ঢাকা ০৩:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আ.লীগের তৃণমূলে প্রশ্ন ২৫ পৌরসভায় প্রার্থী চূড়ান্ত

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:০৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ নভেম্বর ২০২০
  • ১৬১ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ স্থানীয় ও জাতীয় উপ-নির্বাচনগুলোতে এখন বিএনপি প্রার্থী দেয় নামকাওয়াস্তে। নির্বাচনে অংশ গ্রহণের জন্যই কার্যত দলটি ভোট করে থাকে। ফলে স্থানীয় নির্বাচনগুলোতে প্রতিদ্ব›িদ্বতা হয়ে থাকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বিদ্রোহী প্রার্থীদের মধ্যে। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলটির প্রার্থী বাছাই নিয়ে তৃর্ণমূলে অসন্তোষের সৃষ্টি হচ্ছে। বঞ্ছিত নেতাদের অভিযোগ সুকৌশলে সিন্ডিকেট করে প্রার্থী বাছাই করা হচ্ছে।

আসন্ন পৌরসভা নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তৃণমূল সংগঠনে। দলীয় মনোনয়ন পেতে টাকার লেনদেন, এমপি-মন্ত্রীদের প্রভাব, জেলা-উপজেলা-পৌর আওয়ামী লীগের নেতাদের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে নানা প্রশ্ন ও মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। ফলে এ মাসের শেষে ২৫টি পৌরসভা নির্বাচনে অনেককেই বিদ্রোহী প্রার্থী হবেন বলে জানা গেছে।

জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ বলেন, আমরা জনপ্রিয়, গ্রহণযোগ্য এবং দলের জন্য নিবেদিত ও ত্যাগী নেতাদের মনোনয়ন দিয়েছি। ২৫টি পৌরসভার মধ্যে হয়তো দু-চারটাতে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকবে। তাদের বিরুদ্ধে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

গতকাল প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে দলের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় ২৫ পৌরসভায় দলীয় মেয়রপ্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা বলেছেন, প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে জনপ্রিয়, গ্রহণযোগ্যদের প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে কেউ বিদ্রোহী হলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এদিকে এবার দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে এবার নানা উদ্যোগ নিয়েছিল কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। প্রার্থীদের ছড়াছড়ি রুখতে তৃণমূল সংগঠনের রেজুলেশন ছাড়া কেউ মনোনয়ন ফরম কিনতে পারেননি। কিন্তু রেজুলেশন করে কেন্দ্রে নাম পাঠাতে বড় ধরণের ঘাপলা করেছেন উপজেলা ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা। টাকার বিনিময়ে অজনপ্রিয় প্রার্থীর নাম পাঠানো, প্রার্থীর নাম বাদ দেয়া, উপজেলা সংগঠনের পাঠানো নাম জেলা নেতারা কেটে নতুন নাম কেন্দ্রে পাঠানো, স্থানীয় এমপি ও মন্ত্রী যাদের নাম বলে দিয়েছেন সেই নামের বাইরে কারো নাম না পাঠানোসহ নানা অনিয়ম হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিতরা। মনোনয়ন বঞ্ছিত প্রার্থীদের অভিযোগ মূলত মন্ত্রী এমপি ও সিনিয়র নেতারা সিন্ডিকেট করে প্রার্থী বাছাই করেছেন। তৃর্ণমূলের নিবেদিনপ্রাণ পরীক্ষিত নেতাদের কখনোই সামনে আসতে দেয়া হচ্ছে না। সুকৌশলে তাদের পিছনে রাখা হচ্ছে।

এদিকে তৃণমূলের সমর্থনের কথা উল্লেখ করে মেয়রপ্রার্থী হিসেবে জেলায় শুধু নিজের নাম পাঠিয়েছিলেন বরগুনার বেতাগী পৌরসভার বর্তমান মেয়র উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গোলাম কবির। জেলা নেতারা তা গ্রহণ না করলে পরে নিজের নামের সঙ্গে জাহিদ হোসেন এবং হাবিবুর রহমান পান্নার নাম যোগ করে আবারও পাঠান। কিন্তু তালিকায় তার শক্ত প্রতিদ্ব›দ্বী উপজেলা যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহমুদুল হাসান মহসিনের নাম বাদ দিয়েছেন। জানতে চাইলে মহসিন বলেন, যিনি মেয়র তিনিই উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি। তৃণমূলের সমর্থনের কথা বলে পাঠানো তালিকায় প্রেরক হিসেবে স্বাক্ষরও করেছেন তিনি।

এবার প্রতিটি পৌরসভায় গড়ে চারজনের বেশি মনোনয়নপ্রত্যাশী দলীয় ফরম কিনেছেন। প্রতিবার বিদ্রোহীদের কঠোর শাস্তি দেয়া হবে বলে আওয়ামী লীগ হুশিয়ারি দিলে পরবর্তীতে কোন পদক্ষেপ নেয়নি। তাই এবার বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা বেশি হতে পারে। এছাড়া বিএনপির প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা না থাকায় নিজ দলের প্রার্থীদের সাথেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের প্রতিদ্ব›িদ্বতা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

