমানে সংসদ ভবনের কিছু সংস্কার ও উন্নয়ন দরকার। এর জন্য আগামী কয়েক বৎসরে সংসদের বাজেট বৃদ্ধির দাবি করেন তিনি।
ভারতের সঙ্গে তিস্তা চুক্তি হবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে মাঈদুল ইসলাম বলেন, আশা করেছিলাম নরেন্দ্র মোদি সফরেই তিস্তা চুক্তি হবে। কিন্তু সেটা হয়নি, তবে নরেন্দ্র মোদি ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর আশ্বাসে বলতে চাই আগামীতে তিস্তা চুক্তি হবে এবং তার বাস্তবায়নও হবে। ছিটমহল সমস্যার সমাধান করায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর সময় ছিটমহল চুক্তি হয়েছিল। মোদি সরকার এ চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন।
পানি সমস্যা নিয়ে তিনি বলেন, আশা করি তিস্তা ও পদ্মায় আমরা পানি পাবো। কিন্তু তাতে আমাদের পানি সমস্যার সমাধান হবে না। কারণ ফারাক্কা, তিস্তা ও অন্যান্য নদী দিয়ে মাত্র ৩৩ ভাগ পানি বাংলাদেশে প্রবেশ করে। যা নিয়ে আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করছি। কিন্তু চীন থেকে উৎপত্তি হয়ে যে ব্রহ্মপুত্র নদের মাধ্যমে বাকী ৬৭ ভাগ পানি আসে তা নিয়ে আমরা কোন চিন্তাভাবনা করছি না। এমনকি ব্রহ্মপুত্র নদের ব্যাপারে কোন আলোচনাই হলো না।