ঢাকা ১১:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

ট্রেনে উঠতে গিয়ে বাবার সামনে প্রাণ গেলো বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রের

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৩:৩০:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ১৮৪ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ নাটোরের লালপুর উপজেলায় ট্রেনে উঠতে গিয়ে নিচে কাটা পড়ে ইমতিয়াজ আলী (২১) নামের এক বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে ৯টার দিকে উপজেলার আব্দুলপুর জংশন স্টেশনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ইমতিয়াজ পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুর এলাকার ইসাহাক আলীর ছেলে। তিনি রাজশাহী বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ষষ্ঠ সেমিস্টারের ছাত্র ছিলেন।

আব্দুলপুর জংশন স্টেশনের মাস্টার জিয়াউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বজনদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, সকাল ৭টার দিকে কমিউটার ট্রেনে ঈশ্বরদী থেকে বাবা ইসাহাক আলীকে সঙ্গে নিয়ে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছিলেন ইমতিয়াজ আলী। সকাল পৌনে ৯টার দিকে ট্রেনটি জংশন স্টেশনে পৌঁছায়।

স্টেশনমাস্টার আরও বলেন, নাশতার জন্য স্টেশন সংলগ্ন হোটেলে যান বাবা ইসাহাক আলী ও ছেলে ইমতিয়াজ। নাশতা শেষ করতেই ট্রেন ছেড়ে দেয়। দৌড়ে চলন্ত ট্রেনে উঠতে গিয়ে পা ফসকে চাকার নিচে পড়ে যান ইমতিয়াজ। বাবার চোখের সামনে ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যান তিনি। রেলওয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানা পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

এবিসির বিশ্লেষণ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে যেভাবে ফাটল

ট্রেনে উঠতে গিয়ে বাবার সামনে প্রাণ গেলো বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রের

আপডেট টাইম : ০৩:৩০:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২

হাওর বার্তা ডেস্কঃ নাটোরের লালপুর উপজেলায় ট্রেনে উঠতে গিয়ে নিচে কাটা পড়ে ইমতিয়াজ আলী (২১) নামের এক বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে ৯টার দিকে উপজেলার আব্দুলপুর জংশন স্টেশনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ইমতিয়াজ পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুর এলাকার ইসাহাক আলীর ছেলে। তিনি রাজশাহী বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ষষ্ঠ সেমিস্টারের ছাত্র ছিলেন।

আব্দুলপুর জংশন স্টেশনের মাস্টার জিয়াউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বজনদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, সকাল ৭টার দিকে কমিউটার ট্রেনে ঈশ্বরদী থেকে বাবা ইসাহাক আলীকে সঙ্গে নিয়ে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছিলেন ইমতিয়াজ আলী। সকাল পৌনে ৯টার দিকে ট্রেনটি জংশন স্টেশনে পৌঁছায়।

স্টেশনমাস্টার আরও বলেন, নাশতার জন্য স্টেশন সংলগ্ন হোটেলে যান বাবা ইসাহাক আলী ও ছেলে ইমতিয়াজ। নাশতা শেষ করতেই ট্রেন ছেড়ে দেয়। দৌড়ে চলন্ত ট্রেনে উঠতে গিয়ে পা ফসকে চাকার নিচে পড়ে যান ইমতিয়াজ। বাবার চোখের সামনে ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যান তিনি। রেলওয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানা পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে।