বিএনপি কখনো ভারতবিরোধী রাজনীতি করেনি, করছে না, করবেও না। বিএনপি দেশের স্বার্থে কাজ করে। এটাকে ভারত বিরোধিতা বলা যাবে না বলে মন্তব্য করেছে দলটি। তিনি বলেন, মোদির বাংলাদেশ সফরে আলিঙ্গন-অভ্যর্থনা দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ ও বিএনপি প্রস্তত। আমি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে তাকে স্বাগত জানাই। আশা করি মোদির বাংলাদেশ সফরে অমীমাংসিত ইস্যু সমাধান হবে। বিশেষ করে তিস্তার সমস্যা। সীমান্ত হত্যা আরও কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। ইতোমধ্যে স্থলসীমান্ত চুক্তি বিল পাসকে বিএনপি স্বাগত জানিয়েছে।’
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সস্পর্ক উন্নয়নের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ভারত সরকার বলে আসছে তারা কোনো বিশেষ দলকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। তারা বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে। সেটার প্রতিফলন হচ্ছে, হবে।
বিএনপি এই মুখপাত্র বলেন, ভারতে নির্বাচনী গণতন্ত্রের ভাল চর্চা হয়। এত বড় একটি দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশে নিবার্চন হয়। মোদি চাইবেন প্রতিবেশী দেশেও জনগণ সুষ্ঠুভাবে গণতন্ত্রের চর্চা করুক। এছাড়া ইউরোপ, আমেরিকার রাষ্ট্রপ্রধানরা যে দেশে যান তারাও চান সে দেশে গণতান্ত্রের চর্চা হউক। এতে তারা কমফোর্ট ফিল (স্বস্তি অনুভব) করেন।
মোদির সঙ্গে খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি মোদির রাষ্ট্রীয় সফর, নিরাপত্তাজনিত কারণে আগে থেকে সফরসূচি ঘোষণা করা হয় না। সুতরাং এ বিষয়ে কিছু বলছি না।
সাক্ষাত হলে কি কি বিষয়ে আলোচনা হতে পারে জানতে চাইলে রিপন বলেন, ‘ দুই দেশের রাষ্ট্রীয় স্বার্থে এটা আগে থেকেই বলা যাচ্ছে না।