ঢাকা ০৭:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভৈরব মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডাঃ বুলবুল আহম্মেদ এর জন্মদিন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৬:২৮:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ মার্চ ২০২০
  • ৩০০ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ  কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের প্রতিষ্টাতা চেয়ারম্যান ডাঃ বুলবুল আহম্মেদের জন্মদিন । শুভ জন্মদিন ডাক্তার শুভ হোক আপনার পথচলা। যার চিন্তা ও কাজ, মূল্যবোধ মানুষের জীবনকে গভীরভাবে স্পর্শ করে যায়, তারা মানুষের জীবন ও চেতনায় থেকে যান সারাজীবন। তাদেরই একজন বুলবুল আহম্মেদ । আজ তাঁর শুভ জন্মদিন। এই দিনেই তিনি এসেছিলেন ও তাঁর পারিপার্শ্বিকতাকে আলোকিত করতে। আলোকিত করেছেন, করছেন এবং করে যাবেন যতদিন বেছে আছেন । ডাক্তাররা অমানবিক, কসাই- এমন আরো‌ কত অপ্রিয় কথা অহরহই শোনা যায়! কিন্তু সবাই কি খারাপ ? নিশ্চয় নয়। দেশে ভালো ডাক্তারতো অবশ্যই আছে। যেমন একজন, ডা.বুলবুল । যিনি ডাক্তার নামের মহানপেশাকে নিঃস্বার্থ ভাবে সেবাদানের মাধ্যমে নিয়ে গেছেন অন্যরকম উচ্চতায় । চিকিৎসা সেবাকে যে মানুষটি বাণিজ্যকরণ করেনি। দিন বদলের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগ আমাদের ঘিরে ধরছে  আষ্ঠেপৃষ্ঠে। চিকিৎসকের কাছে যেতে হলে রোগীকে গুণতে হচ্ছে সর্বনিম্ন ৩০০ থেকে ১০০০ টাকা ফি। কখনও কখনও আরও বেশী ।

777777তাই অনেকেই টাকার অভাবে চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তবে এ ক্ষেত্রে উজ্জ্বল ব্যতিক্রম রেখেছেন বুলবুল । সাজানো গোছানো এসি রুম, রুমের বাইরে অনবরত চেঁচামেচি করতে থাকা এসিস্ট্যান্ট, অপেক্ষমাণরত রোগীদের তাগাদা, ফিটফাট মেডিকেল রিপ্রেসেন্টিটিভদের আনাগোণা, কেউ রিপোর্ট দেখাতে এসেছে, কেউ ২ মাসের পুরাতন রোগী তাই ৩০০ টাকা ভিজিট কম, দেখানো শেষে পাঁচশ হাজার ভিজিট দিয়েও আক্ষেপ ডাক্তাররা কথা শোনেননি গুরুত্ব দিয়ে। ডাক্তারের চেম্বার বলতে আমাদের চোখের সামনে এই চিরচেনা দৃশ্য ভেসে উঠে। এবং সেখানে রিকশাওয়ালা, গার্মেন্টস ফেরত কিশোরী, শ্রমিক মজুর কিংবা একে বারেই খেটে খাওয়া মানুষের যাওয়ার সুযোগ নেই, সামর্থ্য ও নেই। কিন্তু ঠিক এর উল্টোটিই দেখা যায় কিশোরগঞ্জ মিঠামইন হাওর উপজেলার প্রত্তান্ত বৈরাটী ইউনিয়নে জন্ম নেওয়া গরীবের ডাক্তার বুলবুল আহম্মদের হাসপাতালে । তাঁর ভৈরবে মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে বিভিন্ন এলাকা থেকে শারীরিক সমস্যা নিয়ে আসছে বিভিন্ন পেশার মানুষ । মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে আগত অধিকাংশ রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ঔষধ বিতরণ করেন তিনি ।