স¤প্রতি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, বিদ্রোহী প্রার্থীদের জন্য একটা বার্তা যাচ্ছে। দলের নিয়ম যারা মানবেন না তারা কেউই পার পাবেন না। প্রত্যেককে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশনের মধ্যে পড়তে হবে, এ মেসেজটা আমরা দিয়ে যাচ্ছি, জেলা পর্যায়েও পরিবর্তন আনা হয়েছে একই কারণে।

মনোনয়ন পেলেন যারা: ২৫ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী হলেন পঞ্চগড় পৌরসভায় জাকিয়া খাতুন, ঠাকুরগাঁও পীরগঞ্জে কশিরুল আলম, দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে খাজা মইন উদ্দীন, রংপুরের বদরগঞ্জে আহাসানুল হক চৌধুরী, কুড়িগ্রামে পৌরসভায় কাজিউল ইসলাম।

রাজশাহীর পুঠিয়া পৌরসভায় রবিউল ইসলাম, কাটাখালী পৌরসভায় আব্বাস আলী, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে মনির আক্তার খান তরু লোদী, পাবনার চাটমোহরে সাখাওয়াত হোসেন সাখো, কুষ্টিয়ার খোকসায় আল মাছুম মুর্শেদ, খুলনার চালনায় সনত কুমার বিশ্বাস এবং চুয়াডাঙ্গা পৌরসভায় রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার মনোনয়ন পেয়েছেন।

বরগুনা জেলার বেতাগীতে এ বি এম গোলাম কবির, পটুয়াখালীর কুয়াকাটাতে আ. বারেক মোল্লা, বরিশালের উজিপুরে গিয়াস উদ্দিন বেপারী, বাকেরগঞ্জে লোকমান হোসেন ডাকুয়া, মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রমজান আলী, ধামরাইয়ে গোলাম কবির, গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভায় আনিছুর রহমানকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

ময়মনসিংহের গফরগাঁও পৌরসভায় এস.এম. ইকবাল হোসেন (সুমন), নেত্রকোনার মদনে আব্দুল হান্নান তালুকদার, সুনামগঞ্জের দীরাইয়ে বিশ্বজিত রায়, মৌলভীবাজারের বড়লেখা পৌরসভায় আবুল ইমাম মো. কামরান চৌধুরী, হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে মাসুদউজ্জামান মাসুক এবং চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড পৌরসভায় বদিউল আলমকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

আ.লীগের তৃণমূলে প্রশ্ন ২৫ পৌরসভায় প্রার্থী চূড়ান্ত

আপডেট টাইম : ১০:০৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ নভেম্বর ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ স্থানীয় ও জাতীয় উপ-নির্বাচনগুলোতে এখন বিএনপি প্রার্থী দেয় নামকাওয়াস্তে। নির্বাচনে অংশ গ্রহণের জন্যই কার্যত দলটি ভোট করে থাকে। ফলে স্থানীয় নির্বাচনগুলোতে প্রতিদ্ব›িদ্বতা হয়ে থাকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বিদ্রোহী প্রার্থীদের মধ্যে। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলটির প্রার্থী বাছাই নিয়ে তৃর্ণমূলে অসন্তোষের সৃষ্টি হচ্ছে। বঞ্ছিত নেতাদের অভিযোগ সুকৌশলে সিন্ডিকেট করে প্রার্থী বাছাই করা হচ্ছে।

আসন্ন পৌরসভা নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তৃণমূল সংগঠনে। দলীয় মনোনয়ন পেতে টাকার লেনদেন, এমপি-মন্ত্রীদের প্রভাব, জেলা-উপজেলা-পৌর আওয়ামী লীগের নেতাদের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে নানা প্রশ্ন ও মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। ফলে এ মাসের শেষে ২৫টি পৌরসভা নির্বাচনে অনেককেই বিদ্রোহী প্রার্থী হবেন বলে জানা গেছে।

জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ বলেন, আমরা জনপ্রিয়, গ্রহণযোগ্য এবং দলের জন্য নিবেদিত ও ত্যাগী নেতাদের মনোনয়ন দিয়েছি। ২৫টি পৌরসভার মধ্যে হয়তো দু-চারটাতে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকবে। তাদের বিরুদ্ধে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

