বেসরকারি এগারোটি টেলিভিশন চ্যানেলের বৈদেশিক আর্থিক লেনদেনের প্রক্রিয়া জানতে চেয়ে চিঠি দিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়। চ্যানেলগুলো তথ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়ে কীভাবে বিদেশে তাদের বিল পরিশোধ করে তা জানতে চাওয়া হয়েছে ওই চিঠিতে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর এ চিঠি পাঠানো হয়েছে। ওই চিঠিতে বিদেশী ‘বার্তা সংস্থা এবং স্যাটেলাইট ভাড়ার অর্থ’ বাংলাদেশি চ্যানেলগুলো তথ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়ে কীভাবে পরিশোধ করে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের টিভি শাখা থেকে ওই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
তথ্য মন্ত্রণালয় যে সব টেলিভিশন চ্যানেলে বৈদেশিক লেনদেনের ব্যাপারে জানতে চেয়ে চিঠি দিয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে- একাত্তর টেলিভিশন, এনটিভি, এটিএন বাংলা, এটিএন নিউজ, চ্যানেল আই, যমুনা টেলিভিশন, দেশ টিভি, একুশে টেলিভিশন, মাই টিভি, বিজয় টিভি ও চ্যানেল নাইন।
তথ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে ৩টি সরকারি ও ২৩টি বেসকারি টেলিভিশন চ্যানেল কার্যক্রম চালাচ্ছে। এর মধ্যে উল্লিখিত ১১টি চ্যানেল তাদের বৈদেশিক লেনদেন সম্পর্কে কোনো তথ্য জানায় না তথ্য মন্ত্রণালয়কে। এই জন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে চ্যানেলগুলোর কাছে বৈদেশিক লেনদেনের তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে।
অবশ্য বিষয়টি এবারই প্রথম নয়। এর আগেও তথ্য মন্ত্রণালয় বেসরকারি বেশ কিছু চ্যানেলের বৈদেশিক লেনদেন প্রক্রিয়া জানতে চেয়ে চিঠে দিয়েছে বলে জানা যায়।
তথ্য মন্ত্রণালয় যে সব টেলিভিশন চ্যানেলে বৈদেশিক লেনদেনের ব্যাপারে জানতে চেয়ে চিঠি দিয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে- একাত্তর টেলিভিশন, এনটিভি, এটিএন বাংলা, এটিএন নিউজ, চ্যানেল আই, যমুনা টেলিভিশন, দেশ টিভি, একুশে টেলিভিশন, মাই টিভি, বিজয় টিভি ও চ্যানেল নাইন।
তথ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে ৩টি সরকারি ও ২৩টি বেসকারি টেলিভিশন চ্যানেল কার্যক্রম চালাচ্ছে। এর মধ্যে উল্লিখিত ১১টি চ্যানেল তাদের বৈদেশিক লেনদেন সম্পর্কে কোনো তথ্য জানায় না তথ্য মন্ত্রণালয়কে। এই জন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে চ্যানেলগুলোর কাছে বৈদেশিক লেনদেনের তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে।
অবশ্য বিষয়টি এবারই প্রথম নয়। এর আগেও তথ্য মন্ত্রণালয় বেসরকারি বেশ কিছু চ্যানেলের বৈদেশিক লেনদেন প্রক্রিয়া জানতে চেয়ে চিঠে দিয়েছে বলে জানা যায়।