1000000000000গত কয়েক বছর ধরে কিশোরগঞ্জ জেলার অসহায় দু:স্থ রোগীদের মাঝে আস্থা অর্জন করেছেন তিনি। নিয়েছেন তাদের মনে সম্মানের পোক্ত আসন । এই হাসপাতালে শুধু বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবাই না, প্রয়োজনে ওষুধের ব্যবস্থা,নগদ টাকার সহায়তা পেতে সাহায্য করা, এমনকি অনেক গরীব রোগীকে স্বল্প মূল্যে বিভিন্ন অস্ত্রপ্রচারের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন তিনি । মিঠামইন উপজেলার একজন জনৈক ব্যক্তি জানান,,অল্পমূল্যে হাজারো মানুষকে চিকিৎসা সেবা এবং ঔষধ বিতরণ করতে শুধু টাকাই লাগে না, লাগে একটি বড় মন। যা ডাক্তার বুলবুল আহম্মেদের রয়েছে।গরীব মানুষের ডাক্তার হলেন তিনি ।

44444তার কাছে গেলে যত্ন সহকারে তিনি দেখেন ও টাকা ছাড়া চিকিৎসা পাওয়া যায়। পেশাগত দায়িত্বের পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে তিনি এলাকাতে বিভিন্নভাবে সামাজিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন । সারা বছর বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানী থেকে ভিজিট হিসেবে যে সব ফ্রি ঔষধ স্যাম্পল পান, তা জমিয়ে এবং ব্যক্তিগত তহবিল থেকে তিনি রোগীদের এই সেবা দিয়ে থাকেন মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের মাধ্যমে । প্রায় ১০ থেকে ১২ বছর যাবৎ কিশোরগঞ্জ জেলাবাসীকে দিয়ে চলেছেন তা সব সময় শ্রেষ্ঠত্বের দাবী রাখে ।।আপন সাবলীল স্বভাবের কারণে অতি অল্পতেই প্রসার পান আপন কর্মদক্ষতার।

22ধীরে ধীরে চিকিৎসার সুফলভোগীদের আপন প্রচারের কারণে, হাওর এলাকায় ছাড়িয়েও আশে-পাশের এলাকাগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে আন্তরিক সেবার কথা। রাত-দিন নেই, যেখানেই রোগীর স্বজনের ডাক, সেখানেই বলে দেয় নিয়ে আসেন ভৈরব মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে । কখনও খাওয়ার মাঝপথে, কখনও বা খাবার রেখেই ছুটেছেন রোগী দেখার উদ্দেশ্যে নিজে বা তার হাসপাতালে ডাক্তারদের। এমনকি সারাদিনের কর্মব্যস্ততার পর গভীর রাতেও ঘুমিয়ে থাকার অজুহাতে কাউকে ফিরিয়ে দেননি। ঠোঁট কাটা বেশী চিকিৎসা বেশী করেন যাচ্ছেন তিনি । আর টাকার জন্য সাধারণত কেউ বিনা চিকিৎসায় ফিরে যান নি কখনো। মানুষটি মনোযন্ত্রণার আপন তাগিদেই মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন । দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিভিন্ন মানুষের । নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে তিনি যেভাবে কাজ করে চলেছেন।

23তাতে নিজ এলাকায় নয় পুরো জেলায় মধ্যে ভাল একজন চিকিৎসক হিসেবে ডাঃ বুলবুল আহম্মেদকে সম্মান জানাতো উচিত বলে আমি মনে করি । যা দেখে বর্তমান প্রজন্মের চিকিৎসকরা দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত হবে । ডাঃ তাদের কাছে একজন আর্দশবান চিকিৎসকের আইকোন হিসেবে কাজ করবে । কিশোরগঞ্জের হাওর এলাকাবাসী প্রাণপ্রিয় ডাক্তার বুলবুল জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন । হাওর বার্তার পক্ষ থেকে ডাক্তারকে শুভকামনা নিরন্তর শুভকামনা রহিল। শুভ জন্মদিন ডা,বুলবুল । আজকের এই দিনের সব ফুল আপনার জন্য, সব আনন্দ-সব হাসি আপনার। আর আমাদের পক্ষ থেকে সব ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা-মেশানো শুভকামনা আপনার জন্য। সুস্থ থাকুন, দীর্ঘজীবী হোন আর আমাদের পাশে থাকুন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

