ঢাকা ০৪:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিঠামইনে ভেড়িবাধ অসমাপ্ত ভূয়া প্রকল্পের অর্থ ভাগ বাটোয়ারা করার অভিযোগ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৪:১২:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ এপ্রিল ২০১৮
  • ৫২০ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মিঠামইনে ভেড়িবাধ অসমাপ্ত, ভূয়া প্রকল্পে দেখিয়ে অর্থ ভাগ বাটোয়ারা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার ধোবাজোড়া গ্রামের ভেড়িবাধ নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন না হওয়ার সম্ভবনা দেখা দিয়েছে। হিলিপের গুটি কয়েক কর্মকর্তা বরাদ্দের অর্থ ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জানা গেছে ধোবাজোড়া গ্রামের পুর্ব পাশে হাওর অঞ্চলের অবকাঠামো ও জীবন মান উন্নয়ন প্রকল্প (হিলিপ) এর তত্তাবধানে ১ কোটি ৫ লাখ টাকা ব্যায়ে বিগত ৫/৮/২০১৬ সালে সমাপ্ত হওয়ার কথা ছিল।প্রকল্প কর্মকর্তারা এখনও কাজ সমাপ্ত করতে পারেনি।

স্কুল ও মসজিদের সামনে হাতে গনা কয়েকটি সি সি ব্লক বসিয়েছে মাত্র।

এই অনিয়ম দুর্নীতির বিষয়ে গ্রামের সরিফা’ নরোন্নাহার’ খোদেজা’ খুকি ‘আকলিমা ‘মিনারা ‘রাজিয়া মনসুরা ‘খোকন ‘জরিনাকে দিয়ে ৫টি ভুয়া প্রকল্প অনুমোদন করে বেড়িবাধের কাজ না করে কর্মকর্তারা সিংহভাগ অর্থ ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়েছে বলে প্রকল্প কমিটির মহিলারা জানান।

এ ব্যপারে প্রকল্প বাস্হবায়ন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অনিয়ম সংক্রান্ত প্রশ্ন ও তথ্য সংগ্রহ করতে চাইলে কেউ কথা বলতে রাজি হননি।

স্হানীয় সচেতন মহল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানিয়েছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

মিঠামইনে ভেড়িবাধ অসমাপ্ত ভূয়া প্রকল্পের অর্থ ভাগ বাটোয়ারা করার অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৪:১২:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ এপ্রিল ২০১৮

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মিঠামইনে ভেড়িবাধ অসমাপ্ত, ভূয়া প্রকল্পে দেখিয়ে অর্থ ভাগ বাটোয়ারা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার ধোবাজোড়া গ্রামের ভেড়িবাধ নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন না হওয়ার সম্ভবনা দেখা দিয়েছে। হিলিপের গুটি কয়েক কর্মকর্তা বরাদ্দের অর্থ ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জানা গেছে ধোবাজোড়া গ্রামের পুর্ব পাশে হাওর অঞ্চলের অবকাঠামো ও জীবন মান উন্নয়ন প্রকল্প (হিলিপ) এর তত্তাবধানে ১ কোটি ৫ লাখ টাকা ব্যায়ে বিগত ৫/৮/২০১৬ সালে সমাপ্ত হওয়ার কথা ছিল।প্রকল্প কর্মকর্তারা এখনও কাজ সমাপ্ত করতে পারেনি।

স্কুল ও মসজিদের সামনে হাতে গনা কয়েকটি সি সি ব্লক বসিয়েছে মাত্র।

এই অনিয়ম দুর্নীতির বিষয়ে গ্রামের সরিফা’ নরোন্নাহার’ খোদেজা’ খুকি ‘আকলিমা ‘মিনারা ‘রাজিয়া মনসুরা ‘খোকন ‘জরিনাকে দিয়ে ৫টি ভুয়া প্রকল্প অনুমোদন করে বেড়িবাধের কাজ না করে কর্মকর্তারা সিংহভাগ অর্থ ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়েছে বলে প্রকল্প কমিটির মহিলারা জানান।

এ ব্যপারে প্রকল্প বাস্হবায়ন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অনিয়ম সংক্রান্ত প্রশ্ন ও তথ্য সংগ্রহ করতে চাইলে কেউ কথা বলতে রাজি হননি।

স্হানীয় সচেতন মহল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানিয়েছেন।