জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার জন্য ১৩টি এবং আনুষঙ্গিক হিসেবে আরো ছয়টি সুবিধা দিল সরকার। ‘জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯’-এর ধারা ৪-এর উপধারা (৩) অনুযায়ী সরকার এ সুবিধাগুলো দিচ্ছে।
আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা বলা হয়েছে। ‘রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে’ সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান প্রজ্ঞাপনটি জারি করেছেন।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী সরকার তাদের সার্বক্ষণিক নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা দেবে। নিরাপত্তার জন্য তাদের বাসভবন, ভবনের আশপাশের ভবনে নজরদারি করবে। আবাসস্থলে কোনো ব্যক্তি বা বস্তু ঢোকানোর আগে পরীক্ষা করা হবে। আবাসস্থল থেকে তাৎক্ষণিকভাবে বের হওয়ার জন্য এক বা একাধিক বিশেষ নির্গমন পথের ব্যবস্থা করা হবে। আবাসস্থলে সার্বক্ষণিক প্রয়োজনীয়সংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী নিয়োজিত রাখা হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তাঁদের আবাসস্থলের পাশের কোনো ‘ভবন, স্থাপনা বা অবস্থান’ হতে ‘কোনো প্রকার হুমকি সৃষ্টি করিবার মতো অবস্থা থাকিলে’ তা অপসারণ কিংবা পরিবর্তন করা হবে। আবাসস্থলের চারপাশে সুউচ্চ ভবনে বসবাসকারীদের ওপর সার্বক্ষণিক নজরদারি করা হবে।
এ ছাড়া তাঁদের আবাসস্থলে গমনাগমনের পথ যেকোনো ধরনের আক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখার ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিকভাবে ফায়ার সার্ভির গাড়ি ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম প্রস্তুত রাখার কথাও বলা হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন আবাসস্থলের মেরামত, সম্প্রসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেবে সরকার। একজন ড্রাইভার ও প্রয়োজনীয় পেট্রলসহ তাঁদের গাড়ির সুবিধা দেবে সরকার।
বাসভবনে সব সময়ের জন্য স্বয়ংসম্পূর্ণ চিকিৎসা অ্যাম্বুলেন্স রাখা হবে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেওয়ার জন্য। দেশে-বিদেশে সরকারি খরচে তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। তাঁদের গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ইন্টারনেটের খরচও দেবে সরকার।
তা ছাড়া তাঁদের জন্য সরকারি খরচে একজন ব্যক্তিগত সহকারী, দুজন বেয়ারা, একজন বাবুর্চি, একজন মালী ও একজন ঝাড়ুদার নিয়োগ করা হবে।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, এসবের বাইরেও অন্য কোনো প্রকার ‘সহায়তা বা আনুষঙ্গিক সরঞ্জাম বা দ্রব্যাদির প্রয়োজন’ হলে সরকারের ‘অন্যান্য মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও সংস্থা’ তা প্রদান করবে।
আইন অনুযায়ী, ‘পরিবার-সদস্য অর্থ জাতির পিতার জীবিত দুই কন্যা এবং তাঁহাদের সন্তানাদি’।
আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা বলা হয়েছে। ‘রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে’ সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান প্রজ্ঞাপনটি জারি করেছেন।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী সরকার তাদের সার্বক্ষণিক নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা দেবে। নিরাপত্তার জন্য তাদের বাসভবন, ভবনের আশপাশের ভবনে নজরদারি করবে। আবাসস্থলে কোনো ব্যক্তি বা বস্তু ঢোকানোর আগে পরীক্ষা করা হবে। আবাসস্থল থেকে তাৎক্ষণিকভাবে বের হওয়ার জন্য এক বা একাধিক বিশেষ নির্গমন পথের ব্যবস্থা করা হবে। আবাসস্থলে সার্বক্ষণিক প্রয়োজনীয়সংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী নিয়োজিত রাখা হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তাঁদের আবাসস্থলের পাশের কোনো ‘ভবন, স্থাপনা বা অবস্থান’ হতে ‘কোনো প্রকার হুমকি সৃষ্টি করিবার মতো অবস্থা থাকিলে’ তা অপসারণ কিংবা পরিবর্তন করা হবে। আবাসস্থলের চারপাশে সুউচ্চ ভবনে বসবাসকারীদের ওপর সার্বক্ষণিক নজরদারি করা হবে।
এ ছাড়া তাঁদের আবাসস্থলে গমনাগমনের পথ যেকোনো ধরনের আক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখার ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিকভাবে ফায়ার সার্ভির গাড়ি ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম প্রস্তুত রাখার কথাও বলা হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন আবাসস্থলের মেরামত, সম্প্রসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেবে সরকার। একজন ড্রাইভার ও প্রয়োজনীয় পেট্রলসহ তাঁদের গাড়ির সুবিধা দেবে সরকার।
বাসভবনে সব সময়ের জন্য স্বয়ংসম্পূর্ণ চিকিৎসা অ্যাম্বুলেন্স রাখা হবে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেওয়ার জন্য। দেশে-বিদেশে সরকারি খরচে তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। তাঁদের গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ইন্টারনেটের খরচও দেবে সরকার।
তা ছাড়া তাঁদের জন্য সরকারি খরচে একজন ব্যক্তিগত সহকারী, দুজন বেয়ারা, একজন বাবুর্চি, একজন মালী ও একজন ঝাড়ুদার নিয়োগ করা হবে।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, এসবের বাইরেও অন্য কোনো প্রকার ‘সহায়তা বা আনুষঙ্গিক সরঞ্জাম বা দ্রব্যাদির প্রয়োজন’ হলে সরকারের ‘অন্যান্য মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও সংস্থা’ তা প্রদান করবে।
আইন অনুযায়ী, ‘পরিবার-সদস্য অর্থ জাতির পিতার জীবিত দুই কন্যা এবং তাঁহাদের সন্তানাদি’।