হাওর বার্তা ডেস্কঃ বাজারে সরবরাহ বাড়াতে কমেছে সব ধরনের শীতের সবজির দাম। ডিম, মুরগি ও মাছের দাম কমাতে ফিরেছে স্বস্তি। গরু ও খাশির মাংসের দাম আগের মতোই আছে। তবে চাল-ডাল ও চিনির বাজারে রয়ে গেছে বাড়তি দামের উত্তাপ।
ঘুর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে বৃষ্টির কারণে বাজারে ক্রেতার সংখ্যা কম। তবে যারা আসছেন, গত সপ্তাহের তুলনায় তারা নিত্যপণ্য পাচ্ছেন কিছুটা কম দামেই।
বাজারে বেড়েছে শীতের সবজির সরবরাহ। ফুলকপি, বাঁধাকপি, শালগমসহ বিভিন্ন ধরনের শাকসবজির দাম কমেছে। ৩০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে প্রায় সব ধরনের সবজি।
৮০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে কাঁচামরিচ, তবে পেঁয়াজের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা জানান, পেঁয়াজের গাড়ি যখন বাজারে কম ঢোকে তখন পেঁয়াজের দামটা একটু বাড়ে।
ভোজ্য তেলের দাম স্থিতিশীল থাকলেও বেড়েছে চিনি ও ডালের দাম। চাল বিক্রি হচ্ছে আগের বাড়তি দামে; তবে সরবরাহ বাড়লে দাম কিছুটা কমবে বলে মনে করছেন বিক্রেতারা।
তারা জানান, গত সপ্তাহ থেকে আর চালের দাম বাড়েনি।
এদিকে গত সপ্তাহের তুলনায় মাছের বাজারের মূল্যতালিকা নিম্নমুখি। ব্যবসায়ী জানান, পাবদা মাছ এখন ৪শ’ টাকা, এর আগে ছিল সাড়ে ৪শ’।
ডিমের চাহিদা কমে যাওয়ায় প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। কমেছে মুরগির দামও। বিক্রেতারা জানান, শীত আসছে এই সময় ডিমের দাম কম থাকে। ডিমের দাম সবচেয়ে বাড়ে বর্ষা মওসুমে।
খাশি ও গরুর মাংস আগের বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে।