ঢাকা ০৭:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
সাদপন্থীদের নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে মদনে আবারও বিক্ষোভ মিছিল পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বর্ডারে দুর্নীতির কারণে ঠেকানো যাচ্ছে না ‘রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেও মনে করতাম না ওমরাহ শেষে গ্রামে ফিরে খেজুর-জমজমের পানি বিতরণ করল শিশু রিফাত বিদেশে প্রশিক্ষণে ঘুরে-ফিরে একই ব্যক্তি নয়, জুনিয়রদের অগ্রাধিকার কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে সড়ক ছাড়লেন চিকিৎসকরা রেমিট্যান্সে জোয়ার, ২১ দিনে এলো ২ বিলিয়ন ডলার গণমাধ্যমের পাঠক-দর্শক-শ্রোতার মতামত জরিপ জানুয়ারিতে বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩ আসামি রিমান্ডে বিয়ের আগে পরস্পরকে যে প্রশ্নগুলো করা জরুরি

খাদ্যশস্য আমদানি কমাচ্ছে সরকার

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:১৪:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ জুন ২০২৩
  • ১০০ বার

সরকার খাদ্যশস্য আমদানি কমাচ্ছে। আসন্ন ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫ লাখ মেট্রিক টন চাল ও গম কম আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তাতে সরকারের কমপক্ষে ৩১ কোটি মার্কিন ডলার (৩২৮০ কোটি টাকা) সাশ্রয় হবে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমবে। বিপরীতে চাহিদা পূরণে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে বেশি পরিমাণে খাদ্যশস্য সংগ্রহ করা হবে। সেজন্য কৃষককে চালের উপযুক্ত মূল্য দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। খাদ্যশস্য আমদানির লক্ষ্যমাত্রা চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের থেকে ২৫ শতাংশ কমিয়ে আগামী অর্থবছরে নির্ধারণ করা হয়েছে। ওই হিসাবে খাদ্য আমদানি খাতে চলতি অর্থবছরে ৮ হাজার ২৭৮ কোটি টাকা থেকে বরাদ্দ কমিয়ে আগামী বাজেটে ৪ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা রাখা হয়েছে। অর্থাৎ বরাদ্দ কমছে ৩ হাজার ২৮০ কোটি টাকা বা ৩০ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি (প্রতি ডলার মূল্য ১০৮.৭০ টাকা)। নতুন অর্থবছরের শুরু থেকেই পর্যায়ক্রমে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে। অর্থ এবং খাদ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়। সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, খাদ্যশস্য আমদানি খাতে টাকায় বরাদ্দ রাখা হলেও দরপত্র প্রক্রিয়া শেষে মার্কিন ডলারে মূল্য পরিশোধ করা হয়। সরকার টু সরকার বা বেসিরকারি পর্যায়ে আমদানির ক্ষেত্রে ডলারের মূল্য শোধ দিতে হয়। চলতি অর্থবছরে ডলারের মূল্য ৮০ টাকা ধরে খাদ্যশস্য আমদানির ব্যয় নিরূপণ করা হয়েছিল। ওই হিসাবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল ২ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকা। কিন্তু গত বছরের জুন থেকে মার্কিন ডলারের মূল্য অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। একই সঙ্গে টাকার মূল্যের অবনতি ঘটে। পাশাপাশি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী খাদ্য সংকট দেখা দেয়। এই সংকট এড়াতে প্রধানমন্ত্রী লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি খাদ্যশস্য আমদানির নির্দেশ দিয়েছেন। ফলে বিদ্যমান সংকট ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাস্তবায়নে খাদ্যশস্য আমদানি ব্যয় ২ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৮ হাজার ২৭৮ কোটি টাকায় উন্নীত হয়। এ খাতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বরাদ্দ বৃদ্ধি পায় ৫ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা বা ৫২ কোটি ৪২ লাখ মার্কিন ডলার। সূত্র জানায়, আসন্ন অর্থবছরে ডলার সাশ্রয় করতে সরকার চলতি অর্থবছরের চাল আমদানির লক্ষ্যমাত্রা ৯ লাখ মেট্রিক টন থেকে নামিয়ে ৪ লাখ টন করেছে। একইভাবে ৭ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানির লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ৬ লাখ টন কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে চলতি অর্থবছরে চাল ও গম মিলে মোট ১৬ লাখ টন আমদানি থেকে কমিয়ে আগামী অর্থবছর ১১ লাখ টন কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিগত ১৪ জুন পর্যন্ত ১০ লাখ ৫৫ হাজার টন চাল এবং ৩৪ লাখ ৪০ হাজার টন গম আমদানি করা হয়েছে। তবে আগামী অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেশি খাদ্যশস্য সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ১৭ লাখ ৩৫ হাজার মেট্রিক টন থেকে বাড়িয়ে চাল কেনা হবে ১৯ লাখ ৬১ হাজার মেট্রিক টন। আর গম কেনা এক লাখ মেট্রিক টন। অভ্যন্তরীণ পর্যায় থেকে চাল ও গম কেনার জন্য আগামী অর্থবছরে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৯ হাজার ১০০ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ রয়েছে ৭ হাজার ২০৭ কোটি টাকা। সূত্র আরো জানায়, বিগত ১৪ জুন পর্যন্ত চাল আমদানি হয়েছে ১০ লাখ ৫৫ হাজার টন এবং গম ৩৪ লাখ ৪০ হাজার টন। একই সময়ে দেশের অভ্যন্তরীণ পর্যায় থেকে ৫ লাখ ২৩ হাজার ৭৫ মেট্রিক টন চাল এবং ৮৬ হাজার ৩৮৫ টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। সাধারণত সরকার চাল ও গম সংগ্রহ করে সামাজিক নিরাপত্তার বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে তা বিতরণ করে। আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে চাল ও গম বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা কমানো হয়েছে। চলতি অর্থবছরে চাল ও গম মিলে ২ হাজার ৩ মেট্রিক টন বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা থেকে কমিয়ে আগামী অর্থবছরের জন্য ১ হাজার ৯২৩ মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে। মূলত খাদ্যশস্য সংগ্রহে এক ধরনের ব্যালেন্স করা হয়। যেমন চলতি অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ পর্যায় থেকে কম কেনাকাটা করা হয়েছে। কিন্তু খাদ্যশস্য আমদানির পরিমাণ ছিল বেশি। আবার আগামী অর্থবছরে আমদানি কমানো হলেও অভ্যন্তরীণ পর্যায়ে সংগ্রহ বেশি পরিমাণ করা হবে। তবে কৃষক যেন ন্যায্যমূল্য পায় সেজন্য প্রতি কেজি চালের মূল্য ৪৪ টাকা ধরা হয়। কারণ কৃষক মূল্য কম পেলে সরকারকে ধান ও চাল দিতে আগ্রহবোধ করবে না। এদিকে খাদ্যশস্য কম আমদানি প্রসঙ্গে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানান, দেশে আমন ও বোরো ধানের উৎপাদন ভালো হয়েছে। এরপরও খাদ্যশস্যের চাহিদা বৃদ্ধি পেলে তা আগামী সংশোধিত বাজেটে বরাদ্দ বাড়ানো যাবে। এ ছাড়া অন্যান্য বছর কষ্ট করতে হলেও অভ্যন্তরীণ সংগ্রহের ক্ষেত্রে এ বছর কষ্ট করতে হচ্ছে না। কারণ  অভ্যন্তরীণ সংগ্রহের পরিস্থিতি ভালো।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

