হাওর বার্তা ডেস্কঃ বিমান বন্দর থেকে মিরপুর শের-ই-বাংলা। ১৪ কিলোমিটার রাস্তা।
এ শহরের মানুষের রাস্তায় অপেক্ষা করার অভ্যাস নিত্যদিনের। কিন্তু আকবরের জন্য অপেক্ষাটা ছিল শুধুই গর্বের। লাল-সবুজের বাংলাদেশকে এতো বড় অর্জন যারা এনে দিল তাদের জন্য অপেক্ষা ছিল মধুর। বিমানবন্দরে তাদের জন্য অপেক্ষা করছিল প্রায় তিনশতাধিক সমর্থক। বিমান বন্দর থেকে মোটরসাইকেলের এসকোর্টে মিরপুরে আসে আকবর আলীরা। প্রায় পঞ্চাশ মিডিয়ার গাড়ি, বোর্ডের গাড়ি আর ব্যক্তিগত গাড়ির মিছিলে পুরো পথ ছিল আনন্দের।
মিরপুর স্টেডিয়ামের রাস্তায় ছিল সমর্থকদের ঢল। তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না স্টেডিয়াম পাড়ায়। এক শব্দে উন্মাতাল ছিল আকবরদের পথ। এতোসব কিছু-ই তো চ্যাম্পিয়নদের জন্য। যুব চ্যাম্পিয়নরা জানতেন তাদের জন্য ঢাকায় অপেক্ষা করছে বিশেষ কিছু। কিন্তু এতো বিশাল কিছু হবে তা কল্পনাও করতে পারেননি বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।
‘আমরা বুঝতে পেরেছিলাম, কিছু একটা হতে পারে। তবে এতো বড় ভাবে হবে সেটা ভাবিনি। সমর্থকদের উদ্দেশ্যে যেটা বলবো, ক্রিকেটের জন্য আপনাদের প্যাশন অনেক বেশী। সবসময় যেই সাপোর্ট আমাদের করে এসেছেন সেটা ভবিষ্যতেও আশা করবো।’
আকবরা মিরপুরে শিরোপা উন্মোচন করেছেন। স্বপ্নের শিরোপা দিয়েছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের হাতে। কেক কাটা, আতঁশবাজি পুড়ানো কতো কিছুই না হলো তাদের জন্য। এমন সম্মান তো তাদের প্রাপ্যই।