বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ড. মার্গারেট চ্যান বলেছেন, এর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের অন্যান্য দেশের অনেক কিছুই গ্রহণ করার আছে।
গতকাল শুক্রবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ৬৮তম সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক আলোচনায় মার্গারেট চ্যান এসব কথা বলেন। আলোচনায় বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, বাংলাদেশের অটিজম-বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটির চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট শিশু মনোবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে মার্গারেট চ্যান বলেন, ‘বাংলাদেশ কয়েক দশক ধরে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া সত্ত্বেও সামগ্রিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন এবং গড় আয়ু বৃদ্ধিতে যে অসাধারণ অগ্রগতি সাধন করেছে তা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। নারী ও শিশু স্বাস্থ্য রক্ষায় বাংলাদেশের সাফল্য বিশ্বের জন্য অনুকরণীয়। একসঙ্গে হয়ে কাজ করলে স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট সমস্যা মোকাবিলায় আমরা জয়ী হতে পারব।’
বৈঠকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালককে আগামী নভেম্বরে এইচআইভি-এইডস আক্রান্তদের নিয়ে বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় ‘আইক্যাপ’ সম্মেলনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান। তিনি বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে অর্থ বরাদ্দ বাড়ানোরও আহবান জানান।
এর আগে ‘অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডারস-ফ্রম রেজ্যুলেশন টু গে্লাবাল অ্যাকশন’ শীর্ষক পার্শ্ব সভায় অটিজম মোকাবিলায় বাংলাদেশে গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ ও পরবর্তী করণীয়বিষয়ক প্রবন্ধ পাঠ করেন সায়মা ওয়াজেদ। তিনি বলেন, ২০১১ সাল থেকে এ পর্যন্ত অটিজম মোকাবিলায় বাংলাদেশে ব্যাপক সফলতা এসেছে। এ বিষয়ে দেশের মানুষ এখন ধারণা অর্জন করেছে। গড়ে উঠেছে সামাজিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আইন ও জাতীয় নীতিমালা প্রণীত হয়েছে। প্রতিবন্ধীদের তালিকা সংগ্রহ করা হচ্ছে। দেশের শিক্ষক, চিকিত্সক, নার্সসহ সবার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ, ভারত, ইতালি, জাপান, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, রুমানিয়া, থাইল্যান্ড ও ভুটানের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা এই সভায় বক্তব্য দেন। ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জগত্ প্রকাশ নাড্ডা এতে সভাপতিত্ব করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, অটিজম মোকাবিলায় বিনিয়োগ বাড়ালে সমাজ বেশি লাভবান হবে।
গতকাল শুক্রবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ৬৮তম সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক আলোচনায় মার্গারেট চ্যান এসব কথা বলেন। আলোচনায় বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, বাংলাদেশের অটিজম-বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটির চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট শিশু মনোবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে মার্গারেট চ্যান বলেন, ‘বাংলাদেশ কয়েক দশক ধরে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া সত্ত্বেও সামগ্রিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন এবং গড় আয়ু বৃদ্ধিতে যে অসাধারণ অগ্রগতি সাধন করেছে তা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। নারী ও শিশু স্বাস্থ্য রক্ষায় বাংলাদেশের সাফল্য বিশ্বের জন্য অনুকরণীয়। একসঙ্গে হয়ে কাজ করলে স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট সমস্যা মোকাবিলায় আমরা জয়ী হতে পারব।’
বৈঠকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালককে আগামী নভেম্বরে এইচআইভি-এইডস আক্রান্তদের নিয়ে বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় ‘আইক্যাপ’ সম্মেলনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান। তিনি বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে অর্থ বরাদ্দ বাড়ানোরও আহবান জানান।
এর আগে ‘অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডারস-ফ্রম রেজ্যুলেশন টু গে্লাবাল অ্যাকশন’ শীর্ষক পার্শ্ব সভায় অটিজম মোকাবিলায় বাংলাদেশে গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ ও পরবর্তী করণীয়বিষয়ক প্রবন্ধ পাঠ করেন সায়মা ওয়াজেদ। তিনি বলেন, ২০১১ সাল থেকে এ পর্যন্ত অটিজম মোকাবিলায় বাংলাদেশে ব্যাপক সফলতা এসেছে। এ বিষয়ে দেশের মানুষ এখন ধারণা অর্জন করেছে। গড়ে উঠেছে সামাজিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আইন ও জাতীয় নীতিমালা প্রণীত হয়েছে। প্রতিবন্ধীদের তালিকা সংগ্রহ করা হচ্ছে। দেশের শিক্ষক, চিকিত্সক, নার্সসহ সবার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ, ভারত, ইতালি, জাপান, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, রুমানিয়া, থাইল্যান্ড ও ভুটানের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা এই সভায় বক্তব্য দেন। ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জগত্ প্রকাশ নাড্ডা এতে সভাপতিত্ব করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, অটিজম মোকাবিলায় বিনিয়োগ বাড়ালে সমাজ বেশি লাভবান হবে।