ঢাকা ১২:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৭ বছরের শিশু মাত্র এক বছরে কোরআনের হাফেজ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জুলাই ২০২০
  • ১৯০ বার
হাওর বার্তা ডেস্কঃ মাত্র এক বছরে হাফেজা হয়ে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে সাত বছর বয়সী এক শিশু। এই ছোট্ট জীবনের একটি বছরই শিশুটি কাজে লাগিয়েছে কুরআন মুখস্থ করায়। এক বছরের পরিশ্রমে হাফেজ হয়েছে ইরানের ছোট্ট শিশু আবাদি।
ইরানের কোম প্রদেশের মেয়ে কাউসার আসেম আবাদি। সে ‘নুরুল্লাহ’ নামক স্থানীয় একটি মাদরাসায় পবিত্র কোরআনের হিফজ সম্পন্ন করেছে। ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে শুরু করে ২০২০ সালের এপ্রিলে হিফজ শেষ করে। কোমের হাফেজদের মধ্যে কাউসার আসেম আবাদিই সর্বকনিষ্ঠ।
সম্প্রতি স্থানীয় ধর্মবিষয়ক অধিদপ্তরের হিফজ কল্যাণ ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত কোরআন প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে কম বয়সী হাফেজার খেতাব লাভ করে সে। মাদরাসা ‘নুরুল্লাহ’র শিক্ষিকারাও কাউসার আসেম আবাদিকে নিয়ে গর্বিত।
তার এক শিক্ষিকা আবাদির অর্জনে আনন্দ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমাদের মেয়ে খুবই প্রতিভাবান, সে অনায়াসেই যেকোনো আয়াত ও পৃষ্ঠা সংখ্যা বলে দিতে পারে। তা ছাড়া কিছু বিষয়ভিত্তিক আয়াত অনুবাদসহ সে মুখস্থ করেছে। আমরা তার আলোকিত ভবিষ্যৎ কামনা করি।
সূত্র: আবনা টোয়েন্টিফোর ডটকম
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

৭ বছরের শিশু মাত্র এক বছরে কোরআনের হাফেজ

আপডেট টাইম : ০৮:২৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জুলাই ২০২০
হাওর বার্তা ডেস্কঃ মাত্র এক বছরে হাফেজা হয়ে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে সাত বছর বয়সী এক শিশু। এই ছোট্ট জীবনের একটি বছরই শিশুটি কাজে লাগিয়েছে কুরআন মুখস্থ করায়। এক বছরের পরিশ্রমে হাফেজ হয়েছে ইরানের ছোট্ট শিশু আবাদি।
ইরানের কোম প্রদেশের মেয়ে কাউসার আসেম আবাদি। সে ‘নুরুল্লাহ’ নামক স্থানীয় একটি মাদরাসায় পবিত্র কোরআনের হিফজ সম্পন্ন করেছে। ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে শুরু করে ২০২০ সালের এপ্রিলে হিফজ শেষ করে। কোমের হাফেজদের মধ্যে কাউসার আসেম আবাদিই সর্বকনিষ্ঠ।
সম্প্রতি স্থানীয় ধর্মবিষয়ক অধিদপ্তরের হিফজ কল্যাণ ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত কোরআন প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে কম বয়সী হাফেজার খেতাব লাভ করে সে। মাদরাসা ‘নুরুল্লাহ’র শিক্ষিকারাও কাউসার আসেম আবাদিকে নিয়ে গর্বিত।
তার এক শিক্ষিকা আবাদির অর্জনে আনন্দ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমাদের মেয়ে খুবই প্রতিভাবান, সে অনায়াসেই যেকোনো আয়াত ও পৃষ্ঠা সংখ্যা বলে দিতে পারে। তা ছাড়া কিছু বিষয়ভিত্তিক আয়াত অনুবাদসহ সে মুখস্থ করেছে। আমরা তার আলোকিত ভবিষ্যৎ কামনা করি।
সূত্র: আবনা টোয়েন্টিফোর ডটকম