সাদপন্থীদের নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে মদনে আবারও বিক্ষোভ মিছিল

খাদ্যশস্য আমদানি কমাচ্ছে সরকার

আপডেট টাইম : ১২:১৪:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ জুন ২০২৩

সরকার খাদ্যশস্য আমদানি কমাচ্ছে। আসন্ন ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫ লাখ মেট্রিক টন চাল ও গম কম আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তাতে সরকারের কমপক্ষে ৩১ কোটি মার্কিন ডলার (৩২৮০ কোটি টাকা) সাশ্রয় হবে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমবে। বিপরীতে চাহিদা পূরণে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে বেশি পরিমাণে খাদ্যশস্য সংগ্রহ করা হবে। সেজন্য কৃষককে চালের উপযুক্ত মূল্য দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। খাদ্যশস্য আমদানির লক্ষ্যমাত্রা চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের থেকে ২৫ শতাংশ কমিয়ে আগামী অর্থবছরে নির্ধারণ করা হয়েছে। ওই হিসাবে খাদ্য আমদানি খাতে চলতি অর্থবছরে ৮ হাজার ২৭৮ কোটি টাকা থেকে বরাদ্দ কমিয়ে আগামী বাজেটে ৪ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা রাখা হয়েছে। অর্থাৎ বরাদ্দ কমছে ৩ হাজার ২৮০ কোটি টাকা বা ৩০ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি (প্রতি ডলার মূল্য ১০৮.৭০ টাকা)। নতুন অর্থবছরের শুরু থেকেই পর্যায়ক্রমে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে। অর্থ এবং খাদ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়। সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, খাদ্যশস্য আমদানি খাতে টাকায় বরাদ্দ রাখা হলেও দরপত্র প্রক্রিয়া শেষে মার্কিন ডলারে মূল্য পরিশোধ করা হয়। সরকার টু সরকার বা বেসিরকারি পর্যায়ে আমদানির ক্ষেত্রে ডলারের মূল্য শোধ দিতে হয়। চলতি অর্থবছরে ডলারের মূল্য ৮০ টাকা ধরে খাদ্যশস্য আমদানির ব্যয় নিরূপণ করা হয়েছিল। ওই হিসাবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল ২ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকা। কিন্তু গত বছরের জুন থেকে মার্কিন ডলারের মূল্য অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। একই সঙ্গে টাকার মূল্যের অবনতি ঘটে। পাশাপাশি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী খাদ্য সংকট দেখা দেয়। এই সংকট এড়াতে প্রধানমন্ত্রী লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি খাদ্যশস্য আমদানির নির্দেশ দিয়েছেন। ফলে বিদ্যমান সংকট ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাস্তবায়নে খাদ্যশস্য আমদানি ব্যয় ২ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৮ হাজার ২৭৮ কোটি টাকায় উন্নীত হয়। এ খাতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বরাদ্দ বৃদ্ধি পায় ৫ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা বা ৫২ কোটি ৪২ লাখ মার্কিন ডলার। সূত্র জানায়, আসন্ন অর্থবছরে ডলার সাশ্রয় করতে সরকার চলতি অর্থবছরের চাল আমদানির লক্ষ্যমাত্রা ৯ লাখ মেট্রিক টন থেকে নামিয়ে ৪ লাখ টন করেছে। একইভাবে ৭ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানির লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ৬ লাখ টন কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে চলতি অর্থবছরে চাল ও গম মিলে মোট ১৬ লাখ টন আমদানি থেকে কমিয়ে আগামী অর্থবছর ১১ লাখ টন কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিগত ১৪ জুন পর্যন্ত ১০ লাখ ৫৫ হাজার টন চাল এবং ৩৪ লাখ ৪০ হাজার টন গম আমদানি করা হয়েছে। তবে আগামী অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেশি খাদ্যশস্য সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ১৭ লাখ ৩৫ হাজার মেট্রিক টন থেকে বাড়িয়ে চাল কেনা হবে ১৯ লাখ ৬১ হাজার মেট্রিক টন। আর গম কেনা এক লাখ মেট্রিক টন। অভ্যন্তরীণ পর্যায় থেকে চাল ও গম কেনার জন্য আগামী অর্থবছরে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৯ হাজার ১০০ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ রয়েছে ৭ হাজার ২০৭ কোটি টাকা। সূত্র আরো জানায়, বিগত ১৪ জুন পর্যন্ত চাল আমদানি হয়েছে ১০ লাখ ৫৫ হাজার টন এবং গম ৩৪ লাখ ৪০ হাজার টন। একই সময়ে দেশের অভ্যন্তরীণ পর্যায় থেকে ৫ লাখ ২৩ হাজার ৭৫ মেট্রিক টন চাল এবং ৮৬ হাজার ৩৮৫ টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। সাধারণত সরকার চাল ও গম সংগ্রহ করে সামাজিক নিরাপত্তার বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে তা বিতরণ করে। আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে চাল ও গম বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা কমানো হয়েছে। চলতি অর্থবছরে চাল ও গম মিলে ২ হাজার ৩ মেট্রিক টন বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা থেকে কমিয়ে আগামী অর্থবছরের জন্য ১ হাজার ৯২৩ মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে। মূলত খাদ্যশস্য সংগ্রহে এক ধরনের ব্যালেন্স করা হয়। যেমন চলতি অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ পর্যায় থেকে কম কেনাকাটা করা হয়েছে। কিন্তু খাদ্যশস্য আমদানির পরিমাণ ছিল বেশি। আবার আগামী অর্থবছরে আমদানি কমানো হলেও অভ্যন্তরীণ পর্যায়ে সংগ্রহ বেশি পরিমাণ করা হবে। তবে কৃষক যেন ন্যায্যমূল্য পায় সেজন্য প্রতি কেজি চালের মূল্য ৪৪ টাকা ধরা হয়। কারণ কৃষক মূল্য কম পেলে সরকারকে ধান ও চাল দিতে আগ্রহবোধ করবে না। এদিকে খাদ্যশস্য কম আমদানি প্রসঙ্গে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানান, দেশে আমন ও বোরো ধানের উৎপাদন ভালো হয়েছে। এরপরও খাদ্যশস্যের চাহিদা বৃদ্ধি পেলে তা আগামী সংশোধিত বাজেটে বরাদ্দ বাড়ানো যাবে। এ ছাড়া অন্যান্য বছর কষ্ট করতে হলেও অভ্যন্তরীণ সংগ্রহের ক্ষেত্রে এ বছর কষ্ট করতে হচ্ছে না। কারণ  অভ্যন্তরীণ সংগ্রহের পরিস্থিতি ভালো।