দেশ ও জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হলে আগে নিজেদের পরিবর্তন হতে হবে। সেক্ষেত্রে প্রত্যেককে জিয়াউর রহমানের মতো হয়ে উঠতে হবে। সেক্ষেত্রে যদি ভুল করেন তাহলে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিকল্পধারার সভাপতি প্রফেসর ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বেলা ৩ টায় রাজধানীর রমনাস্থ ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করে বিএনপি। এতে দর্শকের আসনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। অনুষ্ঠানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান সভাপতিত্ব করেন।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিকল্পধারার সভাপতি প্রফেসর ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশ ও জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হলে আগে নিজেদের পরিবর্তন হতে হবে। সেক্ষেত্রে প্রত্যেককে জিয়াউর রহমানের মতো হয়ে উঠতে হবে। সেক্ষেত্রে যদি ভুল করেন তাহলে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করবেন না। জাতীয়তাবাদী শক্তির সঙ্গে আর কেউ থাকুক আর না থাকুক আমি জাতীয়তাবাদী শক্তির সঙ্গে আছি এবং থাকবো।
তিনি আরো বলেন, জিয়া ছিলেন এদেশের রাখাল রাজা। তিনি ঘরে বসে বক্তব্য দিয়ে দেশ স্বাধীন করেননি। যুদ্ধ করেই দেশ স্বাধীন করেছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। আমাদের অপরাধ হল আমরা তার কাজকর্মকে মানুষের সামনে তুলে ধরতে পারিনি। এতে জিয়ার কেনোরকম কোনো ক্ষতি হয়নি ক্ষতি হয়েছে আমাদের। এসময় তিনি বিএনপি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, দুই দিনের জন্য জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করা ভুল ও আত্মহত্যার শামিল। দলকে ভালোবাসতে হবে।
ইতিমধ্যে সভায় বিশিষ্টজনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাবেক অধ্যাপক জিন্নাতুন্নেছা তাহমিনা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর খন্দকার মোস্তাহিদুর রহমান, কবি এরশাদ মজুমদার প্রমুখ।
এছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুল মান্নান, শওকত মাহমুদ, অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাহাজাহান, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, যুববিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হাববিবুর রহমান হাবীব, ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সাঈদ খান খোকন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এড. আবদুস সালাম, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজীজ উলফাত, স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র মনির হোসেন, মহিলা দলের সভাপতি নূরে আরা সাফা, সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, নিবার্হী কমিটির সদস্য রেহেনা আক্তার রানু, সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া, নিলুফার চৌধূরী মনি, হেলেন জেরিন খান, শাম্মি আক্তার, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মো. আকরামুল হাসানসহ দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতারা।
২০ দলীয় জোটের মধ্যে কল্যাণ পার্টির সভাপতি মে. জে. (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এনপিপির ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ডেমোক্রেটিক লীগ-এর সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, ন্যাপ মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূইয়া, কল্যাণ পার্টির মহাসচিব আমিনুর রহমান, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের মহাসচিব মহিউদ্দীন আকরাম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক সাঈদ আহমেদ উপস্থিত রয়েছেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বেলা ৩ টায় রাজধানীর রমনাস্থ ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করে বিএনপি। এতে দর্শকের আসনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। অনুষ্ঠানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান সভাপতিত্ব করেন।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিকল্পধারার সভাপতি প্রফেসর ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশ ও জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হলে আগে নিজেদের পরিবর্তন হতে হবে। সেক্ষেত্রে প্রত্যেককে জিয়াউর রহমানের মতো হয়ে উঠতে হবে। সেক্ষেত্রে যদি ভুল করেন তাহলে ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করবেন না। জাতীয়তাবাদী শক্তির সঙ্গে আর কেউ থাকুক আর না থাকুক আমি জাতীয়তাবাদী শক্তির সঙ্গে আছি এবং থাকবো।
তিনি আরো বলেন, জিয়া ছিলেন এদেশের রাখাল রাজা। তিনি ঘরে বসে বক্তব্য দিয়ে দেশ স্বাধীন করেননি। যুদ্ধ করেই দেশ স্বাধীন করেছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। আমাদের অপরাধ হল আমরা তার কাজকর্মকে মানুষের সামনে তুলে ধরতে পারিনি। এতে জিয়ার কেনোরকম কোনো ক্ষতি হয়নি ক্ষতি হয়েছে আমাদের। এসময় তিনি বিএনপি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, দুই দিনের জন্য জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করা ভুল ও আত্মহত্যার শামিল। দলকে ভালোবাসতে হবে।
ইতিমধ্যে সভায় বিশিষ্টজনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাবেক অধ্যাপক জিন্নাতুন্নেছা তাহমিনা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর খন্দকার মোস্তাহিদুর রহমান, কবি এরশাদ মজুমদার প্রমুখ।
এছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুল মান্নান, শওকত মাহমুদ, অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাহাজাহান, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, যুববিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হাববিবুর রহমান হাবীব, ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সাঈদ খান খোকন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এড. আবদুস সালাম, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজীজ উলফাত, স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র মনির হোসেন, মহিলা দলের সভাপতি নূরে আরা সাফা, সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, নিবার্হী কমিটির সদস্য রেহেনা আক্তার রানু, সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া, নিলুফার চৌধূরী মনি, হেলেন জেরিন খান, শাম্মি আক্তার, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মো. আকরামুল হাসানসহ দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতারা।
২০ দলীয় জোটের মধ্যে কল্যাণ পার্টির সভাপতি মে. জে. (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এনপিপির ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ডেমোক্রেটিক লীগ-এর সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, ন্যাপ মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূইয়া, কল্যাণ পার্টির মহাসচিব আমিনুর রহমান, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের মহাসচিব মহিউদ্দীন আকরাম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক সাঈদ আহমেদ উপস্থিত রয়েছেন।