ভৈরব মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডাঃ বুলবুল আহম্মেদ এর জন্মদিন

আপডেট টাইম : ০৬:২৮:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ মার্চ ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ  কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের প্রতিষ্টাতা চেয়ারম্যান ডাঃ বুলবুল আহম্মেদের জন্মদিন । শুভ জন্মদিন ডাক্তার শুভ হোক আপনার পথচলা। যার চিন্তা ও কাজ, মূল্যবোধ মানুষের জীবনকে গভীরভাবে স্পর্শ করে যায়, তারা মানুষের জীবন ও চেতনায় থেকে যান সারাজীবন। তাদেরই একজন বুলবুল আহম্মেদ । আজ তাঁর শুভ জন্মদিন। এই দিনেই তিনি এসেছিলেন ও তাঁর পারিপার্শ্বিকতাকে আলোকিত করতে। আলোকিত করেছেন, করছেন এবং করে যাবেন যতদিন বেছে আছেন । ডাক্তাররা অমানবিক, কসাই- এমন আরো‌ কত অপ্রিয় কথা অহরহই শোনা যায়! কিন্তু সবাই কি খারাপ ? নিশ্চয় নয়। দেশে ভালো ডাক্তারতো অবশ্যই আছে। যেমন একজন, ডা.বুলবুল । যিনি ডাক্তার নামের মহানপেশাকে নিঃস্বার্থ ভাবে সেবাদানের মাধ্যমে নিয়ে গেছেন অন্যরকম উচ্চতায় । চিকিৎসা সেবাকে যে মানুষটি বাণিজ্যকরণ করেনি। দিন বদলের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগ আমাদের ঘিরে ধরছে  আষ্ঠেপৃষ্ঠে। চিকিৎসকের কাছে যেতে হলে রোগীকে গুণতে হচ্ছে সর্বনিম্ন ৩০০ থেকে ১০০০ টাকা ফি। কখনও কখনও আরও বেশী ।

777777তাই অনেকেই টাকার অভাবে চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তবে এ ক্ষেত্রে উজ্জ্বল ব্যতিক্রম রেখেছেন বুলবুল । সাজানো গোছানো এসি রুম, রুমের বাইরে অনবরত চেঁচামেচি করতে থাকা এসিস্ট্যান্ট, অপেক্ষমাণরত রোগীদের তাগাদা, ফিটফাট মেডিকেল রিপ্রেসেন্টিটিভদের আনাগোণা, কেউ রিপোর্ট দেখাতে এসেছে, কেউ ২ মাসের পুরাতন রোগী তাই ৩০০ টাকা ভিজিট কম, দেখানো শেষে পাঁচশ হাজার ভিজিট দিয়েও আক্ষেপ ডাক্তাররা কথা শোনেননি গুরুত্ব দিয়ে। ডাক্তারের চেম্বার বলতে আমাদের চোখের সামনে এই চিরচেনা দৃশ্য ভেসে উঠে। এবং সেখানে রিকশাওয়ালা, গার্মেন্টস ফেরত কিশোরী, শ্রমিক মজুর কিংবা একে বারেই খেটে খাওয়া মানুষের যাওয়ার সুযোগ নেই, সামর্থ্য ও নেই। কিন্তু ঠিক এর উল্টোটিই দেখা যায় কিশোরগঞ্জ মিঠামইন হাওর উপজেলার প্রত্তান্ত বৈরাটী ইউনিয়নে জন্ম নেওয়া গরীবের ডাক্তার বুলবুল আহম্মদের হাসপাতালে । তাঁর ভৈরবে মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে বিভিন্ন এলাকা থেকে শারীরিক সমস্যা নিয়ে আসছে বিভিন্ন পেশার মানুষ । মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে আগত অধিকাংশ রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ঔষধ বিতরণ করেন তিনি ।

1000000000000গত কয়েক বছর ধরে কিশোরগঞ্জ জেলার অসহায় দু:স্থ রোগীদের মাঝে আস্থা অর্জন করেছেন তিনি। নিয়েছেন তাদের মনে সম্মানের পোক্ত আসন । এই হাসপাতালে শুধু বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবাই না, প্রয়োজনে ওষুধের ব্যবস্থা,নগদ টাকার সহায়তা পেতে সাহায্য করা, এমনকি অনেক গরীব রোগীকে স্বল্প মূল্যে বিভিন্ন অস্ত্রপ্রচারের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন তিনি । মিঠামইন উপজেলার একজন জনৈক ব্যক্তি জানান,,অল্পমূল্যে হাজারো মানুষকে চিকিৎসা সেবা এবং ঔষধ বিতরণ করতে শুধু টাকাই লাগে না, লাগে একটি বড় মন। যা ডাক্তার বুলবুল আহম্মেদের রয়েছে।গরীব মানুষের ডাক্তার হলেন তিনি ।

44444তার কাছে গেলে যত্ন সহকারে তিনি দেখেন ও টাকা ছাড়া চিকিৎসা পাওয়া যায়। পেশাগত দায়িত্বের পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে তিনি এলাকাতে বিভিন্নভাবে সামাজিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন । সারা বছর বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানী থেকে ভিজিট হিসেবে যে সব ফ্রি ঔষধ স্যাম্পল পান, তা জমিয়ে এবং ব্যক্তিগত তহবিল থেকে তিনি রোগীদের এই সেবা দিয়ে থাকেন মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের মাধ্যমে । প্রায় ১০ থেকে ১২ বছর যাবৎ কিশোরগঞ্জ জেলাবাসীকে দিয়ে চলেছেন তা সব সময় শ্রেষ্ঠত্বের দাবী রাখে ।।আপন সাবলীল স্বভাবের কারণে অতি অল্পতেই প্রসার পান আপন কর্মদক্ষতার।

22ধীরে ধীরে চিকিৎসার সুফলভোগীদের আপন প্রচারের কারণে, হাওর এলাকায় ছাড়িয়েও আশে-পাশের এলাকাগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে আন্তরিক সেবার কথা। রাত-দিন নেই, যেখানেই রোগীর স্বজনের ডাক, সেখানেই বলে দেয় নিয়ে আসেন ভৈরব মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে । কখনও খাওয়ার মাঝপথে, কখনও বা খাবার রেখেই ছুটেছেন রোগী দেখার উদ্দেশ্যে নিজে বা তার হাসপাতালে ডাক্তারদের। এমনকি সারাদিনের কর্মব্যস্ততার পর গভীর রাতেও ঘুমিয়ে থাকার অজুহাতে কাউকে ফিরিয়ে দেননি। ঠোঁট কাটা বেশী চিকিৎসা বেশী করেন যাচ্ছেন তিনি । আর টাকার জন্য সাধারণত কেউ বিনা চিকিৎসায় ফিরে যান নি কখনো। মানুষটি মনোযন্ত্রণার আপন তাগিদেই মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন । দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিভিন্ন মানুষের । নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে তিনি যেভাবে কাজ করে চলেছেন।

23তাতে নিজ এলাকায় নয় পুরো জেলায় মধ্যে ভাল একজন চিকিৎসক হিসেবে ডাঃ বুলবুল আহম্মেদকে সম্মান জানাতো উচিত বলে আমি মনে করি । যা দেখে বর্তমান প্রজন্মের চিকিৎসকরা দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত হবে । ডাঃ তাদের কাছে একজন আর্দশবান চিকিৎসকের আইকোন হিসেবে কাজ করবে । কিশোরগঞ্জের হাওর এলাকাবাসী প্রাণপ্রিয় ডাক্তার বুলবুল জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন । হাওর বার্তার পক্ষ থেকে ডাক্তারকে শুভকামনা নিরন্তর শুভকামনা রহিল। শুভ জন্মদিন ডা,বুলবুল । আজকের এই দিনের সব ফুল আপনার জন্য, সব আনন্দ-সব হাসি আপনার। আর আমাদের পক্ষ থেকে সব ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা-মেশানো শুভকামনা আপনার জন্য। সুস্থ থাকুন, দীর্ঘজীবী হোন আর আমাদের পাশে থাকুন।