ঢাকা ০১:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪, ১২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
তাপমাত্রা ও বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশে ২৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১৯৫ কোটি ডলার ইটনায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ফ্রি চিকিৎসা সেবা ও বস্ত্র বিতরণ প্রবাসে প্রেমিক ও লালমাইয়ে নববধূর আত্মহত্যা, চিরকুটে একই কবরে দাফনের অনুরোধ খুনের চার মাস পর নারীর মরদেহ উদ্ধার কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা হয়নি : রিজওয়ানা হাসান সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন গ্রেফতার নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ভুটানকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ পেট্রাপোল বন্দর পরিদর্শনে অমিত শাহ, বেনাপোলে ভোগান্তি অভিনয়ে সাফল্য পাননি তবুও বিশ্বের সবচেয়ে ধনী অভিনেত্রী!

যেভাবে নতুন বছর উদযাপন করব

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৬:৩৩:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২০
  • ১৯৮ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অপার কৃপায় পবিত্র জুমার মধ্য দিয়ে আমরা নতুন বছরকে স্বাগত জানাব, আলহামদুলিল্লাহ।

যদিও মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে আতঙ্কে রয়েছে বিশ্ববাসী। বিশ্বের প্রায় বেশির ভাগ মানুষ ঘরবন্দী। এরমধ্যে যুক্ত হচ্ছে নতুন বছর ২০২১।

আল্লাহতায়ালার দরবারে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে তিনি যেন নতুন বছরে করোনামুক্ত বিশ্ব দান করেন, আমিন।

আমরা মুসলমানরা সৌর বছরের পাশাপাশি চান্দ্র বছরের মাধ্যমেও বছরের সূচনা করি। এই চান্দ্র পঞ্জিকা শুধু মুসলমান নয় বরং পৃথিবীর অনেক জাতি প্রাচীন যুগে চান্দ্র পঞ্জিকার মাধ্যমেই বছর শুরু করত।

চীনা, হিন্দু এবং পৃথিবীর অনেক জাতিতে এই চান্দ্র পঞ্জিকার রীতি ছিল। ইসলামের পূর্বে আরবদের মাঝে দিনের হিসাব বা বছরের হিসাবের জন্য চান্দ্র পঞ্জিকার প্রচলন ছিল।

যা হোক, বছর আসে আবার ১২ মাস অতিবাহিত হওয়ার পর তা শেষ হয়ে নতুন বছর শুরু হয়।

সাধারণত দেখা যায় নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে লোকেরা হৈ-হুল্লোড় ও ক্রীড়া-কৌতুক আর জাগতিক আনন্দ-উল্লাসের মাঝে অতিবাহিত করে সারা রাত কাটিয়ে দেয়, আর এতে এমন কোন অপকর্ম নেই যা পাশ্চাত্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে না করা হয়।

একজন মুসলমান হিসেবে আমাদেরকে মনে রাখতে হবে যে, থার্টি ফাস্ট নাইট কোনো ইসলামিক সংস্কৃতি নয়। মুসলিম সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে এটি একটি অপসংস্কৃতি।

সে কারণে একজন রুচিশীল ও সচেতন ঈমানদার মুসলমান কখনো থার্টি ফাস্ট নাইট সংস্কৃতি উদযাপন করতে পারে না।

আমরা যারা থার্টি ফাস্ট নাইট মহাধুমধামে সারারাত গানবাজনা করে উদযাপন করি আমরা কি একজন মুসলমান হিসেবে নিজেদের নিয়ে ভেবে দেখেছি? আমরা কি পরকাল নিয়ে চিন্তা করেছি?

একজন প্রকৃত মুসলমান কখনই নতুন বছরকে হৈ-হুল্লোড় আর বেহুদা সময় কাটিয়ে উদযাপন করতে পারে না।

বরং প্রকৃত মুসলমান নতুর বছর উপলক্ষ্যে রাতে উঠে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে ক্রন্দনরত হয়ে দোয়া করবে। সাধ্য অনুযায়ী সৃষ্টির সেবা সহ বিভিন্ন মহৎ কাজে নিজেকে নিয়োজিত করবে।

আসলে আমরা এটি ভেবে দেখি না যে, জীবন থেকে একটি বছরের সমাপ্তি ঘটছে আর প্রবেশ করছি নতুন বছরে, যেখানে আমার করণীয় হল সৃষ্টিকর্তার দরবারে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন, নিজের ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা, নতুন বছর যেন সর্বদিক থেকে মঙ্গলময় হয় সেই দোয়া করা।

অথচ তা না করে আমরা সব ধরণের বৃথা কার্যকলাপ এবং অপকর্ম করে নতুন বছরকে স্বাগত জানাচ্ছি।
নববর্ষের মতো সময়ের একটি এহেন গুরুত্বপূর্ণ পর্বে এমন কোনো কাজ করা সমীচীন হবে না, যা আমাদের আমলনামা বা জীবনপঞ্জিকে কলঙ্কিত করবে।

যেভাবে হজরত আলি (রা.) বলেছিলেন: তুমি রাতের আঁধারে এমন কোনো কাজ কোরো না, যার কারণে তোমাকে দিনের আলোয় মুখ লুকাতে হবে।

আসলে আজ পৃথিবীর সংখ্যাগরিষ্ঠ শ্রেণির ধর্মের চোখ অন্ধ হয়ে গিয়েছে, তাই তাদের দৃষ্টি সেখানে পৌঁছা সম্ভব নয় যেখানে একজন মুমিনের দৃষ্টি পৌঁছে।

একজন মুমিনের মহিমা হল এই সব বৃথা কার্যকলাপ এড়িয়ে চলা, বরং আত্মজিজ্ঞাসা করা যে, আমাদের জীবনে একটি বছর এসেছে এবং চলে গেছে, এই বছরটি আমাদের কী দিয়ে গেল বা কি নিয়ে গেল আর আমরা কি পেলাম আর কি হারালাম?

একজন মুমিন এটাই দেখবে যে, জাগতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এ বছর সে কী হারিয়েছে আর কি পেয়েছে? তার জাগতিক অবস্থা বা বৈষয়িক অবস্থায় কি ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে।

সে বিগত বছরে কি কি পুণ্যকর্ম করেছে আর এবছর যেন আরো বেশি পুণ্যকর্ম করতে পারে সেই চেষ্টায় সে নতুন বছরকে বরণ করবে তাহাজ্জুদ নামাজ এবং বিশেষ ইবাদত বন্দেগীর মাধ্যমে।

আমাদের দুর্বলতার জন্য মহান আল্লাহপাকের দরবারে এই দোয়া করতে হবে, হে আল্লাহ! আমাদের আগত বছর যেন বিগত বছরের ন্যায় আধ্যাত্মিকতার ক্ষেত্রে দুর্বল না হয় বরং আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ ও পদচারণা যেন তোমার সন্তুষ্টির লক্ষ্যে হয়।

আমাদের প্রতিটি দিন যেন বিশ্বনবী হজরত মোহাম্মদের (সা.) আদর্শে অতিবাহিত দিন হয়। আমরা যেন পবিত্র কোরআন এবং প্রকৃত ইসলামের শিক্ষানুসারে জীবন পরিচালনা করতে পারি।

এই দোয়া যদি আমাদের হয় আর আমরা যদি নববর্ষের সূচনায় আত্মজিজ্ঞাসা, আত্মবিশ্লেষণ করি তাহলে আমাদের পরিণতি অবশ্যই শুভ হবে।

হজরত ইমাম আবু হানিফার (রহ.) দাদা তার পিতাকে পারস্যের নওরোজের দিন অর্থাৎ নববর্ষের দিন হজরত আলীর (রা.) কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন এবং কিছু হাদিয়া পেশ করেছিলেন।

তখন হজরত আলী (রা.) বললেন, ‘নওরোজুনা কুল্লা ইয়াওম’ মুমিনের প্রতিটি দিনই তো নববর্ষ। অর্থাৎ মুমিন প্রতিদিনই তার আমলের হিসাব নিকাশ করবে এবং নবউদ্যোমে আখেরাতের পাথেয় সংগ্রহ করবে।

আমাদের বছর যদি শুরু হয় উত্তম কাজ আর রাতজাগা ইবাদতের মধ্য দিয়ে তবেই না নতুন বছর সারা বিশ্বের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।