গতকাল প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে দলের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় ২৫ পৌরসভায় দলীয় মেয়রপ্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা বলেছেন, প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে জনপ্রিয়, গ্রহণযোগ্যদের প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে কেউ বিদ্রোহী হলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এদিকে এবার দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে এবার নানা উদ্যোগ নিয়েছিল কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। প্রার্থীদের ছড়াছড়ি রুখতে তৃণমূল সংগঠনের রেজুলেশন ছাড়া কেউ মনোনয়ন ফরম কিনতে পারেননি। কিন্তু রেজুলেশন করে কেন্দ্রে নাম পাঠাতে বড় ধরণের ঘাপলা করেছেন উপজেলা ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা। টাকার বিনিময়ে অজনপ্রিয় প্রার্থীর নাম পাঠানো, প্রার্থীর নাম বাদ দেয়া, উপজেলা সংগঠনের পাঠানো নাম জেলা নেতারা কেটে নতুন নাম কেন্দ্রে পাঠানো, স্থানীয় এমপি ও মন্ত্রী যাদের নাম বলে দিয়েছেন সেই নামের বাইরে কারো নাম না পাঠানোসহ নানা অনিয়ম হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিতরা। মনোনয়ন বঞ্ছিত প্রার্থীদের অভিযোগ মূলত মন্ত্রী এমপি ও সিনিয়র নেতারা সিন্ডিকেট করে প্রার্থী বাছাই করেছেন। তৃর্ণমূলের নিবেদিনপ্রাণ পরীক্ষিত নেতাদের কখনোই সামনে আসতে দেয়া হচ্ছে না। সুকৌশলে তাদের পিছনে রাখা হচ্ছে।

এদিকে তৃণমূলের সমর্থনের কথা উল্লেখ করে মেয়রপ্রার্থী হিসেবে জেলায় শুধু নিজের নাম পাঠিয়েছিলেন বরগুনার বেতাগী পৌরসভার বর্তমান মেয়র উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গোলাম কবির। জেলা নেতারা তা গ্রহণ না করলে পরে নিজের নামের সঙ্গে জাহিদ হোসেন এবং হাবিবুর রহমান পান্নার নাম যোগ করে আবারও পাঠান। কিন্তু তালিকায় তার শক্ত প্রতিদ্ব›দ্বী উপজেলা যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহমুদুল হাসান মহসিনের নাম বাদ দিয়েছেন। জানতে চাইলে মহসিন বলেন, যিনি মেয়র তিনিই উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি। তৃণমূলের সমর্থনের কথা বলে পাঠানো তালিকায় প্রেরক হিসেবে স্বাক্ষরও করেছেন তিনি।

এবার প্রতিটি পৌরসভায় গড়ে চারজনের বেশি মনোনয়নপ্রত্যাশী দলীয় ফরম কিনেছেন। প্রতিবার বিদ্রোহীদের কঠোর শাস্তি দেয়া হবে বলে আওয়ামী লীগ হুশিয়ারি দিলে পরবর্তীতে কোন পদক্ষেপ নেয়নি। তাই এবার বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা বেশি হতে পারে। এছাড়া বিএনপির প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা না থাকায় নিজ দলের প্রার্থীদের সাথেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের প্রতিদ্ব›িদ্বতা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

স¤প্রতি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, বিদ্রোহী প্রার্থীদের জন্য একটা বার্তা যাচ্ছে। দলের নিয়ম যারা মানবেন না তারা কেউই পার পাবেন না। প্রত্যেককে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশনের মধ্যে পড়তে হবে, এ মেসেজটা আমরা দিয়ে যাচ্ছি, জেলা পর্যায়েও পরিবর্তন আনা হয়েছে একই কারণে।

মনোনয়ন পেলেন যারা: ২৫ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী হলেন পঞ্চগড় পৌরসভায় জাকিয়া খাতুন, ঠাকুরগাঁও পীরগঞ্জে কশিরুল আলম, দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে খাজা মইন উদ্দীন, রংপুরের বদরগঞ্জে আহাসানুল হক চৌধুরী, কুড়িগ্রামে পৌরসভায় কাজিউল ইসলাম।

রাজশাহীর পুঠিয়া পৌরসভায় রবিউল ইসলাম, কাটাখালী পৌরসভায় আব্বাস আলী, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে মনির আক্তার খান তরু লোদী, পাবনার চাটমোহরে সাখাওয়াত হোসেন সাখো, কুষ্টিয়ার খোকসায় আল মাছুম মুর্শেদ, খুলনার চালনায় সনত কুমার বিশ্বাস এবং চুয়াডাঙ্গা পৌরসভায় রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার মনোনয়ন পেয়েছেন।

বরগুনা জেলার বেতাগীতে এ বি এম গোলাম কবির, পটুয়াখালীর কুয়াকাটাতে আ. বারেক মোল্লা, বরিশালের উজিপুরে গিয়াস উদ্দিন বেপারী, বাকেরগঞ্জে লোকমান হোসেন ডাকুয়া, মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রমজান আলী, ধামরাইয়ে গোলাম কবির, গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভায় আনিছুর রহমানকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

ময়মনসিংহের গফরগাঁও পৌরসভায় এস.এম. ইকবাল হোসেন (সুমন), নেত্রকোনার মদনে আব্দুল হান্নান তালুকদার, সুনামগঞ্জের দীরাইয়ে বিশ্বজিত রায়, মৌলভীবাজারের বড়লেখা পৌরসভায় আবুল ইমাম মো. কামরান চৌধুরী, হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে মাসুদউজ্জামান মাসুক এবং চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড পৌরসভায় বদিউল আলমকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে।