হাওর বার্তা ডেস্কঃ মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।
০৭ নভেম্বর ২০২১, রোববার। ২২ কার্তিক ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।
ঘটনা
১৬৫৯- ফ্রান্স ও স্পেনের মধ্যে ঐতিহাসিক পাইরনসিস শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৮২৩- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চম প্রেসিডেন্ট জেমস মনরো গুরুত্বপূর্ণ একটি মতবাদ ঘোষণা করেন।
১৯২৪- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আর্জেন্টিনার বুয়েনস আয়ার্সে উপস্থিত হন।
১৯৯০- মেরি রবিনসন আইরিশ প্রজাতন্ত্রের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত।
১৯৯৬- ভারতের অন্ধ্র প্রদেশে সাইক্লোনে আড়াই হাজার লোকের প্রাণহানি ঘটে।
জন্ম
১৮৫৮- ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী বিপিন চন্দ্র পাল।
১৮৬৭- নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ মারি ক্যুরি।
১৮৮৮- ভারতীয় নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থ বিজ্ঞানী স্যার চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রমন।
১৯৩১- বাঙালি চিত্রশিল্পী আমিনুল ইসলাম।
১৯৫৪- ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা কমল হাসান।
১৯৭১- ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।
মৃত্যু
১৮৬২- মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর।
১৯২৩- বাঙালি রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক এবং লেখক অশ্বিনীকুমার দত্ত।
১৯৭৫- বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা, ও প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক খালেদ মোশাররফ।
১৯৭৫- বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার এ.টি.এম. হায়দার। পুরো নাম আবু তাহের মোহাম্মদ হায়দার। জন্ম ১২ জানুয়ারি, ১৯৪২। তিনি ছিলেন একজন বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা। যিনি প্রথমে দুই নং সেক্টরের সহ-অধিনায়ক ও পরে সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন। একজন গেরিলা কমান্ডার হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অভূতপূর্ব অবদান রাখার জন্য তিনি বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত হন।
২০১৯- বাঙালি কবি, লেখিকা এবং শিক্ষাবিদ নবনীতা দেবসেন।
দিবস
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস, বাংলাদেশ