ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র আনিসুল হক বলেছেন, উত্তরের দুই-তৃতীয়াংশ বিলবোর্ডই অবৈধ। আমি সবসংস্থাকে বলেছি আমরা সব অবৈধ বিলবোর্ড ভেঙে ফেলব। মঙ্গলবার দুপুরে ডিএনসিসির ১৫, ১৮, ১৯ ও ২০নং ওয়ার্ড পরিদর্শনের সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন আনিসুল হক।
আনিসুল হক বলেন, কাল রাতে সামান্য বৃষ্টি হয়েছে। এতে এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এ জন্য ঢাকা ওয়াসাকে দায়ী করে তিনি ওয়াসাকে কার্যকর ভূমিকা রাখার জন্যও আহ্বান জানান।
আনিসুল হক বলেন, গুলশানের এ এলাকায় ওয়াসার কোনো স্যুয়ারেজ লাইন নেই। তাহলে কিভাবে এলাকার পানি যাবে? কাল রাতে সামান্য বৃষ্টি হয়েছে। তাতেই এলাকায় জলাবদ্ধতা। এভাবে চলতে দেয়া যায় না। ওয়াসাকে বিনীত অনুরোধ- আসুন আমরা একসঙ্গে কাজ করি। এলাকার স্যুয়ারেজ ব্যবস্থা সচল করি।
তিনি সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সহযোগিতা চেয়ে বলেন, আমরা কোথায় বর্জ্য ফেলবো তা খোঁজে পাচ্ছি না। বর্জ্য ফেলার কোনো জায়গা নেই। এজন্য বিভিন্ন সরকারি সংস্থাকে লিখেছি। তাদের বহু জায়গা বছরের পর বছর ধরে পড়ে আছে। তারা আমাদেরকে অন্তত দুই বছরের জন্য দুই-তিন কাঠা জমি বরাদ্দ দিক। তাহলেই আমরা আমাদের কমিটমেন্ট বাস্তবায়ন করতে পারবো।
মেয়র বলেন, আমি আগামী সপ্তাহে সব মন্ত্রণালয়ে যাবো। তাদের কাছে গিয়ে আবার এই ছোট ছোট জায়গাগুলো চাইবো। আশা করি তারা আমাকে সহযোগিতা করবে।
মেয়রের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম এনামুল হক, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন বিপন কুমার সাহা, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মাসুদ আহসান প্রমুখ।
আনিসুল হক বলেন, কাল রাতে সামান্য বৃষ্টি হয়েছে। এতে এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এ জন্য ঢাকা ওয়াসাকে দায়ী করে তিনি ওয়াসাকে কার্যকর ভূমিকা রাখার জন্যও আহ্বান জানান।
আনিসুল হক বলেন, গুলশানের এ এলাকায় ওয়াসার কোনো স্যুয়ারেজ লাইন নেই। তাহলে কিভাবে এলাকার পানি যাবে? কাল রাতে সামান্য বৃষ্টি হয়েছে। তাতেই এলাকায় জলাবদ্ধতা। এভাবে চলতে দেয়া যায় না। ওয়াসাকে বিনীত অনুরোধ- আসুন আমরা একসঙ্গে কাজ করি। এলাকার স্যুয়ারেজ ব্যবস্থা সচল করি।
তিনি সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সহযোগিতা চেয়ে বলেন, আমরা কোথায় বর্জ্য ফেলবো তা খোঁজে পাচ্ছি না। বর্জ্য ফেলার কোনো জায়গা নেই। এজন্য বিভিন্ন সরকারি সংস্থাকে লিখেছি। তাদের বহু জায়গা বছরের পর বছর ধরে পড়ে আছে। তারা আমাদেরকে অন্তত দুই বছরের জন্য দুই-তিন কাঠা জমি বরাদ্দ দিক। তাহলেই আমরা আমাদের কমিটমেন্ট বাস্তবায়ন করতে পারবো।
মেয়র বলেন, আমি আগামী সপ্তাহে সব মন্ত্রণালয়ে যাবো। তাদের কাছে গিয়ে আবার এই ছোট ছোট জায়গাগুলো চাইবো। আশা করি তারা আমাকে সহযোগিতা করবে।
মেয়রের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম এনামুল হক, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন বিপন কুমার সাহা, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মাসুদ আহসান প্রমুখ।