আল্লাহতায়ালার কাছে আমাদের সবিনয় প্রার্থনা হে আল্লাহ্! নতুন বছরে তুমি আমাদের জন্য অগণিত কল্যাণ বয়ে আন।

প্রতিটি পরিবার, সমাজ এবং বিশ্বকে শান্তিময় করে দাও আর মহামারী করোনা থেকে বিশ্ববাসীকে রক্ষা কর, আমিন।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

তাপমাত্রা ও বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

যেভাবে নতুন বছর উদযাপন করব

আপডেট টাইম : ০৬:৩৩:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অপার কৃপায় পবিত্র জুমার মধ্য দিয়ে আমরা নতুন বছরকে স্বাগত জানাব, আলহামদুলিল্লাহ।

যদিও মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে আতঙ্কে রয়েছে বিশ্ববাসী। বিশ্বের প্রায় বেশির ভাগ মানুষ ঘরবন্দী। এরমধ্যে যুক্ত হচ্ছে নতুন বছর ২০২১।

আল্লাহতায়ালার দরবারে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে তিনি যেন নতুন বছরে করোনামুক্ত বিশ্ব দান করেন, আমিন।

আমরা মুসলমানরা সৌর বছরের পাশাপাশি চান্দ্র বছরের মাধ্যমেও বছরের সূচনা করি। এই চান্দ্র পঞ্জিকা শুধু মুসলমান নয় বরং পৃথিবীর অনেক জাতি প্রাচীন যুগে চান্দ্র পঞ্জিকার মাধ্যমেই বছর শুরু করত।

চীনা, হিন্দু এবং পৃথিবীর অনেক জাতিতে এই চান্দ্র পঞ্জিকার রীতি ছিল। ইসলামের পূর্বে আরবদের মাঝে দিনের হিসাব বা বছরের হিসাবের জন্য চান্দ্র পঞ্জিকার প্রচলন ছিল।

যা হোক, বছর আসে আবার ১২ মাস অতিবাহিত হওয়ার পর তা শেষ হয়ে নতুন বছর শুরু হয়।

সাধারণত দেখা যায় নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে লোকেরা হৈ-হুল্লোড় ও ক্রীড়া-কৌতুক আর জাগতিক আনন্দ-উল্লাসের মাঝে অতিবাহিত করে সারা রাত কাটিয়ে দেয়, আর এতে এমন কোন অপকর্ম নেই যা পাশ্চাত্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে না করা হয়।

একজন মুসলমান হিসেবে আমাদেরকে মনে রাখতে হবে যে, থার্টি ফাস্ট নাইট কোনো ইসলামিক সংস্কৃতি নয়। মুসলিম সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে এটি একটি অপসংস্কৃতি।

সে কারণে একজন রুচিশীল ও সচেতন ঈমানদার মুসলমান কখনো থার্টি ফাস্ট নাইট সংস্কৃতি উদযাপন করতে পারে না।

আমরা যারা থার্টি ফাস্ট নাইট মহাধুমধামে সারারাত গানবাজনা করে উদযাপন করি আমরা কি একজন মুসলমান হিসেবে নিজেদের নিয়ে ভেবে দেখেছি? আমরা কি পরকাল নিয়ে চিন্তা করেছি?

একজন প্রকৃত মুসলমান কখনই নতুন বছরকে হৈ-হুল্লোড় আর বেহুদা সময় কাটিয়ে উদযাপন করতে পারে না।

বরং প্রকৃত মুসলমান নতুর বছর উপলক্ষ্যে রাতে উঠে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করে আল্লাহর দরবারে ক্রন্দনরত হয়ে দোয়া করবে। সাধ্য অনুযায়ী সৃষ্টির সেবা সহ বিভিন্ন মহৎ কাজে নিজেকে নিয়োজিত করবে।

আসলে আমরা এটি ভেবে দেখি না যে, জীবন থেকে একটি বছরের সমাপ্তি ঘটছে আর প্রবেশ করছি নতুন বছরে, যেখানে আমার করণীয় হল সৃষ্টিকর্তার দরবারে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন, নিজের ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা, নতুন বছর যেন সর্বদিক থেকে মঙ্গলময় হয় সেই দোয়া করা।

অথচ তা না করে আমরা সব ধরণের বৃথা কার্যকলাপ এবং অপকর্ম করে নতুন বছরকে স্বাগত জানাচ্ছি।
নববর্ষের মতো সময়ের একটি এহেন গুরুত্বপূর্ণ পর্বে এমন কোনো কাজ করা সমীচীন হবে না, যা আমাদের আমলনামা বা জীবনপঞ্জিকে কলঙ্কিত করবে।

যেভাবে হজরত আলি (রা.) বলেছিলেন: তুমি রাতের আঁধারে এমন কোনো কাজ কোরো না, যার কারণে তোমাকে দিনের আলোয় মুখ লুকাতে হবে।

আসলে আজ পৃথিবীর সংখ্যাগরিষ্ঠ শ্রেণির ধর্মের চোখ অন্ধ হয়ে গিয়েছে, তাই তাদের দৃষ্টি সেখানে পৌঁছা সম্ভব নয় যেখানে একজন মুমিনের দৃষ্টি পৌঁছে।

একজন মুমিনের মহিমা হল এই সব বৃথা কার্যকলাপ এড়িয়ে চলা, বরং আত্মজিজ্ঞাসা করা যে, আমাদের জীবনে একটি বছর এসেছে এবং চলে গেছে, এই বছরটি আমাদের কী দিয়ে গেল বা কি নিয়ে গেল আর আমরা কি পেলাম আর কি হারালাম?

একজন মুমিন এটাই দেখবে যে, জাগতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এ বছর সে কী হারিয়েছে আর কি পেয়েছে? তার জাগতিক অবস্থা বা বৈষয়িক অবস্থায় কি ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে।

সে বিগত বছরে কি কি পুণ্যকর্ম করেছে আর এবছর যেন আরো বেশি পুণ্যকর্ম করতে পারে সেই চেষ্টায় সে নতুন বছরকে বরণ করবে তাহাজ্জুদ নামাজ এবং বিশেষ ইবাদত বন্দেগীর মাধ্যমে।

আমাদের দুর্বলতার জন্য মহান আল্লাহপাকের দরবারে এই দোয়া করতে হবে, হে আল্লাহ! আমাদের আগত বছর যেন বিগত বছরের ন্যায় আধ্যাত্মিকতার ক্ষেত্রে দুর্বল না হয় বরং আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ ও পদচারণা যেন তোমার সন্তুষ্টির লক্ষ্যে হয়।

আমাদের প্রতিটি দিন যেন বিশ্বনবী হজরত মোহাম্মদের (সা.) আদর্শে অতিবাহিত দিন হয়। আমরা যেন পবিত্র কোরআন এবং প্রকৃত ইসলামের শিক্ষানুসারে জীবন পরিচালনা করতে পারি।

এই দোয়া যদি আমাদের হয় আর আমরা যদি নববর্ষের সূচনায় আত্মজিজ্ঞাসা, আত্মবিশ্লেষণ করি তাহলে আমাদের পরিণতি অবশ্যই শুভ হবে।

হজরত ইমাম আবু হানিফার (রহ.) দাদা তার পিতাকে পারস্যের নওরোজের দিন অর্থাৎ নববর্ষের দিন হজরত আলীর (রা.) কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন এবং কিছু হাদিয়া পেশ করেছিলেন।

তখন হজরত আলী (রা.) বললেন, ‘নওরোজুনা কুল্লা ইয়াওম’ মুমিনের প্রতিটি দিনই তো নববর্ষ। অর্থাৎ মুমিন প্রতিদিনই তার আমলের হিসাব নিকাশ করবে এবং নবউদ্যোমে আখেরাতের পাথেয় সংগ্রহ করবে।

আমাদের বছর যদি শুরু হয় উত্তম কাজ আর রাতজাগা ইবাদতের মধ্য দিয়ে তবেই না নতুন বছর সারা বিশ্বের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।

আল্লাহতায়ালার কাছে আমাদের সবিনয় প্রার্থনা হে আল্লাহ্! নতুন বছরে তুমি আমাদের জন্য অগণিত কল্যাণ বয়ে আন।

প্রতিটি পরিবার, সমাজ এবং বিশ্বকে শান্তিময় করে দাও আর মহামারী করোনা থেকে বিশ্ববাসীকে রক্ষা কর, আমিন।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট