ঢাকা ১১:৫৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দাদি-নাতির প্রেম, অবশেষে বিয়ে

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৮:১৮:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ১৬৬ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ৫৫ বছর বয়সী দাদির সঙ্গে ২০ বছর বয়সী প্রতিবেশী নাতির সঙ্গে বিয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামের ৫৫ বছর বয়সী দাদির স্বামী ৫ বছর পূর্বে মারা যাওয়ার পর একই গ্রামের প্রতিবেশী আব্দুর রশিদের পুত্র ফারুক মিয়া (২০) এর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে বৃহস্পতিবার ২ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে তাদেরকে অন্তরঙ্গ অবস্থায় ওই মহিলার ছেলে এনামুল হক হাতেনাতে ধরে ফেলেন। পরে এনামুল এলাকার লোকজন ডেকে বিষয়টি জানান। পরদিন শুক্রবার ৩ সেপ্টেম্বর বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সালিশে বসে নাতি ফারুক হোসেনের সাথে দাদি শিরিন আক্তারের বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। ওই সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে সোমবার রাতে দাদির সাথে নাতির বিয়ে রেজিস্ট্রি সম্পন্ন হয়।

 

বড়হিত ইউপি সদস্য খাইরুল ইসলাম জানান, নওপাড়া গ্রামের এনামুল হক এর বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে প্রতিবেশী ফারুকের সাথে তার মায়ের অবৈধ প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে রাতের বেলায় হাতে নাতে ধরা পরার পর দুইজনের সম্মতিতে কাজীর মাধ্যমে তাদের বিয়ে দেওয়া হয়। নাতির সঙ্গে দাদির বিয়ের পর এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করা হয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

দাদি-নাতির প্রেম, অবশেষে বিয়ে

আপডেট টাইম : ০৮:১৮:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ৫৫ বছর বয়সী দাদির সঙ্গে ২০ বছর বয়সী প্রতিবেশী নাতির সঙ্গে বিয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামের ৫৫ বছর বয়সী দাদির স্বামী ৫ বছর পূর্বে মারা যাওয়ার পর একই গ্রামের প্রতিবেশী আব্দুর রশিদের পুত্র ফারুক মিয়া (২০) এর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে বৃহস্পতিবার ২ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে তাদেরকে অন্তরঙ্গ অবস্থায় ওই মহিলার ছেলে এনামুল হক হাতেনাতে ধরে ফেলেন। পরে এনামুল এলাকার লোকজন ডেকে বিষয়টি জানান। পরদিন শুক্রবার ৩ সেপ্টেম্বর বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সালিশে বসে নাতি ফারুক হোসেনের সাথে দাদি শিরিন আক্তারের বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। ওই সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে সোমবার রাতে দাদির সাথে নাতির বিয়ে রেজিস্ট্রি সম্পন্ন হয়।

 

বড়হিত ইউপি সদস্য খাইরুল ইসলাম জানান, নওপাড়া গ্রামের এনামুল হক এর বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে প্রতিবেশী ফারুকের সাথে তার মায়ের অবৈধ প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে রাতের বেলায় হাতে নাতে ধরা পরার পর দুইজনের সম্মতিতে কাজীর মাধ্যমে তাদের বিয়ে দেওয়া হয়। নাতির সঙ্গে দাদির বিয়ের পর এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করা হয়।