ঢাকা ০৭:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নববর্ষ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:০৪:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫
  • ৪৩৫ বার

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“ইংরেজী নববর্ষ উপলক্ষে আমি সকলকে জানাই শুভ নববর্ষ এবং শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

বাংলা নববর্ষ আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও ব্যবহারিক জীবনে ইংরেজি বর্ষপঞ্জিকা বহুল ব্যবহৃত হওয়ায় খ্রিষ্টীয় নববর্ষ সকলকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। কালের বিবর্তনে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন আমাদের জাতীয় সংস্কৃতির সাথে গভীরভাবে সম্পৃক্ত। দেশব্যাপী নানা আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে নতুন বছরকে বরণ করা হয়। সকলের মাঝে জাগে প্রাণের নতুন স্পন্দন। কোন ধরনের অপসংস্কৃতি যেন আমাদের এই আনন্দধারাকে ব্যাহত করতে না পারে সে লক্ষ্যে সকলকে সজাগ থাকতে হবে।

বিগত বছরের সকল অকল্যাণ ও ব্যর্থতার গ্লানি মুছে নতুন বছর সবার জন্য বয়ে আনুক সমৃদ্ধি ও বিজয়ের বাণী -এ কামনা করি। অতীত অর্জন ও সাফল্যকে ভিত্তি করে উন্নতি ও অগ্রগতির পথে এগিয়ে যাব- এ হোক নতুন বছরে সকলের অঙ্গীকার। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে প্রত্যাশা পূরণে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০১৬ সবার জীবনে আনন্দ ও কল্যাণে বয়ে আনুক-এই কামনা করি।

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

নববর্ষ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

আপডেট টাইম : ১০:০৪:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“ইংরেজী নববর্ষ উপলক্ষে আমি সকলকে জানাই শুভ নববর্ষ এবং শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

বাংলা নববর্ষ আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও ব্যবহারিক জীবনে ইংরেজি বর্ষপঞ্জিকা বহুল ব্যবহৃত হওয়ায় খ্রিষ্টীয় নববর্ষ সকলকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। কালের বিবর্তনে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন আমাদের জাতীয় সংস্কৃতির সাথে গভীরভাবে সম্পৃক্ত। দেশব্যাপী নানা আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে নতুন বছরকে বরণ করা হয়। সকলের মাঝে জাগে প্রাণের নতুন স্পন্দন। কোন ধরনের অপসংস্কৃতি যেন আমাদের এই আনন্দধারাকে ব্যাহত করতে না পারে সে লক্ষ্যে সকলকে সজাগ থাকতে হবে।

বিগত বছরের সকল অকল্যাণ ও ব্যর্থতার গ্লানি মুছে নতুন বছর সবার জন্য বয়ে আনুক সমৃদ্ধি ও বিজয়ের বাণী -এ কামনা করি। অতীত অর্জন ও সাফল্যকে ভিত্তি করে উন্নতি ও অগ্রগতির পথে এগিয়ে যাব- এ হোক নতুন বছরে সকলের অঙ্গীকার। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে প্রত্যাশা পূরণে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০১৬ সবার জীবনে আনন্দ ও কল্যাণে বয়ে আনুক-এই কামনা করি।

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”